কুড়িগ্রাম, ৩১ জুলাই (ঢাকা পোস্ট) : কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুমন দাসের বিদায়বেলায় তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়লেন ইসমাইল হোসেন (৬৩) নামে এক দিনমজুর। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকেও ছলছল চোখে তাকিয়ে থাকতে দেখা যায়। সোমবার (৩১ জুলাই) এমন একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ইউএনওকে বুকে জড়িয়ে কান্না করা বৃদ্ধের বাড়ি ফুলবাড়ী সদর ইউনিয়নের খামারটারী চন্দ্রখানা গ্রামে। পেশায় তিনি একজন দিনমজুর বলে জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ইউএনও সুমন দাস ২০২১ সালের ২৫ এপ্রিল ফুলবাড়ী উপজেলায় যোগদান করেন। দীর্ঘ দুই বছর তিন মাস উপজেলায় তিনি সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নির্বাচিত হন। তিনি কুড়িগ্রাম জেলা পর্যায়ে শুদ্ধাচার পুরস্কারপ্রাপ্ত। উপজেলার সব শ্রেণি-পেশার মানুষের পাশে দাঁড়াতেন ইউএনও সুমন দাস। সোমবার তার শেষ কর্মদিবস ছিল। তার পরবর্তী কর্মস্থল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। তার বিদায়বেলায় ফুলবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন অফিস, সামাজিক সংগঠন, রাজনৈতিক দলের নেতা ও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার উপস্থিত ছিল।
দিনমজুর ইসমাইল হোসেন বলেন, স্যার খুব ভালো মানুষ। স্যার সরকারি সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা আমাকে দিয়েছে। অনেক সাহায্যও করেছে আমার পরিবারকে। আমি যখন তখন স্যারের রুমে যেতাম। স্যার এখান থেকে চলে যাবে শুনে আসছি। স্যারকে দেখে চোখে পানি ধরে রাখতে পারি নাই। আমি স্যারকে আমার বুকে জড়িয়ে ধরেছি, কেঁদেছি। স্যারও আমাকে ধরেছে। আল্লাহ পাক যেন স্যারকে সব সময় ভালো রাখেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুমন দাস বলেন, আমি এই উপজেলায় দায়িত্ব পাওয়ার পর সাধারণ মানুষকে নিয়ে কাজ করেছি। এই উপজেলার জন্য সব সময় শুভ কামনা থাকবে। ফুলবাড়ীর মানুষ যেন আরও বেশি বেশি সরকারি সেবা পায় এই প্রত্যাশা করি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ইউএনও সুমন দাস ২০২১ সালের ২৫ এপ্রিল ফুলবাড়ী উপজেলায় যোগদান করেন। দীর্ঘ দুই বছর তিন মাস উপজেলায় তিনি সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নির্বাচিত হন। তিনি কুড়িগ্রাম জেলা পর্যায়ে শুদ্ধাচার পুরস্কারপ্রাপ্ত। উপজেলার সব শ্রেণি-পেশার মানুষের পাশে দাঁড়াতেন ইউএনও সুমন দাস। সোমবার তার শেষ কর্মদিবস ছিল। তার পরবর্তী কর্মস্থল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। তার বিদায়বেলায় ফুলবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন অফিস, সামাজিক সংগঠন, রাজনৈতিক দলের নেতা ও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার উপস্থিত ছিল।
দিনমজুর ইসমাইল হোসেন বলেন, স্যার খুব ভালো মানুষ। স্যার সরকারি সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা আমাকে দিয়েছে। অনেক সাহায্যও করেছে আমার পরিবারকে। আমি যখন তখন স্যারের রুমে যেতাম। স্যার এখান থেকে চলে যাবে শুনে আসছি। স্যারকে দেখে চোখে পানি ধরে রাখতে পারি নাই। আমি স্যারকে আমার বুকে জড়িয়ে ধরেছি, কেঁদেছি। স্যারও আমাকে ধরেছে। আল্লাহ পাক যেন স্যারকে সব সময় ভালো রাখেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুমন দাস বলেন, আমি এই উপজেলায় দায়িত্ব পাওয়ার পর সাধারণ মানুষকে নিয়ে কাজ করেছি। এই উপজেলার জন্য সব সময় শুভ কামনা থাকবে। ফুলবাড়ীর মানুষ যেন আরও বেশি বেশি সরকারি সেবা পায় এই প্রত্যাশা করি।