ঢাকা, ২০ জুন : অবৈধভাবে জমি দখল করলে সর্বোচ্চ শাস্তি সাত বছরের বিধান রেখে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন’ এর খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সোমবার ( ১৯ জুন) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে সচিবালয়ে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ভূমি অপরাধ হিসেবে অবৈধভাবে ভূমি হস্তান্তর, তথ্য গোপন, অবৈধভাবে ভূমি দখল বা প্রতারণার বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। কেউ আইন অমান্য করলে তার সাজা হিসেবে সাত বছর কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
আইনে বলা হয়েছে— ভূমি দখল করলে দুই বছর কারাদণ্ড ও আদেশ অমান্য করলে দুই বছরের সাজার বিধান রাখা হয়েছে। ভূমি দখলে কেউ সহযোগিতা করলে তিনি আইন অনুসারে অপরাধী বলে গণ্য হবেন। তার জন্যও সমপরিমাণ সাজার বিধান রয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন জানান, ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইনে এমন বিধানও রাখা হবে যেন বৃহৎ শিল্প স্থাপনে অকৃষি জমির সর্বোচ্চ সীমা কোনো বাধা না হয়ে দাঁড়ায়। এক্ষেত্রে বিশেষ আবেদনে সরকার অকৃষি জমির ঊর্ধ্বসীমার অতিরিক্ত শিল্প স্থাপনে অনুমোদন দিতে পারবে।
‘দলিলাদি যার, জমি তার’ এই ভাবনা থেকেই ভূমি অপরাধ আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে বলে জানানো হয়। কেউ যত বছরই জোর করে কোনো জমি দখল করে রাখুক না কেন উপযুক্ত দলিল ছাড়া তিনি কখনই মালিকানার স্বীকৃতি পাবেন না। এই আইন প্রণয়নের পর জমি দখল সংক্রান্ত হয়রানি উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এ ছাড়া ‘বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন, ২০২৩'-এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
এরপর ‘বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা (সংশোধন) আইন, ২০২৩'-এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। আইনটিতে বেশকিছু নিষেধাজ্ঞা যোগ করা হয়েছে। যেমন কোনো ফসলি জমি থেকে বালু উত্তোলন করা যাবে না। যে নদী হুমকিতে পড়তে পারে সেখান থেকে বালু তোলা যাবে না। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি বাজেয়াপ্ত করা যাবে। বালু পরিবহনের কারণে ওই সড়ক বা স্থাপনার ক্ষতি হলে জরিমানার ব্যবস্থা করা হবে।
এছাড়া লক্ষ্মীপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০২৩-এর খসড়ার চূড়ান্ত নাম অনুমোদন। বাংলাদেশ ও হংকং-এর মধ্যে দ্বৈত করারোপণ পরিহার ও রাজস্ব ফাঁকি রোধ সংক্রান্ত চুক্তির খসড়া অনুমোদন দিয়েছে আজকের মন্ত্রিসভা। পাশাপাশি জাতীয় গ্রন্থাগার নীতি-২০২৩’— এর খসড়া অনুমোদন। একইসঙ্গে ‘কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প উন্নয়ন নীতিমালা ২০২৩; অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ভূমি অপরাধ হিসেবে অবৈধভাবে ভূমি হস্তান্তর, তথ্য গোপন, অবৈধভাবে ভূমি দখল বা প্রতারণার বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। কেউ আইন অমান্য করলে তার সাজা হিসেবে সাত বছর কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
আইনে বলা হয়েছে— ভূমি দখল করলে দুই বছর কারাদণ্ড ও আদেশ অমান্য করলে দুই বছরের সাজার বিধান রাখা হয়েছে। ভূমি দখলে কেউ সহযোগিতা করলে তিনি আইন অনুসারে অপরাধী বলে গণ্য হবেন। তার জন্যও সমপরিমাণ সাজার বিধান রয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন জানান, ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইনে এমন বিধানও রাখা হবে যেন বৃহৎ শিল্প স্থাপনে অকৃষি জমির সর্বোচ্চ সীমা কোনো বাধা না হয়ে দাঁড়ায়। এক্ষেত্রে বিশেষ আবেদনে সরকার অকৃষি জমির ঊর্ধ্বসীমার অতিরিক্ত শিল্প স্থাপনে অনুমোদন দিতে পারবে।
‘দলিলাদি যার, জমি তার’ এই ভাবনা থেকেই ভূমি অপরাধ আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে বলে জানানো হয়। কেউ যত বছরই জোর করে কোনো জমি দখল করে রাখুক না কেন উপযুক্ত দলিল ছাড়া তিনি কখনই মালিকানার স্বীকৃতি পাবেন না। এই আইন প্রণয়নের পর জমি দখল সংক্রান্ত হয়রানি উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এ ছাড়া ‘বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন, ২০২৩'-এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
এরপর ‘বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা (সংশোধন) আইন, ২০২৩'-এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। আইনটিতে বেশকিছু নিষেধাজ্ঞা যোগ করা হয়েছে। যেমন কোনো ফসলি জমি থেকে বালু উত্তোলন করা যাবে না। যে নদী হুমকিতে পড়তে পারে সেখান থেকে বালু তোলা যাবে না। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি বাজেয়াপ্ত করা যাবে। বালু পরিবহনের কারণে ওই সড়ক বা স্থাপনার ক্ষতি হলে জরিমানার ব্যবস্থা করা হবে।
এছাড়া লক্ষ্মীপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০২৩-এর খসড়ার চূড়ান্ত নাম অনুমোদন। বাংলাদেশ ও হংকং-এর মধ্যে দ্বৈত করারোপণ পরিহার ও রাজস্ব ফাঁকি রোধ সংক্রান্ত চুক্তির খসড়া অনুমোদন দিয়েছে আজকের মন্ত্রিসভা। পাশাপাশি জাতীয় গ্রন্থাগার নীতি-২০২৩’— এর খসড়া অনুমোদন। একইসঙ্গে ‘কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প উন্নয়ন নীতিমালা ২০২৩; অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।