চট্টগ্রাম,২৩ জুন (ঢাকা পোস্ট) : চট্টগ্রামে হাটহাজারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমীনকে বদলি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের এক অফিস আদেশে তাকে পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়। বিষয়টি ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন জেলা বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন।
এর আগে, গত ১২ মে রাতে হাটহাজারী থানায় অর্থ লেনদেনের অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে এক প্রবাসীকে থানায় ডেকে এনে হাজতে ঢোকানোর অভিযোগ ওঠে চট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ওসি রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গত ১৪ মে 'থানায় ডেকে প্রবাসীকে হাজতে ঢোকালেন ওসি' শিরোনামে ঢাকা পোস্টে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
জানা গেছে, ওই ঘটনার ভুক্তভোগী প্রবাসী ইলিয়াস হাটহাজারী উপজেলার মেখল ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার বাসিন্দা। তিনি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রবাসী। ৮ মাস আগে তিনি তার শ্যালক তাজুল ইসলামকে সেখানে নিয়েছিলেন। তবে ভিসা জটিলতায় গত এপ্রিলে ইলিয়াস দেশে আসেন। এরপর তার শ্যালক ভিসা করিয়ে দেওয়ার নামে ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন। বিষয়টি নিয়ে হাটহাজারী থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়।
অভিযোগের তদন্তে ওই প্রবাসীর বাড়িতে যান থানার এক এসআই। উভয়পক্ষকে নিয়ে কয়েকবার বৈঠকও করেন। একপর্যায়ে বিষয়টি সমাধান করতে ওসি রুহুল আমিন উভয়পক্ষকে শুক্রবার রাতে হাটহাজারী থানায় ডাকেন। দীর্ঘক্ষণ বৈঠক চললেও বিষয়টি সুরাহা না হওয়ায় প্রবাসী ইলিয়াসকে হাজতে ঢুকিয়ে দেন ওসি। খবর পেয়ে থানায় আসেন প্রবাসীর স্ত্রী আরজু মনি। তিনি আসার পরও ওসি প্রবাসীকে ছাড়ছিলেন না। একপর্যায়ে তিনি জেলা এসপি এস এম শফিউল্লাহকে ফোন করে বিষয়টি জানান। এসপির হস্তক্ষেপে ছাড়া পান প্রবাসী ইলিয়াস।
এর আগে, গত ১২ মে রাতে হাটহাজারী থানায় অর্থ লেনদেনের অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে এক প্রবাসীকে থানায় ডেকে এনে হাজতে ঢোকানোর অভিযোগ ওঠে চট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ওসি রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গত ১৪ মে 'থানায় ডেকে প্রবাসীকে হাজতে ঢোকালেন ওসি' শিরোনামে ঢাকা পোস্টে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
জানা গেছে, ওই ঘটনার ভুক্তভোগী প্রবাসী ইলিয়াস হাটহাজারী উপজেলার মেখল ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার বাসিন্দা। তিনি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রবাসী। ৮ মাস আগে তিনি তার শ্যালক তাজুল ইসলামকে সেখানে নিয়েছিলেন। তবে ভিসা জটিলতায় গত এপ্রিলে ইলিয়াস দেশে আসেন। এরপর তার শ্যালক ভিসা করিয়ে দেওয়ার নামে ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন। বিষয়টি নিয়ে হাটহাজারী থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়।
অভিযোগের তদন্তে ওই প্রবাসীর বাড়িতে যান থানার এক এসআই। উভয়পক্ষকে নিয়ে কয়েকবার বৈঠকও করেন। একপর্যায়ে বিষয়টি সমাধান করতে ওসি রুহুল আমিন উভয়পক্ষকে শুক্রবার রাতে হাটহাজারী থানায় ডাকেন। দীর্ঘক্ষণ বৈঠক চললেও বিষয়টি সুরাহা না হওয়ায় প্রবাসী ইলিয়াসকে হাজতে ঢুকিয়ে দেন ওসি। খবর পেয়ে থানায় আসেন প্রবাসীর স্ত্রী আরজু মনি। তিনি আসার পরও ওসি প্রবাসীকে ছাড়ছিলেন না। একপর্যায়ে তিনি জেলা এসপি এস এম শফিউল্লাহকে ফোন করে বিষয়টি জানান। এসপির হস্তক্ষেপে ছাড়া পান প্রবাসী ইলিয়াস।