আটলান্টিক সিটি, ০৫ জুলাই : ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দ আয়োজনে আটলান্টিক সিটিতে গতকাল মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়েছে। সারাদিনব্যাপী বিভিন্ন আনন্দ-আয়োজনের মধ্যে ছিল ব্যক্তিগত ও পারিবারিক উদ্যোগে আতশ বাজি পোড়ানো, আলোকসজ্জা, বারবিকিউ পার্টি, সংগীত অনুষ্ঠান ইত্যাদি। আটলান্টিক সিটির প্রাণভোমরা ক্যাসিনোগুলো খদ্দেরদের মনোরঞ্জনের জন্য নানারকম মনোমুগ্ধকর অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আটলান্টিক সিটিতে কেউ বেড়াতে এলে বোর্ডওয়াকে বেড়াতে যাবে না, তা হতেই পারে না। তাই আটলান্টিক সিটির ঐতিহাসিক বোর্ডওয়াকে ছিল দিনমান কাদা থিকথিক ভিড়। বোর্ডওয়াক কেন্দ্রিক বিনোদনকেন্দ্রগুলো ছিল বিনোদন পিয়াসী মানুষদের ভিড়ে ঠাসা।আটলান্টিক মহাসাগরের বীচগুলোও ছিল সাগর মন্থনে আসা সাগরপ্রেমীদের পদচারনায় মুখর। তাদের কেউ কেউ সার্ফিং করে, কেউবা সাঁতার কেটে,কেউবা জলকেলি করে, আবার কেউবা মহাসাগরের রূপসুধা উপভোগ করে দিন গুজরান করে। সন্ধ্যা নামতেই বোর্ডওয়াক জনারণ্যে পরিনত হয়, উপলক্ষ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আতশবাজি পোড়ানোর উৎসব।
আটলান্টিক সিটির অন্যতম বৃহৎ ক্যাসিনো ট্রপিকানা স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দীর্ঘকাল ধরে আতশবাজি পোড়ানোর অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। স্থানীয় সময় রাত দশটায় সেই আতশবাজি পোড়ানো উৎসব শুরু হয়ে প্রায় দশ/পনেরো মিনিট পর্যন্ত চলে। নান্দনিক এই আতশবাজি পোড়ানোর উৎসবে অনেকেই সপরিবারে যোগ দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের উদ্যোগেও বিভিন্ন আনন্দ আয়োজনে কমতি ছিল না। স্বাধীনতা দিবসের উৎসব উদযাপনের ব্যস্ততায় কখন যে দিন পার হয়ে রাত নেমে আসে তা কারো খেয়ালই ছিল না। রাত নিশুতি হতেই একে একে নিভে আসে স্বাধীনতা দিবসের উৎসবের আনন্দ আলো।
আটলান্টিক সিটিতে কেউ বেড়াতে এলে বোর্ডওয়াকে বেড়াতে যাবে না, তা হতেই পারে না। তাই আটলান্টিক সিটির ঐতিহাসিক বোর্ডওয়াকে ছিল দিনমান কাদা থিকথিক ভিড়। বোর্ডওয়াক কেন্দ্রিক বিনোদনকেন্দ্রগুলো ছিল বিনোদন পিয়াসী মানুষদের ভিড়ে ঠাসা।আটলান্টিক মহাসাগরের বীচগুলোও ছিল সাগর মন্থনে আসা সাগরপ্রেমীদের পদচারনায় মুখর। তাদের কেউ কেউ সার্ফিং করে, কেউবা সাঁতার কেটে,কেউবা জলকেলি করে, আবার কেউবা মহাসাগরের রূপসুধা উপভোগ করে দিন গুজরান করে। সন্ধ্যা নামতেই বোর্ডওয়াক জনারণ্যে পরিনত হয়, উপলক্ষ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আতশবাজি পোড়ানোর উৎসব।
আটলান্টিক সিটির অন্যতম বৃহৎ ক্যাসিনো ট্রপিকানা স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দীর্ঘকাল ধরে আতশবাজি পোড়ানোর অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। স্থানীয় সময় রাত দশটায় সেই আতশবাজি পোড়ানো উৎসব শুরু হয়ে প্রায় দশ/পনেরো মিনিট পর্যন্ত চলে। নান্দনিক এই আতশবাজি পোড়ানোর উৎসবে অনেকেই সপরিবারে যোগ দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের উদ্যোগেও বিভিন্ন আনন্দ আয়োজনে কমতি ছিল না। স্বাধীনতা দিবসের উৎসব উদযাপনের ব্যস্ততায় কখন যে দিন পার হয়ে রাত নেমে আসে তা কারো খেয়ালই ছিল না। রাত নিশুতি হতেই একে একে নিভে আসে স্বাধীনতা দিবসের উৎসবের আনন্দ আলো।