ওয়ারেন, ১১ জুলাই : মিশিগান রাজ্যের তৃতীয় বৃহত্তম সিটি ওয়ারেন। আর এই সিটিতে বাংলাদেশি আমেরিকানদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বসবাস করেন। বাংলাদেশী অধ্যুষিত শহরটিতে শীঘ্রই একটি আধুনিক গ্রোসারি সুপার মার্কেট উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। শাহজালাল হালাল ফুড মার্কেট নামে এ গ্রোসারিটি ওয়ারেন সিটির মধ্য ভাগে প্রসিদ্ধ সড়ক রায়ান এবং ১২ মাইলের কর্নারে IONA মসজিদের উত্তর দিকে উদ্বোধন করা হবে। বিশিষ্ট আমদানি রপ্তানি ব্যবসায়ী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক এনআরবি ব্যবসায়ী হিসেবে সিআইপি সম্মাননা প্রাপ্ত কল্লোল আহমেদ এর কর্ণধার।
সবমিলিয়ে গ্রোসারি স্টোরটি পরিপাটি করে সাজানো হচ্ছে। স্বত্বাধিকারী কল্লোল আহমেদ এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, শীঘ্রই স্টোরটি উদ্বোধন করা হবে । তিনি বলেন, অত্যন্ত সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্মত প্রোডাক্ট ক্রেতা সাধারণকে পৌঁছে দেয়াই তাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশে নিজস্ব ফ্যাক্টরিতে প্রক্রিয়াজাতকৃত মাছ, শাকসবজি, পরোটা, সিঙ্গারাসহ নানাবিধ মসলা এই দোকানের মাধ্যমে মিশিগানের ক্রেতাদের কাছে সরাসরি পৌঁছে দেবেন। পণ্যের গুণগত মান বজায় ও যথাসময়ে সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য ইতিমধ্যে সিটি অফ ডেট্রয়েটে একটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত একটি ওয়ারহাউজ স্থাপন করেছেন।
তিনি বলেন, আমি বর্তমানে নিউইয়র্ক থাকলেও মিশিগান এক সময় পরিবার নিয়ে বসবাস করেছি, ব্যবসা বাণিজ্য করেছি। এখনো মিশিগানে আমার বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এখন মিশিগানে বসবাসরত বাংলাদেশিদের প্রতি আমার হৃদয়ের টানে এই গ্রোসারি স্টোরটি খুলতে যাচ্ছি। তিনি আরও বলেন, মহামারী করোনা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ এবং আমেরিকার বিভিন্ন স্টেট থেকে প্রচুর পরিমাণ বাংলাদেশি মিশিগানে এসেছেন। ফলে এখানে গ্রোসারির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আমি তাদের ভোগ্যপণ্যের চাহিদা পূরণ করতে সচেষ্ট থাকবো। তিনি বলেন, আশা করি অতীতের মতো এখনো মিশিগান প্রবাসী বাংলাদেশীরা আমার পাশে থাকবেন।
সবমিলিয়ে গ্রোসারি স্টোরটি পরিপাটি করে সাজানো হচ্ছে। স্বত্বাধিকারী কল্লোল আহমেদ এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, শীঘ্রই স্টোরটি উদ্বোধন করা হবে । তিনি বলেন, অত্যন্ত সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্মত প্রোডাক্ট ক্রেতা সাধারণকে পৌঁছে দেয়াই তাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশে নিজস্ব ফ্যাক্টরিতে প্রক্রিয়াজাতকৃত মাছ, শাকসবজি, পরোটা, সিঙ্গারাসহ নানাবিধ মসলা এই দোকানের মাধ্যমে মিশিগানের ক্রেতাদের কাছে সরাসরি পৌঁছে দেবেন। পণ্যের গুণগত মান বজায় ও যথাসময়ে সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য ইতিমধ্যে সিটি অফ ডেট্রয়েটে একটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত একটি ওয়ারহাউজ স্থাপন করেছেন।
তিনি বলেন, আমি বর্তমানে নিউইয়র্ক থাকলেও মিশিগান এক সময় পরিবার নিয়ে বসবাস করেছি, ব্যবসা বাণিজ্য করেছি। এখনো মিশিগানে আমার বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এখন মিশিগানে বসবাসরত বাংলাদেশিদের প্রতি আমার হৃদয়ের টানে এই গ্রোসারি স্টোরটি খুলতে যাচ্ছি। তিনি আরও বলেন, মহামারী করোনা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ এবং আমেরিকার বিভিন্ন স্টেট থেকে প্রচুর পরিমাণ বাংলাদেশি মিশিগানে এসেছেন। ফলে এখানে গ্রোসারির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আমি তাদের ভোগ্যপণ্যের চাহিদা পূরণ করতে সচেষ্ট থাকবো। তিনি বলেন, আশা করি অতীতের মতো এখনো মিশিগান প্রবাসী বাংলাদেশীরা আমার পাশে থাকবেন।