আটলান্টিক সিটি, ০৯ জুলাই : এবারের আলোচিত সমালোচিত বঙ্গ সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনের অন্যতম ইভেন্ট ছিল “সূর্যসাক্ষী“ অনুষ্ঠান । আয়োজকদের তরফ থেকে আগেভাগে জানানো হয়েছিল “সূর্যসাক্ষী“ অনুষ্ঠানে পাঁচশত অংশগ্রহণকারীর শাঁখ বাজানোর মাধ্যমে “গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড” এ স্থান করে নেওয়া হবে।
গত ৩০ জুন, শুক্রবার সকাল সাড়ে ছয়টায় এই অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা থাকলেও আয়োজকদের অদক্ষতা ও অব্যবস্থাপনার কারণে তা দেরিতে শুরু হয়েছে। সমন্বয়হীনতার কারলে সময়সূচী পরিবর্তনের ঘোষণা সময়মতো না জানায় অনেকে পূর্ব নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছিলেন ।
পরবর্তীতে অনুষ্ঠান শুরু হলেও আয়োজকদের অদক্ষতা ও অপেশাদারিত্বের কারণে প্রয়োজনীয় সংখ্যক অংশগ্রহনকারীর উইস্থতি তাঁরা ঘটাতে পারেননি। এই অনুষ্ঠানটিকে সফল ও স্বার্থক করার জন্য আটলান্টিক সিটির স্থানীয় কয়েকজন প্রবাসীর তৎপরতাও ছিল, কিন্তু স্থানীয় প্রবাসীদের কাছ থেকে অনুকূল সাড়া না পাওয়ায় তাঁরা ব্যর্থ হয়েছেন। অনুষ্ঠান শেষে আয়োজকদের মতো তাদেরও হা - হতোস্মি করা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না। বঙ্গ সম্মেলনের মতো এতো বড় মাপের আয়োজনে পাঁচশত অংশগ্রহনকারীর অংশগ্রহন নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হওয়ায় আয়োজক ও তাদের সহযোগীদের দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব বঙ্গ সন্মেলনের শুরুতেই প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছিল।
“গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড” এ স্থান করে নেওয়ার ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত আয়োজকদের পক্ষ থেকে কোনও ঘোষণা দেওয়া হয়নি। স্থানীয়ভাবে যারা “সূর্যসাক্ষী“ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহনের জন্য প্রবাসীদের উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করেছিলেন তাদের অবস্থা যেন অনেকটা “পিঠে বেঁধেছি কুলো, কানে দিয়েছি তুলো”। তাঁরাও এব্যাপারটিতে রহস্যজনকভাবে নীরবতা পালন করায় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী স্থানীয় প্রবাসীদের অনেকেই ক্ষোভে ফুঁসছেন।
আয়োজকদের চটকদারি বিজ্ঞাপন ও তাদের সহযোগীদের গালভরা বুলিতে আশ্বস্ত হয়ে অনেকেই বিশ্ব রেকর্ডের ভাগীদার হওয়ার প্রলোভনে এই অনুষ্ঠানের জন্য নাম লিপিবদ্ধ করেছিলেন, নিজেদের গাঁটের পয়সায় শাঁখ কিনেছিলেন, ড্রেস কোড অনুযায়ী পোষাকের ব্যবস্থা করেছিলেন।কিন্তু এখনো পর্যন্ত এব্যাপারে কোনও ঘোষণা না আসায় তাদের অনেকেই হতাশ ও ক্ষুব্ধ। মরীচিকার পেছনে ছোটার জন্য তাদের অনেকেই ক্ষোভে, দুঃখে নিজের চুল নিজেই ছিঁড়ছেন। ভুক্তভোগীদের অনেকেই ভবিষ্যতে এসব মিথ্যে আশ্বাস প্রদানকারীদের কাছ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকার জন্য এবং এদেরকে চিহ্নিত করে রাখার জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যাতে করে ভবিষ্যতে আর কেউ এধরনের মিথ্যা আশ্বাসে না ঠকে।
ভুক্তভোগীদের কেউ কেউ ব্যঙ্গ করে মন্তব্য করেছেন, সূর্যসাক্ষী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে “গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড” এ স্থান করে নিতে না পারলেও বিশৃংখলা ও অব্যবস্থাপনার কারনে এবারের বঙ্গ সম্মেলন যে রেকর্ড বইয়ে স্থান পাবে তাতে কারো কোনও সন্দেহ নেই।
গত ৩০ জুন, শুক্রবার সকাল সাড়ে ছয়টায় এই অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা থাকলেও আয়োজকদের অদক্ষতা ও অব্যবস্থাপনার কারণে তা দেরিতে শুরু হয়েছে। সমন্বয়হীনতার কারলে সময়সূচী পরিবর্তনের ঘোষণা সময়মতো না জানায় অনেকে পূর্ব নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছিলেন ।
পরবর্তীতে অনুষ্ঠান শুরু হলেও আয়োজকদের অদক্ষতা ও অপেশাদারিত্বের কারণে প্রয়োজনীয় সংখ্যক অংশগ্রহনকারীর উইস্থতি তাঁরা ঘটাতে পারেননি। এই অনুষ্ঠানটিকে সফল ও স্বার্থক করার জন্য আটলান্টিক সিটির স্থানীয় কয়েকজন প্রবাসীর তৎপরতাও ছিল, কিন্তু স্থানীয় প্রবাসীদের কাছ থেকে অনুকূল সাড়া না পাওয়ায় তাঁরা ব্যর্থ হয়েছেন। অনুষ্ঠান শেষে আয়োজকদের মতো তাদেরও হা - হতোস্মি করা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না। বঙ্গ সম্মেলনের মতো এতো বড় মাপের আয়োজনে পাঁচশত অংশগ্রহনকারীর অংশগ্রহন নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হওয়ায় আয়োজক ও তাদের সহযোগীদের দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব বঙ্গ সন্মেলনের শুরুতেই প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছিল।
“গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড” এ স্থান করে নেওয়ার ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত আয়োজকদের পক্ষ থেকে কোনও ঘোষণা দেওয়া হয়নি। স্থানীয়ভাবে যারা “সূর্যসাক্ষী“ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহনের জন্য প্রবাসীদের উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করেছিলেন তাদের অবস্থা যেন অনেকটা “পিঠে বেঁধেছি কুলো, কানে দিয়েছি তুলো”। তাঁরাও এব্যাপারটিতে রহস্যজনকভাবে নীরবতা পালন করায় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী স্থানীয় প্রবাসীদের অনেকেই ক্ষোভে ফুঁসছেন।
আয়োজকদের চটকদারি বিজ্ঞাপন ও তাদের সহযোগীদের গালভরা বুলিতে আশ্বস্ত হয়ে অনেকেই বিশ্ব রেকর্ডের ভাগীদার হওয়ার প্রলোভনে এই অনুষ্ঠানের জন্য নাম লিপিবদ্ধ করেছিলেন, নিজেদের গাঁটের পয়সায় শাঁখ কিনেছিলেন, ড্রেস কোড অনুযায়ী পোষাকের ব্যবস্থা করেছিলেন।কিন্তু এখনো পর্যন্ত এব্যাপারে কোনও ঘোষণা না আসায় তাদের অনেকেই হতাশ ও ক্ষুব্ধ। মরীচিকার পেছনে ছোটার জন্য তাদের অনেকেই ক্ষোভে, দুঃখে নিজের চুল নিজেই ছিঁড়ছেন। ভুক্তভোগীদের অনেকেই ভবিষ্যতে এসব মিথ্যে আশ্বাস প্রদানকারীদের কাছ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকার জন্য এবং এদেরকে চিহ্নিত করে রাখার জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যাতে করে ভবিষ্যতে আর কেউ এধরনের মিথ্যা আশ্বাসে না ঠকে।
ভুক্তভোগীদের কেউ কেউ ব্যঙ্গ করে মন্তব্য করেছেন, সূর্যসাক্ষী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে “গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড” এ স্থান করে নিতে না পারলেও বিশৃংখলা ও অব্যবস্থাপনার কারনে এবারের বঙ্গ সম্মেলন যে রেকর্ড বইয়ে স্থান পাবে তাতে কারো কোনও সন্দেহ নেই।