আটলান্টিক সিটি, ১৫ জুলাই : গত মঙ্গলবার (১১ জুলাই) অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ মেলায় কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব আব্দুর রফিককে আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। সুদীর্ঘকাল ধরে কমিউনিটি সেবায় অসামান্য অবদানের জন্য তাঁকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়। আব্দুর রফিকের পৈতৃক নিবাস চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারি উপজেলার ধলই গ্রামে ।
১৯৫৮ সালের চৌদ্দ ফেব্রুয়ারি বাবা মালেকুজামান ও মা জাহানারা বেগমের কোল আলো করে তিনি এই ধরাধামে আসেন। তিনি গ্রামের হাইস্কুলে পড়ালেখার পাট চুকিয়ে ১৯৭৩ সালে এসএসসি পাশের পর চট্টগ্রাম সরকারী কলেজে ভর্তি হ । ১৯৭৫ সালে এইচএস সি পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে পাশ করার পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং রাজনীতি বিজ্ঞান বিষয়ে সম্মান সহ এম এ ডিগ্রি অর্জন করেন।
স্কুলে অধ্যয়নের সময় রাজনীতির ভূত তাঁর মাথায় চেপে বসে, তাই ছাত্র জীবনে তিনি রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। তিনি ইউনিয়ন, থানা, জেলা ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সম্মুখ সারির নেতা হিসাবে ছাত্র রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। ঊনসত্তর সালের গনঅভ্যুত্থানে তাঁর সদর্প বিচরনে রাজপথ প্রকম্পিত হয়। ১৯৭১ সালে বাংগালির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ সন্তান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। ঊনসত্তরের গনঅভ্যুত্থান ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ তাঁর মনে গভীর রেখাপাত করে, যে কারনে পরবর্তীতে তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের সকল প্রগতিশীল কর্মকান্ডে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহন করেন।
১৯৮৬ সালে তিনি অভিবাসীর মর্যাদা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতি ও সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে নিজেকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ফেলেন। ১৯৯৮ সালে তিনি বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাউথ জার্সির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য পদ লাভ করেন। পরবর্তীতে নিজ কর্মদক্ষতা ও নেতৃত্বগুণে বর্তমানে তিনি সংগঠনের ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতির গুরুদায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বাংলাদেশ আমেরিকান লায়ন্স ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য পদ লাভ করে তাঁর কর্মদক্ষতা ও নেতৃত্বগুনে দু’দুবার সভাপতির গুরুদায়িত্ব পালন করেছেন।
আব্দুর রফিক দীর্ঘদিন ধরে মূলধারার রাজনীতিতেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। তিনি ভেটনর ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নির্বাচিত কমিটি পারসন হিসাবে রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। দীর্ঘকাল ধরে কমিউনিটি সেবায় তাঁর ভূমিকা বেশ প্রণিধানযোগ্য। বিশেষ করে করোনাকালীন সময়ে কমিউনিটি সেবায় তাঁর ভূমিকা আজো সবার মুখে মুখে ফেরে। আব্দুর রফিক স্ত্রী, দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তান নিয়ে ভেটনর শহরে দিনাতিপাত করছেন।
১৯৫৮ সালের চৌদ্দ ফেব্রুয়ারি বাবা মালেকুজামান ও মা জাহানারা বেগমের কোল আলো করে তিনি এই ধরাধামে আসেন। তিনি গ্রামের হাইস্কুলে পড়ালেখার পাট চুকিয়ে ১৯৭৩ সালে এসএসসি পাশের পর চট্টগ্রাম সরকারী কলেজে ভর্তি হ । ১৯৭৫ সালে এইচএস সি পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে পাশ করার পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং রাজনীতি বিজ্ঞান বিষয়ে সম্মান সহ এম এ ডিগ্রি অর্জন করেন।
স্কুলে অধ্যয়নের সময় রাজনীতির ভূত তাঁর মাথায় চেপে বসে, তাই ছাত্র জীবনে তিনি রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। তিনি ইউনিয়ন, থানা, জেলা ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সম্মুখ সারির নেতা হিসাবে ছাত্র রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। ঊনসত্তর সালের গনঅভ্যুত্থানে তাঁর সদর্প বিচরনে রাজপথ প্রকম্পিত হয়। ১৯৭১ সালে বাংগালির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ সন্তান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। ঊনসত্তরের গনঅভ্যুত্থান ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ তাঁর মনে গভীর রেখাপাত করে, যে কারনে পরবর্তীতে তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের সকল প্রগতিশীল কর্মকান্ডে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহন করেন।
১৯৮৬ সালে তিনি অভিবাসীর মর্যাদা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতি ও সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে নিজেকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ফেলেন। ১৯৯৮ সালে তিনি বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাউথ জার্সির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য পদ লাভ করেন। পরবর্তীতে নিজ কর্মদক্ষতা ও নেতৃত্বগুণে বর্তমানে তিনি সংগঠনের ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতির গুরুদায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বাংলাদেশ আমেরিকান লায়ন্স ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য পদ লাভ করে তাঁর কর্মদক্ষতা ও নেতৃত্বগুনে দু’দুবার সভাপতির গুরুদায়িত্ব পালন করেছেন।
আব্দুর রফিক দীর্ঘদিন ধরে মূলধারার রাজনীতিতেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। তিনি ভেটনর ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নির্বাচিত কমিটি পারসন হিসাবে রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। দীর্ঘকাল ধরে কমিউনিটি সেবায় তাঁর ভূমিকা বেশ প্রণিধানযোগ্য। বিশেষ করে করোনাকালীন সময়ে কমিউনিটি সেবায় তাঁর ভূমিকা আজো সবার মুখে মুখে ফেরে। আব্দুর রফিক স্ত্রী, দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তান নিয়ে ভেটনর শহরে দিনাতিপাত করছেন।