ঢাকা, ২৬ জুলাই (ঢাকা পোস্ট) : রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যেন জনগণের ভোগান্তি না হয়, তা না হলে বাধ্য হয়ে এসব কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হতে পারে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক।
বুধবার (২৬ জুলাই) রাজধানীর হোসেনি দালান ইমামবাড়ায় পবিত্র আশুরা উদযাপন ও তাজিয়া মিছিল উপলক্ষ্যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ ৯টি দলের আবেদন পেয়েছি তাদের সমাবেশ করার জন্য। আমরা পর্যালোচনা করে কয়েকটি পার্টিকে অনুমতি দেব। যারা অনুমতি পাবে তাদের রাজনৈতিক সমাবেশ করা গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ঢাকা মহানগর পুলিশের দায়িত্ব এবং কর্তব্য।
এসময় তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে বলেন, ওয়ার্কিং ডেতে বিশাল বিশাল জনসভা করে লাখ লাখ লোককে রাস্তায় আটকে রাখার মতো বিষয়গুলো বিবেচনা করে, তারা যেন ভবিষ্যতে ওয়ার্কিং ডেতে না দিয়ে বন্ধের দিনগুলোতে কর্মসূচি গ্রহণ করেন। আর যারা সমাবেশে আসবেন তারা যেন লাঠিসোঁটা বা ব্যাগ না নিয়ে আসেন। আমি সব রাজনৈতিক দলকে বলব আপনারা সমাবেশ করেন কিন্তু জনগণকে কষ্ট না দিয়ে। হয়তো ভবিষ্যতে এমন সময় আসবে জনগণ অতিষ্ঠ হয়ে গেলে আমাদের বাধ্য হয়ে এসব কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হতে পারে।
এর আগে শর্তসাপেক্ষে অনুমতি পেয়ে শর্ত না মানা রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যাপারে ডিএমপির পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার ঢাকা পোস্টকে বলেন, শর্ত দেওয়া হয় যাতে বড় ধরনের আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থি কিছু না ঘটে। কারণ, এসব কর্মসূচিতে অনেক ধরনের মানুষ আসে। নিরাপত্তার বিষয়টি তাই গুরুত্বপূর্ণ। জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে দায়টা ডিএমপির ওপরই বর্তাবে।
কোনো দল যদি শর্ত ভঙ্গ করতেই থাকে সেক্ষেত্রে সেই দল বা নেতার বিরুদ্ধে ডিএমপি কী ধরনের ব্যবস্থা নিতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে হাফিজ আক্তার বলেন, কোনো দল যদি অনবরত শর্ত ভঙ্গ করতেই থাকে সেক্ষেত্রে আইনগত কঠোরতা প্রয়োগের সুযোগ ডিএমপির আছে। সেটা ডিএমপি কমিশনার দেখবেন।
বুধবার (২৬ জুলাই) রাজধানীর হোসেনি দালান ইমামবাড়ায় পবিত্র আশুরা উদযাপন ও তাজিয়া মিছিল উপলক্ষ্যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ ৯টি দলের আবেদন পেয়েছি তাদের সমাবেশ করার জন্য। আমরা পর্যালোচনা করে কয়েকটি পার্টিকে অনুমতি দেব। যারা অনুমতি পাবে তাদের রাজনৈতিক সমাবেশ করা গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ঢাকা মহানগর পুলিশের দায়িত্ব এবং কর্তব্য।
এসময় তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে বলেন, ওয়ার্কিং ডেতে বিশাল বিশাল জনসভা করে লাখ লাখ লোককে রাস্তায় আটকে রাখার মতো বিষয়গুলো বিবেচনা করে, তারা যেন ভবিষ্যতে ওয়ার্কিং ডেতে না দিয়ে বন্ধের দিনগুলোতে কর্মসূচি গ্রহণ করেন। আর যারা সমাবেশে আসবেন তারা যেন লাঠিসোঁটা বা ব্যাগ না নিয়ে আসেন। আমি সব রাজনৈতিক দলকে বলব আপনারা সমাবেশ করেন কিন্তু জনগণকে কষ্ট না দিয়ে। হয়তো ভবিষ্যতে এমন সময় আসবে জনগণ অতিষ্ঠ হয়ে গেলে আমাদের বাধ্য হয়ে এসব কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হতে পারে।
এর আগে শর্তসাপেক্ষে অনুমতি পেয়ে শর্ত না মানা রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যাপারে ডিএমপির পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার ঢাকা পোস্টকে বলেন, শর্ত দেওয়া হয় যাতে বড় ধরনের আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থি কিছু না ঘটে। কারণ, এসব কর্মসূচিতে অনেক ধরনের মানুষ আসে। নিরাপত্তার বিষয়টি তাই গুরুত্বপূর্ণ। জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে দায়টা ডিএমপির ওপরই বর্তাবে।
কোনো দল যদি শর্ত ভঙ্গ করতেই থাকে সেক্ষেত্রে সেই দল বা নেতার বিরুদ্ধে ডিএমপি কী ধরনের ব্যবস্থা নিতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে হাফিজ আক্তার বলেন, কোনো দল যদি অনবরত শর্ত ভঙ্গ করতেই থাকে সেক্ষেত্রে আইনগত কঠোরতা প্রয়োগের সুযোগ ডিএমপির আছে। সেটা ডিএমপি কমিশনার দেখবেন।