মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ২৭ জুন : আট মাস আত্মগোপনে থেকেও শেষ রক্ষা হয়নি মাধবপুরে আলোচিত কলেজ ছাত্র মিশু হত্যার এজহার নামীয় আসামী মিলন মিয়ার (২০)। সোমবার দুপুরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই মানিক কুমার সাহার নেতৃত্বে একদল পুলিশ উপজেলার হরিতলা গ্রাম সংলগ্ন রাবার বাগানের অভ্যন্তরে নির্জন পাহাড়ে একটি চাপটা ঘর থেকে মিলন মিয়াকে গ্রেফতার করেছে।
মিলন মিয়া মিশু হত্যা মামলার এজহারে ৭নং আসামী। সে হরিতলা গ্রামের নূরুল হকের ছেলে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৪ নভেম্বর মাঝ রাতে ছাতিয়াইন স্কুল মাঠে ওয়াজ মাহফিল থেকে বাড়ি ফেরার পথে হরিতলা গ্রামের শফিক মিয়ার ছেলে শিমুল মিয়ার নেতৃত্বে একদল যুবক মিশুর উপর অর্তকিত হামলা চালায়। হামলাকারীদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নের এক্তিয়ার গ্রামের শামসুল হকের ছেলে মাওলানা আসাদ আলী ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির ২য় বর্ষের ছাত্র আতিকুল ইসলাম মিশু (১৮) এবং সেলিম মিয়ার ছেলে তারেক (১৯) গুরুতর আহত হয়। আহত অবস্থায় আতিকুল ইসলাম মিশুকে হাসপাতাল নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
এ ঘটনায় গত ৬ নভেম্বর নিহত মিশুর মা তাছলিমা খাতুন বাদী হয়ে শিমুলকে প্রধান করে ১১জন কে আসামী করে মাধবপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর মিলন মিয়া গ্রেফতার এড়াতে আত্মগোপনে চলে যায়। দীর্ঘ আট মাস পর তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশ মিলনকে আদালতে হাজির করলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠান। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক জানান, হত্যা মামলার মূল আসামী শিমূলসহ চারজনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মিলন মিয়া মিশু হত্যা মামলার এজহারে ৭নং আসামী। সে হরিতলা গ্রামের নূরুল হকের ছেলে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৪ নভেম্বর মাঝ রাতে ছাতিয়াইন স্কুল মাঠে ওয়াজ মাহফিল থেকে বাড়ি ফেরার পথে হরিতলা গ্রামের শফিক মিয়ার ছেলে শিমুল মিয়ার নেতৃত্বে একদল যুবক মিশুর উপর অর্তকিত হামলা চালায়। হামলাকারীদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নের এক্তিয়ার গ্রামের শামসুল হকের ছেলে মাওলানা আসাদ আলী ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির ২য় বর্ষের ছাত্র আতিকুল ইসলাম মিশু (১৮) এবং সেলিম মিয়ার ছেলে তারেক (১৯) গুরুতর আহত হয়। আহত অবস্থায় আতিকুল ইসলাম মিশুকে হাসপাতাল নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
এ ঘটনায় গত ৬ নভেম্বর নিহত মিশুর মা তাছলিমা খাতুন বাদী হয়ে শিমুলকে প্রধান করে ১১জন কে আসামী করে মাধবপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর মিলন মিয়া গ্রেফতার এড়াতে আত্মগোপনে চলে যায়। দীর্ঘ আট মাস পর তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশ মিলনকে আদালতে হাজির করলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠান। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক জানান, হত্যা মামলার মূল আসামী শিমূলসহ চারজনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।