লন্ডন, ১৩ জুলাই : বহি:বিশ্বে প্রথম পতাকা উত্তোলনকৃত শহর বার্মিংহাম তথা বৃটেন থেকে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অনন্য ভূমিকা পালনকারী মিসেস বদরুন্নেছা পাশার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন অরগানাইজেশান ফর দি রিকগনিশন অফ বাংলা এজ এন অফিসিয়াল ল্যাঙ্গুয়েজ অফ দ্যা ইউনাইটেড ন্যাশনস কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি তোজাম্মেল টনি হক এমবিই এবং মহাসচিব তোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী। সংবাদ মাধ্যমে প্রেরিত এক শোক বার্তায় তারা বলেন, সংগঠনের অন্যতম সদস্য মিসেস বদরুন্নেছা পাশা ছিলেন একজন নিখাঁদ দেশপ্রেমিক এবং জাতির বিবেকের কন্ঠস্বর। প্রবাসে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় চাঁদা উত্তোলন ও প্রবাসীদের ঐক্যবদ্ধ করতে তাঁর প্রশংসনীয় ভুমিকা রয়েছে। এসব মহতি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তিনি সুদীর্ঘকাল দেশবাসীর ও প্রবাসীর হৃদয়ে অমর হয়ে থাকবেন। শোকবার্তায় নেতৃবৃন্দ মিসেস পাশার রূহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
উল্লেখ্য, প্রবাসে (ব্রিটেনে) মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মিসেস বদরুন নেছা পাশা এমবিই গত শনিবার লন্ডন সময় সকাল ৭টা ২৩ মিনিটে কুইন এ্যালিজাভেথ হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার দেশের বাড়ি রাজশাহী বিভাগে মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি একপুত্র এক কন্যাসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
১৯৭১এর মুক্তিযুদ্ধের সময় জগলুল পাশা ও বদরুন্নেসা পাশা ‘বার্মিংহাম বাংলাদেশ অ্যাকশন কমিটি’ ও ‘উইমেন অ্যাসোসিয়েশন’-এর গুরুত্বপূর্ণ দুই প্রধান ব্যক্তি ছিলেন । প্রবাসে যারা প্রতিবাদ সমাবেশ করেছিলেন, আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন, মু্ক্তিযুদ্ধের জন্য অর্থ সংগ্রহ করেছেন, জনমত আদায়ের কঠিন কাজে যুক্ত ছিলেন তাদের মাঝে এই দম্পতির যৌথ অবদান স্মরণীয় হয়ে আছে।
উল্লেখ্য, প্রবাসে (ব্রিটেনে) মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মিসেস বদরুন নেছা পাশা এমবিই গত শনিবার লন্ডন সময় সকাল ৭টা ২৩ মিনিটে কুইন এ্যালিজাভেথ হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার দেশের বাড়ি রাজশাহী বিভাগে মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি একপুত্র এক কন্যাসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
১৯৭১এর মুক্তিযুদ্ধের সময় জগলুল পাশা ও বদরুন্নেসা পাশা ‘বার্মিংহাম বাংলাদেশ অ্যাকশন কমিটি’ ও ‘উইমেন অ্যাসোসিয়েশন’-এর গুরুত্বপূর্ণ দুই প্রধান ব্যক্তি ছিলেন । প্রবাসে যারা প্রতিবাদ সমাবেশ করেছিলেন, আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন, মু্ক্তিযুদ্ধের জন্য অর্থ সংগ্রহ করেছেন, জনমত আদায়ের কঠিন কাজে যুক্ত ছিলেন তাদের মাঝে এই দম্পতির যৌথ অবদান স্মরণীয় হয়ে আছে।