অ্যান আরবার, ৩০ জুন : যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসব আমেজে মিশিগানসহ যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ষ্টেটে বুধবার উদযাপিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল আযহা। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় মুসলমানগণ পবিত্র ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করেন।
মিশিগান রাজ্যের অ্যান আরবর সিটির স্কাই লাইন হাই স্কুল মাঠে সকাল ৯ টায় বিভিন্ন দেশের মুসলিম পুরুষ এবং নারীরা পবিত্র ঈদ-উল-আযহার নামাজ আদায় করেন।
এছাড়া মিশিগানের ডেট্রয়েট, হ্যামট্রাম্যাক, ওয়ারেন, ষ্টার্লিং হাইটস, নভাই, ডিয়ারবর্ন, ইপসিল্যান্টি সহ অন্যান্য সিটিতে সকালে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, পেনসলিভেনিয়া, কানেকটিকা, ম্যারিল্যান্ড, ভার্জিনিয়া, জর্জিয়া, ইলিনয়, ফ্লোরিডা, টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, আরিজোনা সহ অন্যান্য ষ্টেটে এবার ঈদ জামাত সকাল ৭টা থেকে সকাল ১০ টার মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।
ঈদের নামাজে প্রবাসী বাংলাদেশীরা ছাড়াও পাকিস্তানি, ভারতীয়, ইরানি, ইরাকি, নাইজেরিয়ান, ফিলিস্তিনি, আলেজেরিয়ানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসল্লি ঈদের নামাজে শরিক হোন। বুধবার ঈদ হওয়াতে অনেকেই নামাজ শেষে কাজে যোগ দিতে হয়। তবে ঈদ জামাতে মুসল্লীদের উপস্থিতি ছিলো অনেক বেশি। নামাজ শেষে বিশ্বের শান্তি কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়। ঈদের নামাজ শেষে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলিম নাগরিকরা তাদের নিকটস্থ পশু খামার বা স্লটার হাউজে গিয়ে তাদের পছন্দ মতো পশু কোরবানী করেন।
মিশিগান রাজ্যের অ্যান আরবর সিটির স্কাই লাইন হাই স্কুল মাঠে সকাল ৯ টায় বিভিন্ন দেশের মুসলিম পুরুষ এবং নারীরা পবিত্র ঈদ-উল-আযহার নামাজ আদায় করেন।
এছাড়া মিশিগানের ডেট্রয়েট, হ্যামট্রাম্যাক, ওয়ারেন, ষ্টার্লিং হাইটস, নভাই, ডিয়ারবর্ন, ইপসিল্যান্টি সহ অন্যান্য সিটিতে সকালে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, পেনসলিভেনিয়া, কানেকটিকা, ম্যারিল্যান্ড, ভার্জিনিয়া, জর্জিয়া, ইলিনয়, ফ্লোরিডা, টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, আরিজোনা সহ অন্যান্য ষ্টেটে এবার ঈদ জামাত সকাল ৭টা থেকে সকাল ১০ টার মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।
ঈদের নামাজে প্রবাসী বাংলাদেশীরা ছাড়াও পাকিস্তানি, ভারতীয়, ইরানি, ইরাকি, নাইজেরিয়ান, ফিলিস্তিনি, আলেজেরিয়ানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসল্লি ঈদের নামাজে শরিক হোন। বুধবার ঈদ হওয়াতে অনেকেই নামাজ শেষে কাজে যোগ দিতে হয়। তবে ঈদ জামাতে মুসল্লীদের উপস্থিতি ছিলো অনেক বেশি। নামাজ শেষে বিশ্বের শান্তি কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়। ঈদের নামাজ শেষে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলিম নাগরিকরা তাদের নিকটস্থ পশু খামার বা স্লটার হাউজে গিয়ে তাদের পছন্দ মতো পশু কোরবানী করেন।