ঢাকা, ২৮ জুলাই : ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের তিন সংগঠন ও বিএনপির সমাবেশ আজ। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে সমাবেশ করবে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ। আর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করবে বিএনপি। একই দিনে দুই পক্ষের সমাবেশকে রাজপথে শক্তির মহড়া হিসেবেই দেখছেন বিশ্লেষকেরা। একই দিনে, একই সময়ে কাছাকাছি দূরত্বে দুই দলের সমাবেশ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে তীব্র উদ্বেগ উৎকন্ঠা বিরাজ করছে। যদিও দুই পক্ষই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তা-ও উৎকণ্টা কাটছে না মানুষের। শান্তিপূর্ণ সমাবেশ শেষ পর্যন্ত সংঘাতে রূপ নেয় কি না, সে প্রশ্ন এখন মুখে মুখে।
বিএনপির মহাসমাবেশ হওয়ার কথা ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। সেজন্য নয়াপল্টন অথবা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান চেয়েছিল দলটি। এর পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে আওয়ামী লীগের ৩ সহযোগী সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ বৃহস্পতিবার বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে 'শান্তি' সমাবেশ করার ঘোষণা দেয়। তবে বৃহস্পতিবার কর্মদিবস হওয়ায় শুরুতে ঢাকা মহানগর পুলিশ কোনো দলকেই অনুমতি দেয়নি। বিএনপিকে সমাবেশের জন্য গোলাপবাগ মাঠ ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয় পুলিশের পক্ষ থেকে।
এমন পরিস্থিতে বুধবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে কর্মসূচি এক দিন পেছানোর সিদ্ধান্ত হয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঘোষণা দেন, বৃহস্পতিবার নয়, তারা মহাসমাবেশ করবেন শুক্রবার দুপুর ২টায়। আর সেটা নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেই হবে। বিএনপির সমাবেশের সময় পাল্টানোর পর আওয়ামী লীগের তিন সংগঠনের পক্ষ থেকেও শুক্রবার সমাবেশের নতুন তারিখ ঘোষণা দেওয়া হয়।
গত দুই দিনের নাটকীয়তায় উত্তাপ ছড়িয়ে বিএনপিকে রাজধানীতে মহাসমাবেশের জায়গা দিয়েছে পুলিশ। ২৩ শর্তে অনুমতি পেয়ে আজ শুক্রবার দুপুর ২টায় নয়া পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করবে দলটি। অপরদিকে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের তিন সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগও এদিন বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে সমাবেশের অনুমতি পেয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দুই দলের সমাবেশের অনুমতি দেওয়ার কথা জানান ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। তিনি বলেন, ২৩টি শর্তে দুই দলকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনীতিতে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি। সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে আন্দোলন করছে দলটি। সেই আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ মহাসমাবেশ করবে বিএনপি। সমাবেশকে ঘিরে গতকাল সকাল থেকেই বিএনপির কার্যালয়ের সামনে ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। সাজোয়াঁ যান, রায়ট কার, জলকামান, প্রিজন ভ্যান রাখা হয় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। পুলিশের এমন অবস্থানে ভীষণ সতর্ক বিএনপির উচ্চপর্যায়ের নেতৃত্ব। নেতা-কর্মীদের অযথাই দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড় না জমাতে নির্দেশ দিয়েছেন তাঁরা। এরপরও নেতা-কর্মীরা ভিড় জমানোর চেষ্টা করলে দায়িত্বশীল নেতারা তাঁদের নিজ উদ্যোগে সরিয়ে দিয়েছেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দায়িত্বশীল নেতাদের বলতে শোনা যায়, কোনোভাবেই কোনো ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।
অপরদিকে দেশকে অস্থিতিশীল করার প্রতিবাদে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটেই বিকেল ৩টায় শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগে তিন সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ। শান্তি সমাবেশে তরুণ-যুবকদের ঢল নামানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তিন সংগঠনের নেতারা। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষদেরও পাশে চায় তারা।
এদিকে পাশাপাশি স্থানে প্রধান বড় দুই দলের এ সমাবেশকে ঘিরে রাজধানীবাসীর মনে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এ সমাবেশ থেকে বিরোধী দল অরাজকতা করতে পারে -এ আশঙ্কা থেকে বাড়তি সতর্কতায় থাকবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বিএনপির মহাসমাবেশ হওয়ার কথা ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। সেজন্য নয়াপল্টন অথবা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান চেয়েছিল দলটি। এর পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে আওয়ামী লীগের ৩ সহযোগী সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ বৃহস্পতিবার বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে 'শান্তি' সমাবেশ করার ঘোষণা দেয়। তবে বৃহস্পতিবার কর্মদিবস হওয়ায় শুরুতে ঢাকা মহানগর পুলিশ কোনো দলকেই অনুমতি দেয়নি। বিএনপিকে সমাবেশের জন্য গোলাপবাগ মাঠ ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয় পুলিশের পক্ষ থেকে।
এমন পরিস্থিতে বুধবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে কর্মসূচি এক দিন পেছানোর সিদ্ধান্ত হয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঘোষণা দেন, বৃহস্পতিবার নয়, তারা মহাসমাবেশ করবেন শুক্রবার দুপুর ২টায়। আর সেটা নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেই হবে। বিএনপির সমাবেশের সময় পাল্টানোর পর আওয়ামী লীগের তিন সংগঠনের পক্ষ থেকেও শুক্রবার সমাবেশের নতুন তারিখ ঘোষণা দেওয়া হয়।
গত দুই দিনের নাটকীয়তায় উত্তাপ ছড়িয়ে বিএনপিকে রাজধানীতে মহাসমাবেশের জায়গা দিয়েছে পুলিশ। ২৩ শর্তে অনুমতি পেয়ে আজ শুক্রবার দুপুর ২টায় নয়া পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করবে দলটি। অপরদিকে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের তিন সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগও এদিন বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে সমাবেশের অনুমতি পেয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দুই দলের সমাবেশের অনুমতি দেওয়ার কথা জানান ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। তিনি বলেন, ২৩টি শর্তে দুই দলকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনীতিতে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি। সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে আন্দোলন করছে দলটি। সেই আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ মহাসমাবেশ করবে বিএনপি। সমাবেশকে ঘিরে গতকাল সকাল থেকেই বিএনপির কার্যালয়ের সামনে ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। সাজোয়াঁ যান, রায়ট কার, জলকামান, প্রিজন ভ্যান রাখা হয় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। পুলিশের এমন অবস্থানে ভীষণ সতর্ক বিএনপির উচ্চপর্যায়ের নেতৃত্ব। নেতা-কর্মীদের অযথাই দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড় না জমাতে নির্দেশ দিয়েছেন তাঁরা। এরপরও নেতা-কর্মীরা ভিড় জমানোর চেষ্টা করলে দায়িত্বশীল নেতারা তাঁদের নিজ উদ্যোগে সরিয়ে দিয়েছেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দায়িত্বশীল নেতাদের বলতে শোনা যায়, কোনোভাবেই কোনো ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।
অপরদিকে দেশকে অস্থিতিশীল করার প্রতিবাদে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটেই বিকেল ৩টায় শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগে তিন সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ। শান্তি সমাবেশে তরুণ-যুবকদের ঢল নামানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তিন সংগঠনের নেতারা। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষদেরও পাশে চায় তারা।
এদিকে পাশাপাশি স্থানে প্রধান বড় দুই দলের এ সমাবেশকে ঘিরে রাজধানীবাসীর মনে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এ সমাবেশ থেকে বিরোধী দল অরাজকতা করতে পারে -এ আশঙ্কা থেকে বাড়তি সতর্কতায় থাকবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।