ঢাকা, ২০ জুলাই (ঢাকা পোস্ট) : মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার আব্দুল মান্নানসহ চারজনের মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) চেয়ারম্যান মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ রায় দেন।
আসামিরা হলেন- পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার হেতালিয়া এলাকার আব্দুল মান্নান হাওলাদার ওরফে আ. মান্নান ডিলার ওরফে মান্নাফ, একই এলাকার আশ্রাব আলী ওরফে আশরাফ আলী হাওলাদার, চরখালী এলাকার মো. মহারাজ হাওলাদার ওরফে হাতকাটা মহারাজ (জামিনে) এবং নুরুল আমিন হাওলাদার (পলাতক)।
ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর সাহিদুর রহমান। তার সঙ্গে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। আর আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট গাজী এমএইচ তামিম।
এর আগে গত ১৮ জুলাই মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার আব্দুল মান্নানসহ চারজনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আসামিদের বিরুদ্ধে অবৈধ আটক, নির্যাতন, অপহরণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ ধর্ষণ হত্যা ও গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
চারটি অভিযোগে ২৪ জনকে হত্যা, একজনকে ধর্ষণ, আসামিদের গুলিতে তিন ব্যক্তি ও এক নারীকে গুরুতর জখম, এর মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই জনের মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে। চার আসামি মুক্তিযুদ্ধের সময় কনভেনশন মুসলিম লীগের সমর্থক হলেও বর্তমানে তারা জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক।
আসামিরা হলেন- পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার হেতালিয়া এলাকার আব্দুল মান্নান হাওলাদার ওরফে আ. মান্নান ডিলার ওরফে মান্নাফ, একই এলাকার আশ্রাব আলী ওরফে আশরাফ আলী হাওলাদার, চরখালী এলাকার মো. মহারাজ হাওলাদার ওরফে হাতকাটা মহারাজ (জামিনে) এবং নুরুল আমিন হাওলাদার (পলাতক)।
ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর সাহিদুর রহমান। তার সঙ্গে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। আর আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট গাজী এমএইচ তামিম।
এর আগে গত ১৮ জুলাই মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার আব্দুল মান্নানসহ চারজনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আসামিদের বিরুদ্ধে অবৈধ আটক, নির্যাতন, অপহরণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ ধর্ষণ হত্যা ও গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
চারটি অভিযোগে ২৪ জনকে হত্যা, একজনকে ধর্ষণ, আসামিদের গুলিতে তিন ব্যক্তি ও এক নারীকে গুরুতর জখম, এর মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই জনের মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে। চার আসামি মুক্তিযুদ্ধের সময় কনভেনশন মুসলিম লীগের সমর্থক হলেও বর্তমানে তারা জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক।