চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) ০৭ জুলাই : চুনারুঘাট ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক সায়েম তালুকদার ও চুনারুঘাট কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাজিদের বিরুদ্ধে এক চাঁদাবাজের মামলার ঘটনায় তোলপাড় চলছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে কেনো এই মামলা তা নিয়ে চলছে নানা আলোচনা সমালোচনা। গত ২৭ জুন হবিগঞ্জ আদালতে মামলাটি দায়ের করেন সীমান্তের চিহ্নিত চাঁদাবাজ,বহু মামলার আসামী জনৈক আঃ জাহির। তার বাড়ি সীমান্তের আহম্মদাবাদ ইউনিয়নের হাড়াজোরা গ্রামে। ছাত্রলীগের দুই নেতার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হলে এ দিনই ছাত্রলীগ চুনারুঘাট পৌর শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করেছে। প্রতিবাদ সভা থেকে অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহার করা দাবী জানানো হয়। গতকাল আহম্মদবাদ ইউনিয়ন ছাত্রলীগ অনুরূপ প্রতিবাদ সভা করে মামলা প্রত্যাহারের দাবী করেছে। মামলার বাদি আঃ জাহিরের বিরুদ্ধে থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ ৪ টি মামলা রয়েছে বলে পুলিশ নিশ্চিত করেছে। গত ২৯ জুন চুনারুঘাট থানায় এক লন্ডন প্রবাসির ভাতিজা জাহিরের বিরুদ্ধে আরও একটি চাঁদাবাজির মামলা করেছেন। মামলা নং ৩৬। অন্যান্য মামলাগুলো হলো, চুনারুঘাট থানার মামলা নং ১১ তারিখ ১১/০৬/২০০৬, মামলা নং ৪ তারিখ ০১/০৬/২০১৪ ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ মামলা নং ১১/১১৬ তাং ০৯/০৬/২০২০ দায়ের হয়।
চুনারুঘাট উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এডভোকেট আকবর হোসাইন জিতু ছাত্রলীগ সভাপতি ও কলেজ শাখার সহ সভাপতি সাজিদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যারের দাবী জানান। চুনারুঘাট আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আনোয়ার আলী বলেন, জাহির জামাতের সক্রীয় সদস্য। সে অফিসপাড়া ও আওয়ামীলীগসহ সমমনা রাজনৈতিক দলের গোপন তথ্য জামাতের হাই কমান্ডে পাচারে জড়িত। সে চাঁদাবাজি,হুমকী, সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০২০ সালের ৯ জুন সে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়ে জেলে গিয়েছিলো। জেল থেকে বের হয়ে পুনরায় তথ্য পাচার,মাদক পাচারে জড়িয়ে পড়ে।
চুনারুঘাট উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এডভোকেট আকবর হোসাইন জিতু ছাত্রলীগ সভাপতি ও কলেজ শাখার সহ সভাপতি সাজিদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যারের দাবী জানান। চুনারুঘাট আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আনোয়ার আলী বলেন, জাহির জামাতের সক্রীয় সদস্য। সে অফিসপাড়া ও আওয়ামীলীগসহ সমমনা রাজনৈতিক দলের গোপন তথ্য জামাতের হাই কমান্ডে পাচারে জড়িত। সে চাঁদাবাজি,হুমকী, সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০২০ সালের ৯ জুন সে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়ে জেলে গিয়েছিলো। জেল থেকে বের হয়ে পুনরায় তথ্য পাচার,মাদক পাচারে জড়িয়ে পড়ে।