আটলান্টিক সিটি, ২৩ জুন : ২১ জুন, বুধবার, দিনটি ছিল আটলান্টিক সিটি ও তৎসংলগ্ন এলাকায় বসবাসরত দ্বাদশ গ্রেডের বাংলাদেশি আমেরিকান শিক্ষার্থীদের জন্য স্বপ্নপূরণেরর দিন।আটলান্টিক সিটি হাই স্কুলে দ্বাদশ শ্রেণীতে অধ্যয়নরত প্রায় চার শতাধিক শিক্ষার্থীর গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান সম্পন্ন হল আটলান্টিক সিটির বোর্ডওয়াক হলে। দুপুর থেকেই বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শিক্ষার্থীরা গ্র্যাজুয়েশন গাউন পরে পরিবারের সদস্যদের সাথে অনুষ্ঠানস্থলে সমবেত হতে থাকে।
তাদের সবার শরীরি ভাষায় চার বছরের কঠোর পরিশ্রম শেষে প্রাপ্তির পূর্ণতা,চোখে-মুখে খুশির আনন্দ ঝিলিক। অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার পর কৃতি শিক্ষার্থীদের নাম ঘোষনার সাথে সাথে তুমুল করতালিতে গমগম করে ওঠে বিশাল মিলনায়তন।
পূর্বসূরি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় এবারও উওরসূরী বাংলাদেশি আমেরিকান শিক্ষার্থীদের জয়জয়কার। আর এই জয়-জয়কার অবস্থার মধ্যে আপন আলোয় উদ্ভাসিত বাংলাদেশি আমেরিকান শিক্ষার্থী এনিশা দাশগুপ্ত, মাহির শাহরিয়ার, নকিব জালাল, পুস্পিতা পাল ও তায়মুর জামান। তারা মেধার স্বীকৃতিস্বরূপ মেধা তালিকার সেরা দশে গৌরবজনক স্থান লাভ করার গৌরব অর্জন করেছে।
এনিশা দাশগুপ্ত
বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পদুয়া গ্রামের এনিশা দাশগুপ্ত মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থান লাভ করেছে।তার জন্ম ২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে। বাবা সঞ্জয় দাশগুপ্ত ও মা পপি দাশগুপ্তের দুই সন্তানের মধ্যে এনিশা বড়। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী এনিশা লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। তার অবসর কাটে ভলান্টিয়ার কাজে, বই পড়ে, আঁকাআঁকি আর নাচ করে। তার অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ সে লেহাই বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে। পেশাগত জীবনে এনিশার ইচ্ছা সফটওয়্যার প্রকৌশলী হবার। তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের গরীব-দুঃখী মানুষদের জন্য কিছু করা। তার অসামান্য সাফল্যের পেছনে তার মা-বাবার অবদানই সবচেয়ে বেশি। উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- সেরাটা দাও, সেরাটা পাবে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব রেশমা সোযানি। আটলান্টিক সিটিতে বসবাসকারী সদালাপী,ব ন্ধুভাবাপন্ন এনিশা তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার আশীর্বাদ কামনা করেছে।
মাহির শাহরিয়ার
মেধাবী শিক্ষার্থী মাহির শাহরিয়ার এর জন্ম ২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে। বাংলাদেশে তার বাড়ি ময়মনসিংহ জেলায়। মেধাবী এই শিক্ষার্থী মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থান লাভ করেছে। বাবা মোঃ গোলাম কিবরিয়া ও মা মাহফুজা কিবরিয়ার দুই সন্তানের মধ্যে মাহির কনিষ্ঠ ।
ছোটবেলা থেকেই পড়ালেখায় সে বেশ মেধাবী ছিল। স্কুল জীবনে লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজের সাথে সে নিজেকে জড়িত রেখেছিল। অবসরে সে টেনিস ও ফুটবল খেলে। তার আদর্শ কনফুসিয়াস। পড়ালেখায় নজরকাড়া ফলফলের জন্য সে রাটগারস বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে। পেশাগত জীবনে মাহির সফটওয়্যার প্রকৌশলী হতে চায়। তার ইচ্ছে বাংলাদেশের গরীব মানুষদের জন্য কিছু করা। তার অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মা ও বাবার অবদানই সবচেয়ে বেশি।উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার উপদেশ- সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা দেখাতে পারলে সাফল্য ধরা দেবেই। আটলান্টিক সিটিতে বসবাসকারী শান্তশিষ্ট ,বন্ধুবৎসল মাহির তার উত্তরোত্তর সাফল্যের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছে।
নকীব জালাল
কৃতি শিক্ষার্থী নকীব জালালের জন্ম ২০০৫ সালে বাংলাদেশের ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া গ্রামে। গর্বিত প্রবাসী শিক্ষার্থী নকিব জালাল মেধা তালিকায় চতুর্থ স্থান লাভ করেছে। সে ২০১০ সালে আমেরিকায় আসে। বাবা শাহজালাল আর মা সাজিদা আক্তার এর দুই সন্তানের মধ্যে নকীব বড়। ছোটবেলা থেকেই সে বেশ মেধাবী ছিল। স্কুল জীবনে লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজের সাথে সে নিজেকে জড়িত রেখেছিল। তার অবসর কাটে টেনিস খেলে, বই পড়ে। পড়ালেখায় অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ সে রাটগারস বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে। পেশাগত জীবনে নকীবের ইচ্ছা কম্পিউটার বিজ্ঞানী হবার। তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের মানুষদের জন্য কিছু করা। তার অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মা-বাবার অবদানই সবচেয়ে বেশি। উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার উপদেশ- সময় মেনে পড়ালেখা করলে সাফল্য পাবে। আটলান্টিক সিটির অধিবাসী নকীব সদালাপী, বন্ধুবৎসল। নকীব তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছে।
পুস্পিতা পাল
বাংলাদেশের ফেনী জেলার ধলিয়া গ্রামের গর্বিত প্রবাসী শিক্ষার্থী পুস্পিতা পাল মেধা তালিকায় ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেছে। তার জন্ম ২০০৫ সালে বাংলাদেশে, ২০০৬ সালে সে আমেরিকায় আসে। বাবা ধীমান পাল আর মা শুক্লা পালের দুই সন্তানের মধ্যে সে বড় ।
ছোটবেলা থেকেই মেধাবী পুস্পিতা লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। তার অবসর কাটে গান গেয়ে, আঁকাআঁকি করে ও রান্না করে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব মালালা ইউসুফ। তার অসামান্য কৃতিত্বের জন্য সে ভিলানোভা বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে। পেশাগত জীবনে পুস্পিতার ইচ্ছা নার্স প্র্যাকটিসনার হবার। তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের গরীব-দুঃখী মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেওয়া। তার ভালো ফলাফলের পেছনে তার মা-বাবার অবদানই সবচেয়ে বেশি।উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- সময়জ্ঞান মেনে পড়ালেখা করলে সাফল্য পাবেই। আটলান্টিক সিটিতে বসবাসকারী সুরেলা কন্ঠের পুস্পিতা তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার আশীর্বাদ প্রার্থী।
তায়মুর জামান
বাংলাদেশের লক্ষীপুর জেলার গর্বিত প্রবাসী শিক্ষার্থী তায়মুর জামান মেধা তালিকায় অষ্টম স্থান দখল করেছে। তাঁর জন্ম ২০০৫ সালে আমেরিকায়।তার বাবার নাম তারিক জামান আর মা ফরিদা ইয়াসমীন। ছোটবেলা থেকেই পড়ালেখায় মেধাবী তায়মুর লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছিল। তার অবসর কাটে বই পড়ে ও স্বেচ্ছাসেবী কাজে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব তার মা। তার কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ সে রাটগারস বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে। বড় হয়ে তার ইচ্ছা কম্পিউটার প্রকৌশলী হবার। তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের গরীব-দুঃখী মানুষদের সেবা করা। তার অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মা, মামা, নানা ও বড় ভাইয়ের অবদানই সবচেয়ে বেশি।উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার পরামর্শ - সময়মতো পড়ালেখা করলে সাফল্য আসবেই । আটলান্টিক সিটিতে বসবাসকারী সদালাপী,বন্ধুভাবাপন্ন তায়মুর তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার দোয়াপ্রার্থী।
প্রবাসের নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের অসামান্য সাফল্য কমিউনিটিতে বেশ সাড়া ফেলেছে।
তাদের সবার শরীরি ভাষায় চার বছরের কঠোর পরিশ্রম শেষে প্রাপ্তির পূর্ণতা,চোখে-মুখে খুশির আনন্দ ঝিলিক। অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার পর কৃতি শিক্ষার্থীদের নাম ঘোষনার সাথে সাথে তুমুল করতালিতে গমগম করে ওঠে বিশাল মিলনায়তন।
পূর্বসূরি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় এবারও উওরসূরী বাংলাদেশি আমেরিকান শিক্ষার্থীদের জয়জয়কার। আর এই জয়-জয়কার অবস্থার মধ্যে আপন আলোয় উদ্ভাসিত বাংলাদেশি আমেরিকান শিক্ষার্থী এনিশা দাশগুপ্ত, মাহির শাহরিয়ার, নকিব জালাল, পুস্পিতা পাল ও তায়মুর জামান। তারা মেধার স্বীকৃতিস্বরূপ মেধা তালিকার সেরা দশে গৌরবজনক স্থান লাভ করার গৌরব অর্জন করেছে।
এনিশা দাশগুপ্ত
বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পদুয়া গ্রামের এনিশা দাশগুপ্ত মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থান লাভ করেছে।তার জন্ম ২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে। বাবা সঞ্জয় দাশগুপ্ত ও মা পপি দাশগুপ্তের দুই সন্তানের মধ্যে এনিশা বড়। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী এনিশা লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। তার অবসর কাটে ভলান্টিয়ার কাজে, বই পড়ে, আঁকাআঁকি আর নাচ করে। তার অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ সে লেহাই বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে। পেশাগত জীবনে এনিশার ইচ্ছা সফটওয়্যার প্রকৌশলী হবার। তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের গরীব-দুঃখী মানুষদের জন্য কিছু করা। তার অসামান্য সাফল্যের পেছনে তার মা-বাবার অবদানই সবচেয়ে বেশি। উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- সেরাটা দাও, সেরাটা পাবে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব রেশমা সোযানি। আটলান্টিক সিটিতে বসবাসকারী সদালাপী,ব ন্ধুভাবাপন্ন এনিশা তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার আশীর্বাদ কামনা করেছে।
মাহির শাহরিয়ার
মেধাবী শিক্ষার্থী মাহির শাহরিয়ার এর জন্ম ২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে। বাংলাদেশে তার বাড়ি ময়মনসিংহ জেলায়। মেধাবী এই শিক্ষার্থী মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থান লাভ করেছে। বাবা মোঃ গোলাম কিবরিয়া ও মা মাহফুজা কিবরিয়ার দুই সন্তানের মধ্যে মাহির কনিষ্ঠ ।
ছোটবেলা থেকেই পড়ালেখায় সে বেশ মেধাবী ছিল। স্কুল জীবনে লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজের সাথে সে নিজেকে জড়িত রেখেছিল। অবসরে সে টেনিস ও ফুটবল খেলে। তার আদর্শ কনফুসিয়াস। পড়ালেখায় নজরকাড়া ফলফলের জন্য সে রাটগারস বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে। পেশাগত জীবনে মাহির সফটওয়্যার প্রকৌশলী হতে চায়। তার ইচ্ছে বাংলাদেশের গরীব মানুষদের জন্য কিছু করা। তার অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মা ও বাবার অবদানই সবচেয়ে বেশি।উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার উপদেশ- সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা দেখাতে পারলে সাফল্য ধরা দেবেই। আটলান্টিক সিটিতে বসবাসকারী শান্তশিষ্ট ,বন্ধুবৎসল মাহির তার উত্তরোত্তর সাফল্যের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছে।
নকীব জালাল
কৃতি শিক্ষার্থী নকীব জালালের জন্ম ২০০৫ সালে বাংলাদেশের ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া গ্রামে। গর্বিত প্রবাসী শিক্ষার্থী নকিব জালাল মেধা তালিকায় চতুর্থ স্থান লাভ করেছে। সে ২০১০ সালে আমেরিকায় আসে। বাবা শাহজালাল আর মা সাজিদা আক্তার এর দুই সন্তানের মধ্যে নকীব বড়। ছোটবেলা থেকেই সে বেশ মেধাবী ছিল। স্কুল জীবনে লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজের সাথে সে নিজেকে জড়িত রেখেছিল। তার অবসর কাটে টেনিস খেলে, বই পড়ে। পড়ালেখায় অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ সে রাটগারস বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে। পেশাগত জীবনে নকীবের ইচ্ছা কম্পিউটার বিজ্ঞানী হবার। তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের মানুষদের জন্য কিছু করা। তার অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মা-বাবার অবদানই সবচেয়ে বেশি। উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার উপদেশ- সময় মেনে পড়ালেখা করলে সাফল্য পাবে। আটলান্টিক সিটির অধিবাসী নকীব সদালাপী, বন্ধুবৎসল। নকীব তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছে।
পুস্পিতা পাল
বাংলাদেশের ফেনী জেলার ধলিয়া গ্রামের গর্বিত প্রবাসী শিক্ষার্থী পুস্পিতা পাল মেধা তালিকায় ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেছে। তার জন্ম ২০০৫ সালে বাংলাদেশে, ২০০৬ সালে সে আমেরিকায় আসে। বাবা ধীমান পাল আর মা শুক্লা পালের দুই সন্তানের মধ্যে সে বড় ।
ছোটবেলা থেকেই মেধাবী পুস্পিতা লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। তার অবসর কাটে গান গেয়ে, আঁকাআঁকি করে ও রান্না করে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব মালালা ইউসুফ। তার অসামান্য কৃতিত্বের জন্য সে ভিলানোভা বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে। পেশাগত জীবনে পুস্পিতার ইচ্ছা নার্স প্র্যাকটিসনার হবার। তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের গরীব-দুঃখী মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেওয়া। তার ভালো ফলাফলের পেছনে তার মা-বাবার অবদানই সবচেয়ে বেশি।উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- সময়জ্ঞান মেনে পড়ালেখা করলে সাফল্য পাবেই। আটলান্টিক সিটিতে বসবাসকারী সুরেলা কন্ঠের পুস্পিতা তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার আশীর্বাদ প্রার্থী।
তায়মুর জামান
বাংলাদেশের লক্ষীপুর জেলার গর্বিত প্রবাসী শিক্ষার্থী তায়মুর জামান মেধা তালিকায় অষ্টম স্থান দখল করেছে। তাঁর জন্ম ২০০৫ সালে আমেরিকায়।তার বাবার নাম তারিক জামান আর মা ফরিদা ইয়াসমীন। ছোটবেলা থেকেই পড়ালেখায় মেধাবী তায়মুর লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছিল। তার অবসর কাটে বই পড়ে ও স্বেচ্ছাসেবী কাজে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব তার মা। তার কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ সে রাটগারস বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছে। বড় হয়ে তার ইচ্ছা কম্পিউটার প্রকৌশলী হবার। তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের গরীব-দুঃখী মানুষদের সেবা করা। তার অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মা, মামা, নানা ও বড় ভাইয়ের অবদানই সবচেয়ে বেশি।উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার পরামর্শ - সময়মতো পড়ালেখা করলে সাফল্য আসবেই । আটলান্টিক সিটিতে বসবাসকারী সদালাপী,বন্ধুভাবাপন্ন তায়মুর তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার দোয়াপ্রার্থী।
প্রবাসের নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের অসামান্য সাফল্য কমিউনিটিতে বেশ সাড়া ফেলেছে।