ওয়ারেন, ১২ জুলাই : দিনব্যাপি নানা আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটি অ্যালমনাই অ্যাসোসিয়েশন অব মিশিগান এর বাৎসরিক বনভোজন। রোববার (৯ জুলাই) ওয়ারেন সিটির হলমিছ পার্কে এ বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়।
বনভোজনে মিশিগানে বসবাসরত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীসহ তাদের পরিবারের সদস্যরা অংশ নিয়েছেন। এছাড়া পরিবার পরিজন নিয়ে বনভোজনে মিলিত হন বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন স্তরের নেতাদের পাশাপাশি বুয়েট, ঢাকা, রাজশাহী এবং শাহাজাহাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রছাত্রীরা। বনভোজনে বাংলা গণমাধ্যমকর্মীসহ হ্যামট্রাম্যাক এবং ওয়ারেন সিটির কাউন্সিলারগণ উপস্থিত ছিলেন।
দুপুর ২টায় বেলুন উড়িয়ে বনভোজনের উদ্বোধন করেন বনভোজন উদযাপন কমিটির আহবায়ক আমিনুর রশীদ কাপ্তান। এসময় অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ অন্য সদস্যরা ছিলেন। বাংলাদেশ ও আমেরিকান জাতীয় সংগীতের পরিবেশনের পর শুরু হয় খাওয়া-দাওয়া। এছাড়াও ছিল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
দ্বিতীয় প্রজন্মের কাছে পরিচিত করা হয়েছে দেশীয় খেলাকে। সবচেয়ে উপভোগ্য ছিল ছোটদের বিস্কুট দৌড়, বড়দের রশি টানাটানি এবং নারীদের বালিশ খেলা ও হাঁড়ি ভাঙা খেলা। খেলাধুলা আর খাওয়া-দাওয়ার পাশাপাশি চলতে থাকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গান আর কথার ব্যঞ্জনায় মুখরিত ছিল সারাদিনমান। এবারের র্যাফেল ড্রর আকর্ণীয় পুরস্কার ছিল ডেট্রয়েট টু ঢাকার বিমান টিকেট। এছাড়া টেলিভিশন, ল্যাপটপসহ অনেক দারুণ দারুণ পুরস্কার।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মঈন উদ্দিন দিপুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্যে রাখেন টেক্সাস চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রায়হানুল ইসলাম এবং মিনেসোটা থেকে আগত ফখরুন নেছা শিল্পী। এস.এম হাসান ইকবাল, মোহাম্মদ আপ্তাব ও কি.কে চন্দের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক লুৎফুর রহমান।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মঈন দিপু ও সেক্রেটারি লুৎফুর রহমান বলেন, অন্য বছরের ন্যায় এই বছরও অত্যন্ত জমকালোভাবে বনভোজনের আয়োজন করা হয়েছে। কারণ হল নিজেদের মধ্যে বন্ধন মজবুত করা। ইতিমধ্যে অ্যাসোসিয়েশনের নানা কল্যাণমূলক কার্যক্রম কমিউনিটির সবার নজর কাটতে সক্ষম হয়েছে। বনভোজনে এসে সফল করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান। এছাড়া স্পন্সর দিয়ে যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান তারা।
বনভোজনে মিশিগানে বসবাসরত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীসহ তাদের পরিবারের সদস্যরা অংশ নিয়েছেন। এছাড়া পরিবার পরিজন নিয়ে বনভোজনে মিলিত হন বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন স্তরের নেতাদের পাশাপাশি বুয়েট, ঢাকা, রাজশাহী এবং শাহাজাহাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রছাত্রীরা। বনভোজনে বাংলা গণমাধ্যমকর্মীসহ হ্যামট্রাম্যাক এবং ওয়ারেন সিটির কাউন্সিলারগণ উপস্থিত ছিলেন।
দুপুর ২টায় বেলুন উড়িয়ে বনভোজনের উদ্বোধন করেন বনভোজন উদযাপন কমিটির আহবায়ক আমিনুর রশীদ কাপ্তান। এসময় অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ অন্য সদস্যরা ছিলেন। বাংলাদেশ ও আমেরিকান জাতীয় সংগীতের পরিবেশনের পর শুরু হয় খাওয়া-দাওয়া। এছাড়াও ছিল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
দ্বিতীয় প্রজন্মের কাছে পরিচিত করা হয়েছে দেশীয় খেলাকে। সবচেয়ে উপভোগ্য ছিল ছোটদের বিস্কুট দৌড়, বড়দের রশি টানাটানি এবং নারীদের বালিশ খেলা ও হাঁড়ি ভাঙা খেলা। খেলাধুলা আর খাওয়া-দাওয়ার পাশাপাশি চলতে থাকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গান আর কথার ব্যঞ্জনায় মুখরিত ছিল সারাদিনমান। এবারের র্যাফেল ড্রর আকর্ণীয় পুরস্কার ছিল ডেট্রয়েট টু ঢাকার বিমান টিকেট। এছাড়া টেলিভিশন, ল্যাপটপসহ অনেক দারুণ দারুণ পুরস্কার।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মঈন উদ্দিন দিপুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্যে রাখেন টেক্সাস চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রায়হানুল ইসলাম এবং মিনেসোটা থেকে আগত ফখরুন নেছা শিল্পী। এস.এম হাসান ইকবাল, মোহাম্মদ আপ্তাব ও কি.কে চন্দের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক লুৎফুর রহমান।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মঈন দিপু ও সেক্রেটারি লুৎফুর রহমান বলেন, অন্য বছরের ন্যায় এই বছরও অত্যন্ত জমকালোভাবে বনভোজনের আয়োজন করা হয়েছে। কারণ হল নিজেদের মধ্যে বন্ধন মজবুত করা। ইতিমধ্যে অ্যাসোসিয়েশনের নানা কল্যাণমূলক কার্যক্রম কমিউনিটির সবার নজর কাটতে সক্ষম হয়েছে। বনভোজনে এসে সফল করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান। এছাড়া স্পন্সর দিয়ে যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান তারা।