ওয়ারেন, ০৪ জুলাই : আজ ৪ জুলাই। যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস। ২৩৬ বছর আগে ১৭৭৬ সালের ২ জুলাই ইংল্যান্ডের শাসন থেকে পৃথক হওয়ার জন্য ভোট দেন আমেরিকার দ্বিতীয় কন্টিনেন্টাল কংগ্রেস। এর দুদিন পর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় কংগ্রেস। কিন্তু পৃথক হতে ব্রিটেনের সঙ্গে চূড়ান্ত স্বাক্ষর ২ আগস্টে অনুষ্ঠিত হলেও প্রত্যেক বছর ৪ জুলাই স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করে যুক্তরাষ্ট্র।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দিবসটি অতিবাহিত করবেন হোয়াইট হাউসে বিশিষ্টজনদের সঙ্গে। ওয়াশিংটন ডিসিতে জাতীয় স্মৃতিসৌধের সামনে আতশবাজিও তিনি প্রত্যক্ষ করবেন হোয়াইট হাউস থেকেই। এদিকে, নিউইয়র্ক সিটিতে ৫০ বছরের ন্যায় এবারই আজ সন্ধ্যায় জমকালো আতশবাজি অনুষ্ঠিত হবে। ৪০ লাখের বেশি মানুষ এবারও ইস্ট রিভারের চারটি বার্জ থেকে চোখ ধাধানো এই আতশবাজি প্রত্যক্ষ করবেন বলে আয়োজক বাণিজ্যিক সংস্থা ‘ম্যাসি’র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এর বাইরে ফ্লোরিডা, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, মিশিগান, আটলান্টিক সিটিসহ বিভিন্ন সিটিতে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য আতশবাজি ছাড়াও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, মিশিগান পেনসিলভেনিয়া, ম্যারিল্যান্ড, বস্টন, মায়ামি, লসএঞ্জেলেস, শিকাগো, টেক্সাসসহ বিভিন্ন সিটিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরাও পারিবারিক এবং সামাজিকভাবে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। প্রতিবছর চোখ-ধাঁধানো আতশবাজি আর জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করেন মার্কিনিরা।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দিবসটি অতিবাহিত করবেন হোয়াইট হাউসে বিশিষ্টজনদের সঙ্গে। ওয়াশিংটন ডিসিতে জাতীয় স্মৃতিসৌধের সামনে আতশবাজিও তিনি প্রত্যক্ষ করবেন হোয়াইট হাউস থেকেই। এদিকে, নিউইয়র্ক সিটিতে ৫০ বছরের ন্যায় এবারই আজ সন্ধ্যায় জমকালো আতশবাজি অনুষ্ঠিত হবে। ৪০ লাখের বেশি মানুষ এবারও ইস্ট রিভারের চারটি বার্জ থেকে চোখ ধাধানো এই আতশবাজি প্রত্যক্ষ করবেন বলে আয়োজক বাণিজ্যিক সংস্থা ‘ম্যাসি’র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এর বাইরে ফ্লোরিডা, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, মিশিগান, আটলান্টিক সিটিসহ বিভিন্ন সিটিতে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য আতশবাজি ছাড়াও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, মিশিগান পেনসিলভেনিয়া, ম্যারিল্যান্ড, বস্টন, মায়ামি, লসএঞ্জেলেস, শিকাগো, টেক্সাসসহ বিভিন্ন সিটিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরাও পারিবারিক এবং সামাজিকভাবে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। প্রতিবছর চোখ-ধাঁধানো আতশবাজি আর জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করেন মার্কিনিরা।