ঢাকা, ৩০ জুলাই (ঢাকা পোস্ট) : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ডিবির কার্যালয়ে সংস্থাটির পক্ষ থেকে যে খাবারের আয়োজন করা হয়েছিল সেটি আমি খাইনি। ডিবি প্রধানের অনুরোধে এবং সৌজন্য রক্ষায় তার বাসা থেকে নিয়ে আসা খাবার থেকে ভাত, সবজি ও মাছ খেয়েছি। রোববার (৩০ জুলাই) দুপুরে নয়াপল্টনে নিজ কার্যালয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে এ কথা বলেন তিনি।
সরকারের কোনো প্রলোভন গয়েশ্বরকে কিনতে পারবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের কাছে এত টাকা নেই যে, গয়েশ্বরকে কিনতে পারে। সরকার গ্রেপ্তার করতে পারে, এমনকি প্রাণও নিতে পারে, এই শক্তি সরকারের রয়েছে। কিন্তু গয়েশ্বরকে কিনতে পারবে না।
গয়েশ্বর বলেন, হারুন আমাকে অনুরোধ করে বলেন রুই মাছটি তার গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ থেকে আনা হয়েছে, আমি যেন একটু নিই। আর যেহেতু তিনি নিজেই খাবারটি খাচ্ছেন তখন আমার মনে হলো, এটা যদি খাই তাহলে সমস্যা হবে না।
তবে আপ্যায়ন করে সেটার ছবিসহ ভিডিও বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাকে ন্যক্কারজনক ও ঘৃণ্য কর্মকাণ্ড বলে দাবি করেন গয়েশ্বর।
তিনি বলেন, যারা এ কাজটি করেছে তারা অত্যন্ত নিম্ন রুচির পরিচয় দিয়েছে। এটা একধরনের তামাশাপূর্ণ নাটক। এতে কি সরকার প্রমাণ করতে চায় যে আমরা হা-ভাতে? ভিক্ষা করে খাই? গ্রামের ভাষায় বলা হয় ‘খাইয়ে খোটা দেওয়া’। ডিবি অফিসে আমার সঙ্গে যা করা হলো তা ওরকমই।
গয়েশ্বর বলেন, আমার বাড়িতে তো বিভিন্ন সময় অনেক লোক খায়। এটা আমার জন্য অত্যন্ত সম্মানের। কিন্তু এই খাবারের ছবি উঠিয়ে কি আমি সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যমে ছড়িয়ে দেব? এটা কি আমার জন্য ভালো হবে? গয়েশ্বর বলেন, ঈশ্বরের কাছে আমার প্রার্থনা, চিতায় ওঠার আগে যেন এই সরকারের পতন দেখে যেতে পারি।
সরকারের কোনো প্রলোভন গয়েশ্বরকে কিনতে পারবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের কাছে এত টাকা নেই যে, গয়েশ্বরকে কিনতে পারে। সরকার গ্রেপ্তার করতে পারে, এমনকি প্রাণও নিতে পারে, এই শক্তি সরকারের রয়েছে। কিন্তু গয়েশ্বরকে কিনতে পারবে না।
গয়েশ্বর বলেন, হারুন আমাকে অনুরোধ করে বলেন রুই মাছটি তার গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ থেকে আনা হয়েছে, আমি যেন একটু নিই। আর যেহেতু তিনি নিজেই খাবারটি খাচ্ছেন তখন আমার মনে হলো, এটা যদি খাই তাহলে সমস্যা হবে না।
তবে আপ্যায়ন করে সেটার ছবিসহ ভিডিও বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাকে ন্যক্কারজনক ও ঘৃণ্য কর্মকাণ্ড বলে দাবি করেন গয়েশ্বর।
তিনি বলেন, যারা এ কাজটি করেছে তারা অত্যন্ত নিম্ন রুচির পরিচয় দিয়েছে। এটা একধরনের তামাশাপূর্ণ নাটক। এতে কি সরকার প্রমাণ করতে চায় যে আমরা হা-ভাতে? ভিক্ষা করে খাই? গ্রামের ভাষায় বলা হয় ‘খাইয়ে খোটা দেওয়া’। ডিবি অফিসে আমার সঙ্গে যা করা হলো তা ওরকমই।
গয়েশ্বর বলেন, আমার বাড়িতে তো বিভিন্ন সময় অনেক লোক খায়। এটা আমার জন্য অত্যন্ত সম্মানের। কিন্তু এই খাবারের ছবি উঠিয়ে কি আমি সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যমে ছড়িয়ে দেব? এটা কি আমার জন্য ভালো হবে? গয়েশ্বর বলেন, ঈশ্বরের কাছে আমার প্রার্থনা, চিতায় ওঠার আগে যেন এই সরকারের পতন দেখে যেতে পারি।