এগ হারবার টাউনশীপ, ১৭ জুলাই : নিউ জার্সি রাজ্যের এগ হারবার টাউনশীপ হাই স্কুলের দ্বাদশ গ্রেডের সমাপনী পরীক্ষায় কৃতি ছাত্রী সাদিয়া রহমান প্রথম স্থান অধিকার করে সেরা ছাত্রীর মুকুট ছিনিয়ে নিয়েছে। অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ সে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর করি এ বুকার, নিউজার্সি রাজ্য সিনেটর ভিন্স পলিসতিনা, এসেম্বলিম্যান ডন গার্ডিয়ান, এসেম্বলিওম্যান ক্লারি সুইফট সহ অন্যান্য আইন প্রণেতার কাছ থেকে প্রশংসাপত্র পেয়েছে। সাদিয়া আইভি লীগের বিশ্বখ্যাত ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়ায় ভর্তির সুযোগ পেয়েছে।
সাদিয়া রহমানের জন্ম বাংলাদেশে ২০০৪ সালে, ছয় মাস বয়সে মা-বাবার সাথে সে যুক্তরাষ্ট্রে আসে। তার বাবা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ মিজানুর রহমান ও মাতা সেলিমা খাতুন। দুই বোনের মধ্যে সাদিয়া রহমান বড়। তাদের গ্রামের বাড়ি বাংলাদেশের নরসিংদী জেলার দড়িহাইড়মারা গ্রামে। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী সাদিয়া রহমান লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। তার অবসর কাটে ভলান্টিয়ার কাজে আর পিয়ানো বাজিয়ে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব তার মা সেলিমা খাতুন।
সে বিশ্বখ্যাত ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়াকে কম্পিউটার বিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য বেছে নিয়েছে। পেশাগত জীবনে তার ইচ্ছা কম্পিউটার বিজ্ঞানী হওয়া, আর তা হতে পারলে তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের গরীব-দুঃখী মানুষদের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা।
সাদিয়া রহমানের অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মার অবদানই সবচেয়ে বেশি। উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- সেরাটা দাও, সেরাটা পাবে। মা-বাবা ও শিক্ষকদের পরামর্শ মেনে চলার জন্য সে ছাত্র- ছাত্রীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। সাদিয়ার অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাউথ জারসির পক্ষ থেকে শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।
নিউ জার্সির এগ হারবার টাউনশীপ শহরে বসবাসকারী সদালাপী, বন্ধুভাবাপন্ন, মিষ্টিমুখের সাদিয়া রহমান তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার দোয়াপ্রার্থী।
সাদিয়া রহমানের জন্ম বাংলাদেশে ২০০৪ সালে, ছয় মাস বয়সে মা-বাবার সাথে সে যুক্তরাষ্ট্রে আসে। তার বাবা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ মিজানুর রহমান ও মাতা সেলিমা খাতুন। দুই বোনের মধ্যে সাদিয়া রহমান বড়। তাদের গ্রামের বাড়ি বাংলাদেশের নরসিংদী জেলার দড়িহাইড়মারা গ্রামে। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী সাদিয়া রহমান লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। তার অবসর কাটে ভলান্টিয়ার কাজে আর পিয়ানো বাজিয়ে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব তার মা সেলিমা খাতুন।
সে বিশ্বখ্যাত ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়াকে কম্পিউটার বিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য বেছে নিয়েছে। পেশাগত জীবনে তার ইচ্ছা কম্পিউটার বিজ্ঞানী হওয়া, আর তা হতে পারলে তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের গরীব-দুঃখী মানুষদের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা।
সাদিয়া রহমানের অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মার অবদানই সবচেয়ে বেশি। উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- সেরাটা দাও, সেরাটা পাবে। মা-বাবা ও শিক্ষকদের পরামর্শ মেনে চলার জন্য সে ছাত্র- ছাত্রীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। সাদিয়ার অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাউথ জারসির পক্ষ থেকে শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।
নিউ জার্সির এগ হারবার টাউনশীপ শহরে বসবাসকারী সদালাপী, বন্ধুভাবাপন্ন, মিষ্টিমুখের সাদিয়া রহমান তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার দোয়াপ্রার্থী।