ওয়ারেন, ২৪ জুলাই : ১৬ বছরে পদার্পণ করেছে মৃন্ময়ী রায়। আর তাই নাচ-গান আর কেক কাটার মধ্য দিয়ে পালন করা হয়েছে তার সুইট সিক্সটিন-র জন্মদিন। মৃন্ময়ী রায়ের পিতা ওয়ারেন সিটির বাসিন্দা কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব মৃদূল রায় এবং তনুশ্রী রায়ের কন্যা ।
মৃন্ময়ী রায় ষোড়শী হয়েছেন সম্প্রতি। এজন্য বাবা-মা গত শনিবার (২২ জুলাই) রাতে ক্লিনটন টাউনশীপের ইম্পেরিয়াল হাউসে আয়োজন করেন সুইট সিক্সটিন অনুষ্ঠানের। এর আগে অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের বাড়ি বাড়ি ঘুরে বিলি করা হয়েছিল সুইট সিক্সটিন-র জন্মদিনের নিমন্ত্রণ কার্ড। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছাড়াও পরিবারের সদস্য এবং নিকটাত্মীয়রা যোগ দিয়েছেন।জন্মদিনের জমজমাট জমকালো অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে দলবদ্ধভাবে ফটোসেশনে অংশ নেন সবাই। অনুষ্ঠানে খাওয়া-দাওয়ার মেন্যুতে ছিল নানা আইটেম। পাশাপাশি ছিল নাচ, গানের আয়োজনও। এতে মনোমুগ্ধকর পারফর্মে অংশ নেন স্থানীয় শিল্পীরা।
গ্রুপ নৃত্য পরিবেশন করেন আনিকা, চন্দনা, প্রত্যুষা, অশ্মি, কর্ন, নিহি, তৃনা, গুনগুন, স্নেহা, নিতু, ত্রিধা এবং তৃনা। অপর গ্রুপ নৃত্যে কৃষ্ণা, তৃনা, কর্ণ, পিহু, অশ্মি, ত্রিধা, তিন্নি, সাথী, শিনহা, ও অন্যনা অংশ নেন। একক নৃত্য পরিবেশনর করেন দেবরতি। দ্বৈত নৃত্য পরিবেশন করেন অদিতি এবং পৃথিকা, সাথী এবং তিন্নি, ত্রিধা এবং অদিতি, স্নেহা এবং অন্যনা। গান পরিবেশন করেন ঐশী ধর। অতিথি শিল্পী মহুয়া পারিয়াল নেচে গেয়ে দর্শক শ্রোতাদের মন জয় করেন। সবশেষে জন্মদিনের কেক কাটেন মৃন্ময়ী রায়।
মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং কানাডায় মেয়েদের ষোড়শ জন্মদিন “সুইট সিক্সটিন” হিসেবে উদযাপিত হয়। এটা এখানকার সংস্কৃতি। মেয়ের বয়স ১৫ পেরুলেই ব্যয়বহুল অনুষ্ঠান করেন পিতামাতা। যাতে তাদের মেয়ে একদিনের জন্য হলেও রাজকন্যা হয়ে থাকে। অনুষ্ঠানটি মূলত মেয়েদের দ্বারা অনুষ্ঠিত হওয়ার চল রয়েছে, তবে ছেলেরাও উদযাপন করতে পারে। তারা তাদের বন্ধুদের সাথে একটি অনানুষ্ঠানিক ভিত্তিতে উদযাপন করে। এ অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে একজন কিশোর অথবা কিশোরীর ১৬ বছর হওয়ার পর তাকে বিনোদিত করা। একজন মানুষের জীবনে যতগুলো জন্মদিনই পালন করা হোক না কেন, ১৬তম জন্মদিনটি একটু জমকালো করে উৎযাপন করার চল রয়েছে মার্কিন মুল্লুকে।
মৃন্ময়ী রায় ষোড়শী হয়েছেন সম্প্রতি। এজন্য বাবা-মা গত শনিবার (২২ জুলাই) রাতে ক্লিনটন টাউনশীপের ইম্পেরিয়াল হাউসে আয়োজন করেন সুইট সিক্সটিন অনুষ্ঠানের। এর আগে অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের বাড়ি বাড়ি ঘুরে বিলি করা হয়েছিল সুইট সিক্সটিন-র জন্মদিনের নিমন্ত্রণ কার্ড। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছাড়াও পরিবারের সদস্য এবং নিকটাত্মীয়রা যোগ দিয়েছেন।জন্মদিনের জমজমাট জমকালো অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে দলবদ্ধভাবে ফটোসেশনে অংশ নেন সবাই। অনুষ্ঠানে খাওয়া-দাওয়ার মেন্যুতে ছিল নানা আইটেম। পাশাপাশি ছিল নাচ, গানের আয়োজনও। এতে মনোমুগ্ধকর পারফর্মে অংশ নেন স্থানীয় শিল্পীরা।
গ্রুপ নৃত্য পরিবেশন করেন আনিকা, চন্দনা, প্রত্যুষা, অশ্মি, কর্ন, নিহি, তৃনা, গুনগুন, স্নেহা, নিতু, ত্রিধা এবং তৃনা। অপর গ্রুপ নৃত্যে কৃষ্ণা, তৃনা, কর্ণ, পিহু, অশ্মি, ত্রিধা, তিন্নি, সাথী, শিনহা, ও অন্যনা অংশ নেন। একক নৃত্য পরিবেশনর করেন দেবরতি। দ্বৈত নৃত্য পরিবেশন করেন অদিতি এবং পৃথিকা, সাথী এবং তিন্নি, ত্রিধা এবং অদিতি, স্নেহা এবং অন্যনা। গান পরিবেশন করেন ঐশী ধর। অতিথি শিল্পী মহুয়া পারিয়াল নেচে গেয়ে দর্শক শ্রোতাদের মন জয় করেন। সবশেষে জন্মদিনের কেক কাটেন মৃন্ময়ী রায়।
মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং কানাডায় মেয়েদের ষোড়শ জন্মদিন “সুইট সিক্সটিন” হিসেবে উদযাপিত হয়। এটা এখানকার সংস্কৃতি। মেয়ের বয়স ১৫ পেরুলেই ব্যয়বহুল অনুষ্ঠান করেন পিতামাতা। যাতে তাদের মেয়ে একদিনের জন্য হলেও রাজকন্যা হয়ে থাকে। অনুষ্ঠানটি মূলত মেয়েদের দ্বারা অনুষ্ঠিত হওয়ার চল রয়েছে, তবে ছেলেরাও উদযাপন করতে পারে। তারা তাদের বন্ধুদের সাথে একটি অনানুষ্ঠানিক ভিত্তিতে উদযাপন করে। এ অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে একজন কিশোর অথবা কিশোরীর ১৬ বছর হওয়ার পর তাকে বিনোদিত করা। একজন মানুষের জীবনে যতগুলো জন্মদিনই পালন করা হোক না কেন, ১৬তম জন্মদিনটি একটু জমকালো করে উৎযাপন করার চল রয়েছে মার্কিন মুল্লুকে।