ঢাকা, ১৬ জুলাই (ঢাকা পোস্ট) : বিভিন্ন দাবি-দাওয়া আদায়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়েছেন শিক্ষকরা। আর রাজধানীর শাহবাগ-কাঁটাবন ও সায়েন্সল্যাবে অবস্থান নিয়েছেন চিকিৎসকরা। অন্যদিকে এফডিসির রেল ক্রসিং এলাকায় রেলের অস্থায়ী শ্রমিকদের আন্দোলনেরও প্রভাব ছিল সড়কে। দিনভর শিক্ষক ও চিকিৎসকদের আন্দোলনের খেসারত দিতে হচ্ছে গণপরিবহের সাধারণ যাত্রী ও পথচারীদের। আন্দোলনের কারণে প্রেস ক্লাব, শাহবাগ সড়কে যান চলাচল বাধাগ্রস্ত হওয়ায় সংশ্লিষ্ট রুটে চলাচলকারী যানবাহন ও যাত্রীরা পড়েছেন বিপাকে। দীর্ঘসময় সড়কে আটকে থাকার পর অনেক যাত্রীকে বাস থেকে নেমে হেঁটে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে যেতে দেখা যায়।
মোহাম্মদপুর থেকে মুগদা যাওয়ার পথে কাঁটাবনে ঘণ্টা পার করেন রুস্তম আলী নামে এক যাত্রী। তিনি বলেন, জরুরি কাজে মুগদা হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। কাঁটাবনে ঘণ্টা পার। বাধ্য হয়ে রুট পরিবর্তন করে ফার্মগেট হয়ে তেজগাঁও দিয়ে ঘুরে রওনা দিতে হয়েছে। এমন ভোগান্তি শুধু আমার নয়, এই এলাকার অধিকাংশ যাত্রীর। কিন্তু সমাধানের যেন কেউ নেই।
মোহাম্মদপুর থেকে এলিফ্যান্ট রোড-শাহবাগ সড়ক দিয়ে চলাচলকারী মালঞ্চ, রমজান, মিডলাইন ও নগর পরিবহনের মতো অধিকাংশ বাসের যাত্রীসহ প্রাইভেটকার, সিএনজির যাত্রীরা পড়েছেন বিপাকে।
মালঞ্চ পরিবহনের মজুমদার আলী হোসেন নামে এক যাত্রী বলেন, নিউমার্কেট ঠেলে ঠেলে একরকম পার হয়েছি। কিন্তু শাহবাগ থেকে যেন আর বের হওয়ার অবস্থা নেই। শাহবাগের উভয় লেন থেকে কাটাবনের সড়ক বন্ধ। এই এলাকায় কত কত হাসপাতাল-ক্লিনিক। মানুষের ভোগান্তি চরমে। কিন্তু এসব দেখবে কারা?
যোগাযোগ করা হলে ট্রাফিক রমনা বিভাগের রমনা জোনের সহকারী কমিশনার মো. সাকিব হোসাইন ঢাকা পোস্টকে বলেন, দুপুর পর্যন্ত আমার এলাকায় সমস্যা ছিল, এখন এখানে ঠিক আছে। তবে কারওয়ান বাজার থেকে শাহবাগগামী সড়কে ঝামেলা আছে, সড়কে গতি কম। যার প্রভাব পড়ছে চারদিকে। শাহবাগে ডাক্তারদের আন্দোলন, সড়কে অবস্থান কর্মসূচির কারণে এ সমস্যা বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এ ব্যাপারে ট্রাফিক রমনা বিভাগের শাহবাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার শেখ মুত্তাজুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, এলিফ্যান্ট রোড থেকে কাঁটাবন হয়ে শাহবাগ আসার সড়কে পুরোপুরি যান চলাচল বন্ধ। প্রচণ্ড চাপ তৈরি হয়েছে সড়কে। আমরা বিষয়টি ক্রাইম বিভাগকে জানিয়েছি। দুপুর থেকেই সড়কে একরকম অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে।
রাজধানীর নিউ মার্কেট এলাকার এক ট্রাফিক কর্মকর্তা ঢাকা পোস্টকে বলেন, সপ্তাহের শুরুর দিন আজ। সকালে চাপ ছিল অফিসগামী। দুপুর থেকে ডাক্তারদের আন্দোলনে এ এলাকার নাকাল দশা। দুপুর থেকে বিকেল যেমন গড়িয়েছে তেমনি বেড়েছে যানজট। অনেক জায়গায় স্থবির অবস্থা। আমরা একটা লেন স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
ট্রাফিক রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. জয়নুল আবেদীন ঢাকা পোস্টকে বলেন, প্রেস ক্লাবে শিক্ষকদের আন্দোলনে পল্টন থেকে প্রেস ক্লাবমুখী রাস্তা বন্ধ, শাহবাগ-কাঁটাবন সড়কে অবস্থান নিয়েছেন ট্রেইনি চিকিৎসকরা। সেখানেও যান চলাচল বন্ধ। তবে আমরা বিকল্প পথে গাড়ি ঘুরিয়ে দিচ্ছি। দিনভর এ সমস্যার কারণে সড়কে যাত্রী ভোগান্তি তো হবেই। আমরা বিষয়টি ক্রাইম বিভাগকে জানিয়েছি। তাদের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।
মোহাম্মদপুর থেকে মুগদা যাওয়ার পথে কাঁটাবনে ঘণ্টা পার করেন রুস্তম আলী নামে এক যাত্রী। তিনি বলেন, জরুরি কাজে মুগদা হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। কাঁটাবনে ঘণ্টা পার। বাধ্য হয়ে রুট পরিবর্তন করে ফার্মগেট হয়ে তেজগাঁও দিয়ে ঘুরে রওনা দিতে হয়েছে। এমন ভোগান্তি শুধু আমার নয়, এই এলাকার অধিকাংশ যাত্রীর। কিন্তু সমাধানের যেন কেউ নেই।
মোহাম্মদপুর থেকে এলিফ্যান্ট রোড-শাহবাগ সড়ক দিয়ে চলাচলকারী মালঞ্চ, রমজান, মিডলাইন ও নগর পরিবহনের মতো অধিকাংশ বাসের যাত্রীসহ প্রাইভেটকার, সিএনজির যাত্রীরা পড়েছেন বিপাকে।
মালঞ্চ পরিবহনের মজুমদার আলী হোসেন নামে এক যাত্রী বলেন, নিউমার্কেট ঠেলে ঠেলে একরকম পার হয়েছি। কিন্তু শাহবাগ থেকে যেন আর বের হওয়ার অবস্থা নেই। শাহবাগের উভয় লেন থেকে কাটাবনের সড়ক বন্ধ। এই এলাকায় কত কত হাসপাতাল-ক্লিনিক। মানুষের ভোগান্তি চরমে। কিন্তু এসব দেখবে কারা?
যোগাযোগ করা হলে ট্রাফিক রমনা বিভাগের রমনা জোনের সহকারী কমিশনার মো. সাকিব হোসাইন ঢাকা পোস্টকে বলেন, দুপুর পর্যন্ত আমার এলাকায় সমস্যা ছিল, এখন এখানে ঠিক আছে। তবে কারওয়ান বাজার থেকে শাহবাগগামী সড়কে ঝামেলা আছে, সড়কে গতি কম। যার প্রভাব পড়ছে চারদিকে। শাহবাগে ডাক্তারদের আন্দোলন, সড়কে অবস্থান কর্মসূচির কারণে এ সমস্যা বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এ ব্যাপারে ট্রাফিক রমনা বিভাগের শাহবাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার শেখ মুত্তাজুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, এলিফ্যান্ট রোড থেকে কাঁটাবন হয়ে শাহবাগ আসার সড়কে পুরোপুরি যান চলাচল বন্ধ। প্রচণ্ড চাপ তৈরি হয়েছে সড়কে। আমরা বিষয়টি ক্রাইম বিভাগকে জানিয়েছি। দুপুর থেকেই সড়কে একরকম অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে।
রাজধানীর নিউ মার্কেট এলাকার এক ট্রাফিক কর্মকর্তা ঢাকা পোস্টকে বলেন, সপ্তাহের শুরুর দিন আজ। সকালে চাপ ছিল অফিসগামী। দুপুর থেকে ডাক্তারদের আন্দোলনে এ এলাকার নাকাল দশা। দুপুর থেকে বিকেল যেমন গড়িয়েছে তেমনি বেড়েছে যানজট। অনেক জায়গায় স্থবির অবস্থা। আমরা একটা লেন স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
ট্রাফিক রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. জয়নুল আবেদীন ঢাকা পোস্টকে বলেন, প্রেস ক্লাবে শিক্ষকদের আন্দোলনে পল্টন থেকে প্রেস ক্লাবমুখী রাস্তা বন্ধ, শাহবাগ-কাঁটাবন সড়কে অবস্থান নিয়েছেন ট্রেইনি চিকিৎসকরা। সেখানেও যান চলাচল বন্ধ। তবে আমরা বিকল্প পথে গাড়ি ঘুরিয়ে দিচ্ছি। দিনভর এ সমস্যার কারণে সড়কে যাত্রী ভোগান্তি তো হবেই। আমরা বিষয়টি ক্রাইম বিভাগকে জানিয়েছি। তাদের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।