ঢাকা, ২৬ জুন : ঈদুল আজহার পর সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরালো হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ বিষয়ে যুগপৎ আন্দোলনকারী দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির আলোচনা চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ঈদের পর আমাদের আন্দোলন আরও জোরদার হবে, বেগবান হবে। আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলন করছে, তাদের সঙ্গে কথা বলছি। আলোচনা করেই আন্দোলনকে বেগবান করা হবে।’
আজ সোমবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এক দফার আন্দোলন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মূলত এক দফার আন্দোলনই হচ্ছে। খুব শিগগিরই এটা আনুষ্ঠানিকভাবে (ঘোষণা) আসবে। আমাদের রণকৌশল আছে। আমরা আমাদের মতো করে যেতে চাই।’
চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘বিরোধী দলের আন্দোলন এখন জনগণের কাছে চলে গেছে। জনগণ এই আন্দোলন চায় এবং তারা এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করছে। আমরা একেবারে নিশ্চিত করে বলতে পারি—জনগণের অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এই সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হবে। তারাই (সরকার) সংবিধানে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হবে।’
এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না জানিয়ে সরকারের পদত্যাগের দাবি জানান বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘এখনো সময় আছে। তাদের (সরকার) শুভবুদ্ধির উদয় হোক। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনকালীন একটা নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে হবে। নির্বাচনের আগে তাদের পদত্যাগ করতে হবে। এটা খুব জরুরি। কারণ, এই সরকার যদি ক্ষমতায় থাকে, তাহলে কোনোভাবেই তাদের অধীনে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে না।’
কানাডার ভিসা নীতি প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক বিশ্ব বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। সে কারণেই দায়িত্ব থেকে তারা এ কথাগুলো বলছে। তারা তাদের মতো করে ব্যবস্থা নিচ্ছে। তবে আমরা এতে খুব পুলকিত নই। এগুলো বাংলাদেশের জন্য লজ্জার ব্যাপার।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বিশ্ব একটা বার্তাই দিচ্ছে যে তোমার যা কিছু করার হয়ে গেছে। এখন জনগণের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা, নিরপেক্ষ সরকারের হাতে নির্বাচন দাও। আর তা না হলে তোমাকে যেতে হবে। তারা পরিষ্কার করে বলছে যে বাংলাদেশে মানবাধিকার নেই, গণতন্ত্র নেই, ভোটের অধিকার নেই। আমরা যেটা পরিষ্কার করে বলতে চাই, দেশে-বিদেশে সবখানে এই সরকার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে। মানুষের কাছে তারা (সরকার) এখন গ্রহণযোগ্য নয়। এ অবস্থায় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যবস্থা করেই তাদের যেতেই হবে।’
বিএনপির একটি সূত্র জানায়, ঈদের পরে ৫ জুলাই গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আবার বৈঠক করা হবে। সেখানে পরবর্তী যুগপৎ আন্দোলন নিয়ে তাদের ভাবনা এবং কর্মসূচি কী ধরনের হওয়া দরকার তার একটা প্রস্তাবনা দিতে বলা হয়েছে। বিএনপি তাদের ভাবনা ও কর্মসূচি নিয়ে ধারণা দেবে। সেখানে আলোচনা করেই যুগপৎ আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
আজ সোমবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এক দফার আন্দোলন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মূলত এক দফার আন্দোলনই হচ্ছে। খুব শিগগিরই এটা আনুষ্ঠানিকভাবে (ঘোষণা) আসবে। আমাদের রণকৌশল আছে। আমরা আমাদের মতো করে যেতে চাই।’
চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘বিরোধী দলের আন্দোলন এখন জনগণের কাছে চলে গেছে। জনগণ এই আন্দোলন চায় এবং তারা এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করছে। আমরা একেবারে নিশ্চিত করে বলতে পারি—জনগণের অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এই সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হবে। তারাই (সরকার) সংবিধানে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হবে।’
এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না জানিয়ে সরকারের পদত্যাগের দাবি জানান বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘এখনো সময় আছে। তাদের (সরকার) শুভবুদ্ধির উদয় হোক। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনকালীন একটা নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে হবে। নির্বাচনের আগে তাদের পদত্যাগ করতে হবে। এটা খুব জরুরি। কারণ, এই সরকার যদি ক্ষমতায় থাকে, তাহলে কোনোভাবেই তাদের অধীনে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে না।’
কানাডার ভিসা নীতি প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক বিশ্ব বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। সে কারণেই দায়িত্ব থেকে তারা এ কথাগুলো বলছে। তারা তাদের মতো করে ব্যবস্থা নিচ্ছে। তবে আমরা এতে খুব পুলকিত নই। এগুলো বাংলাদেশের জন্য লজ্জার ব্যাপার।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বিশ্ব একটা বার্তাই দিচ্ছে যে তোমার যা কিছু করার হয়ে গেছে। এখন জনগণের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা, নিরপেক্ষ সরকারের হাতে নির্বাচন দাও। আর তা না হলে তোমাকে যেতে হবে। তারা পরিষ্কার করে বলছে যে বাংলাদেশে মানবাধিকার নেই, গণতন্ত্র নেই, ভোটের অধিকার নেই। আমরা যেটা পরিষ্কার করে বলতে চাই, দেশে-বিদেশে সবখানে এই সরকার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে। মানুষের কাছে তারা (সরকার) এখন গ্রহণযোগ্য নয়। এ অবস্থায় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যবস্থা করেই তাদের যেতেই হবে।’
বিএনপির একটি সূত্র জানায়, ঈদের পরে ৫ জুলাই গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আবার বৈঠক করা হবে। সেখানে পরবর্তী যুগপৎ আন্দোলন নিয়ে তাদের ভাবনা এবং কর্মসূচি কী ধরনের হওয়া দরকার তার একটা প্রস্তাবনা দিতে বলা হয়েছে। বিএনপি তাদের ভাবনা ও কর্মসূচি নিয়ে ধারণা দেবে। সেখানে আলোচনা করেই যুগপৎ আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।