ঢাকা, ২১ জুন : গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ সদরদপ্তর এবং পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) মধ্যে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন (এপিএ) চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। পুলিশ সদরদপ্তরে সরকারি কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারি কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির আওতায় সিআইডি’র বার্ষিক (২০২৩-২০২৪) কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এপিএ চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া।
এপিএ বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তিতে সিআইডি’র কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে সম্ভ্যাব্য প্রধান অর্জনসমূহের লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে সিআইডি’র অর্গানাইজড্ ক্রাইম ও সাইবার ক্রাইমকে আধুনিকায়ন করার জন্য এবং ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইমের সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির নিমিত্তে বিভিন্ন প্রকল্প এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণের পরিকল্পনা করা হয়েছে। ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের দক্ষতা বৃদ্ধি হলে দেশে মুদ্রা ও পূঁজিবাজারে ভদ্রবেশী অপরাধীদের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আর অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে সিআইডি সক্ষম হবে। এছাড়াও আধুনিক যন্ত্রপাতি ও সফটওয়্যার ক্রয়, গুরুত্বপূর্ণ নথি সংরক্ষণের জন্য রেকর্ড রুম ও আর্কাইভ শাখার আধুনিকায়ন এবং তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর, বিজ্ঞান ভিত্তিক, বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা ও সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে।
এপিএ বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তিতে সিআইডি’র কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে সম্ভ্যাব্য প্রধান অর্জনসমূহের লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে সিআইডি’র অর্গানাইজড্ ক্রাইম ও সাইবার ক্রাইমকে আধুনিকায়ন করার জন্য এবং ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইমের সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির নিমিত্তে বিভিন্ন প্রকল্প এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণের পরিকল্পনা করা হয়েছে। ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের দক্ষতা বৃদ্ধি হলে দেশে মুদ্রা ও পূঁজিবাজারে ভদ্রবেশী অপরাধীদের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আর অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে সিআইডি সক্ষম হবে। এছাড়াও আধুনিক যন্ত্রপাতি ও সফটওয়্যার ক্রয়, গুরুত্বপূর্ণ নথি সংরক্ষণের জন্য রেকর্ড রুম ও আর্কাইভ শাখার আধুনিকায়ন এবং তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর, বিজ্ঞান ভিত্তিক, বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা ও সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে।