ঢাকা, ২৭ জুলাই : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের আহমেদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) রাত ১০টা ১ মিনিটে রাজশাহী কারাগারে একসঙ্গে দুজনেরই ফাঁসি কার্যকর করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার আব্দুল জলিল। যাদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে তারা হলো- রাবির ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও নিহত ড. তাহেরের বাড়ির কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলম।
এর আগে, মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) দুই আসামির পরিবারের ৩৫ জন সদস্য তাদের সঙ্গে শেষ সাক্ষাৎ করেন। কারা সূত্র জানায়, অধ্যাপক তাহের হত্যা মামলায় রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা। তবে তা নাকচ করে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
উল্লেখ্য, ২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় কোয়ার্টারের ম্যানহোল থেকে অধ্যাপক ড. এস তাহেরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিভাগের পদোন্নতি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে তিনি খুনের শিকার হন। ৩ ফেব্রুয়ারি নিহতের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ রাজশাহী নগরীর মতিহার থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।
এর আগে, মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) দুই আসামির পরিবারের ৩৫ জন সদস্য তাদের সঙ্গে শেষ সাক্ষাৎ করেন। কারা সূত্র জানায়, অধ্যাপক তাহের হত্যা মামলায় রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা। তবে তা নাকচ করে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
উল্লেখ্য, ২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় কোয়ার্টারের ম্যানহোল থেকে অধ্যাপক ড. এস তাহেরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিভাগের পদোন্নতি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে তিনি খুনের শিকার হন। ৩ ফেব্রুয়ারি নিহতের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ রাজশাহী নগরীর মতিহার থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।