হ্যামট্রাম্যাক, ০৩ জুলাই : যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদা ও উৎসবমুখর পরিবেশে গতকাল রোববার বিকেলে শহরের বেলমন্ট সনাতন সংঘের আয়োজনে হিন্দু সম্প্রদায়ের রথযাত্রা উৎসব পালিত হয়েছে। বিকেল ৬টায় বেলমন্ট স্ট্রিট থেকে রথ নিয়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। এর আগে ঢোলক বাদ্য, মঙ্গল শঙ্খ ও উলুধ্বনি দিয়ে শ্রীজগন্নাথ-সুভদ্রা ও বলভদ্র দেবকে রথারোহণ করানো হয়। রথ শোভাযাত্রায় সনাতন ধর্মাবলম্বী শত শত নারী-পুরুষ অংশ নেন।ভক্তদের রশির টানে এগিয়ে যায় জগন্নাথ দেবের রথ। সর্ব ধর্মের শত শত মানুষ পথের পাশে দাঁড়িয়ে প্রত্যক্ষ করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান শ্রীশ্রীজগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসব। শোভাযাত্রাটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সিটি হল পার্কে সমবেত হয়। এ সময় মৃদুল কান্তি সরকারের পরিচালনায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিটি মেয়র আমির গালিব, কাউন্সিলম্যান আবু আহমেদ মুসা, কাউন্সিলম্যান নাঈম চৌধুরী, ডেট্রয়েট দুর্গা টেম্পলের প্রেসিডেন্ট পঙ্কজ দাস, শিব মন্দিরের প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু, রামকৃষ্ণ মিশনের পক্ষে অজিত দাশ। এখানে নাম কীর্তন শেষে হরির লুট দেওয়া হয়। পরে রথযাত্রাটি ইয়েমেন এভিনিউ এবং জোসেফ কম্পাউ হয়ে বেলমন্ট ফিরে আসে। রথ শোভাযাত্রাটি নির্বিঘ্নে করতে হ্যামট্রাম্যাক পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
সনাতন সংঘের এই রথযাত্রা ঘিরে সকাল থেকেই স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গিয়েছে। প্রচুর মানুষ ভিড় করেছেন দ্বিতীয় বর্ষের এই রথ উৎসবে। আশপাশের বিভিন্ন সিটি থেকেও অনেকে ছুটে এসেছেন এখানকার রথযাত্রা উৎসবে সামিল হতে। প্রাচীন রীতি মেনে কীর্তন ও বিভিন্ন বাদ্য বাজনায় জমে ওঠে রথ উৎসবের আবহ। রথ শেষে ভক্তবৃন্দের মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
রথযাত্রায় সার্বিক সহযোগিতা ছিলেন বেলমন্ট সনাতন সংঘের পরিমল শুক্লা, পরেশ নাথ, টেম্পু ছত্রী, বাবুল পাল, অনিল বৈদ্য, ফনি ভূষন দেব, বাবুল দত্ত, অতুল দস্তিদার, প্রদীপ লস্কর, জিতেশ আচার্য্য, সর্বানী লস্কর, সুমিত্রা ছত্রী, আশু ছত্রী, মৌসুমী দত্ত, চম্পা ছত্রী, সবিতা বৈদ্য, ঝুমা দেব, বীনা পাল, দিলীপ ছত্রী, আকাশ বর্ধন, সুস্মিতা বৈদ্য, রিঙ্কু দাস, অনন্ত ছত্রী, ওম বৈদ্য, শান্ত বৈদ্য, পিঙ্কু দাস, হিরক ধর, রিত্তিকা গুপ্ত।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, জগন্নাথদেব হলেন জগতের নাথ বা অধীশ্বর। জগৎ হচ্ছে বিশ্ব আর নাথ হচ্ছেন ঈশ্বর। তাই জগন্নাথ হচ্ছেন জগতের ঈশ্বর। তার অনুগ্রহ পেলে মানুষের মুক্তি লাভ হয়। জীবরূপে তাকে আর জন্ম নিতে হয় না। এ বিশ্বাস থেকেই রথের ওপর জগন্নাথ দেবের প্রতিমূর্তি রেখে রথ নিয়ে যাত্রা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
সনাতন সংঘের এই রথযাত্রা ঘিরে সকাল থেকেই স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গিয়েছে। প্রচুর মানুষ ভিড় করেছেন দ্বিতীয় বর্ষের এই রথ উৎসবে। আশপাশের বিভিন্ন সিটি থেকেও অনেকে ছুটে এসেছেন এখানকার রথযাত্রা উৎসবে সামিল হতে। প্রাচীন রীতি মেনে কীর্তন ও বিভিন্ন বাদ্য বাজনায় জমে ওঠে রথ উৎসবের আবহ। রথ শেষে ভক্তবৃন্দের মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
রথযাত্রায় সার্বিক সহযোগিতা ছিলেন বেলমন্ট সনাতন সংঘের পরিমল শুক্লা, পরেশ নাথ, টেম্পু ছত্রী, বাবুল পাল, অনিল বৈদ্য, ফনি ভূষন দেব, বাবুল দত্ত, অতুল দস্তিদার, প্রদীপ লস্কর, জিতেশ আচার্য্য, সর্বানী লস্কর, সুমিত্রা ছত্রী, আশু ছত্রী, মৌসুমী দত্ত, চম্পা ছত্রী, সবিতা বৈদ্য, ঝুমা দেব, বীনা পাল, দিলীপ ছত্রী, আকাশ বর্ধন, সুস্মিতা বৈদ্য, রিঙ্কু দাস, অনন্ত ছত্রী, ওম বৈদ্য, শান্ত বৈদ্য, পিঙ্কু দাস, হিরক ধর, রিত্তিকা গুপ্ত।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, জগন্নাথদেব হলেন জগতের নাথ বা অধীশ্বর। জগৎ হচ্ছে বিশ্ব আর নাথ হচ্ছেন ঈশ্বর। তাই জগন্নাথ হচ্ছেন জগতের ঈশ্বর। তার অনুগ্রহ পেলে মানুষের মুক্তি লাভ হয়। জীবরূপে তাকে আর জন্ম নিতে হয় না। এ বিশ্বাস থেকেই রথের ওপর জগন্নাথ দেবের প্রতিমূর্তি রেখে রথ নিয়ে যাত্রা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।