আটলান্টিক সিটি, ১৬ জুলাই : নিউজার্সি রাজ্যের সাউথ জার্সিতে বসবাসরত কৃতি বাংলাদেশি-আমেরিকান শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা জানানো হয়েছে। গত ১১ জুলাই, মংগলবার বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথ জার্সি কর্তৃক আয়োজিত বাংলাদেশ মেলায় প্রবাসী বাংলাদেশি কৃতি শিক্ষার্থীদের এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সাউথ জার্সির বিভিন্ন স্কুলে অধ্যয়নরত যেসব বাংলাদেশি-আমেরিকান শিক্ষার্থী ‘এ অনার রোল’ ও ‘এ-বি অনার রোল’ পেয়েছে এই অনুষ্ঠানে তাদেরকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
কাজী লিটনের সঞ্চালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নিউ ইয়র্ক সিটি মেয়রের এশিয়া বিষয়ক উপদেষ্টা ফাহাদ সোলায়মান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শাহ জে আলম, ষ্টকটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডঃ মোঃ শাহ আলম খান, বাংলাদেশ মেলার আহবায়ক আবু নসর, সদস্য সচিব এম রহমান বাবুল, বিএএসজে সভাপতি জহিরুল ইসলাম বাবুল,সাধারন সম্পাদক জাকিরুল ইসলাম খোকা, ট্রাষটি বোর্ডের সভাপতি আব্দুর রফিক প্রমুখ কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।
বাংলাদেশ মেলার আয়োজক সংগঠনের সভাপতি জহিরুল ইসলাম বাবুল বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশি সন্তানদের মেধা ও মননের সর্বোচ্চ বিকাশ ঘটানোর লক্ষ্যেই আমাদের এই প্রয়াস।’ নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন কৃতি শিক্ষার্থীর বাবা বলেন, ‘বাংলাদেশ মেলায় আমার মেয়ে সংবর্ধিত হওয়ায় অভিভাবক হিসেবে আমি গর্বিত। এ ধরনের মহতী অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য আয়োজক সংগঠনকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমি আশা করি, তাঁরা প্রতি বছর এই ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজন করবে।’
সংবর্ধনা কমিটির প্রধান কাজী লিটনের নেতৃত্বে শিপন সাখাওয়াত,সৈয়দ শহীদ,শহীদুল্লাহ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটিকে সফল ও সার্থক করে তোলার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে গেছেন। প্রবাসে বেড়ে ওঠা প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরনাদায়ী এই সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানটি কমিউনিটিতে বেশ সাড়া ফেলেছিল।
কাজী লিটনের সঞ্চালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নিউ ইয়র্ক সিটি মেয়রের এশিয়া বিষয়ক উপদেষ্টা ফাহাদ সোলায়মান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শাহ জে আলম, ষ্টকটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডঃ মোঃ শাহ আলম খান, বাংলাদেশ মেলার আহবায়ক আবু নসর, সদস্য সচিব এম রহমান বাবুল, বিএএসজে সভাপতি জহিরুল ইসলাম বাবুল,সাধারন সম্পাদক জাকিরুল ইসলাম খোকা, ট্রাষটি বোর্ডের সভাপতি আব্দুর রফিক প্রমুখ কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।
বাংলাদেশ মেলার আয়োজক সংগঠনের সভাপতি জহিরুল ইসলাম বাবুল বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশি সন্তানদের মেধা ও মননের সর্বোচ্চ বিকাশ ঘটানোর লক্ষ্যেই আমাদের এই প্রয়াস।’ নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন কৃতি শিক্ষার্থীর বাবা বলেন, ‘বাংলাদেশ মেলায় আমার মেয়ে সংবর্ধিত হওয়ায় অভিভাবক হিসেবে আমি গর্বিত। এ ধরনের মহতী অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য আয়োজক সংগঠনকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমি আশা করি, তাঁরা প্রতি বছর এই ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজন করবে।’
সংবর্ধনা কমিটির প্রধান কাজী লিটনের নেতৃত্বে শিপন সাখাওয়াত,সৈয়দ শহীদ,শহীদুল্লাহ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটিকে সফল ও সার্থক করে তোলার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে গেছেন। প্রবাসে বেড়ে ওঠা প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরনাদায়ী এই সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানটি কমিউনিটিতে বেশ সাড়া ফেলেছিল।