মৌলভীবাজার, ০৪ আগস্ট (ঢাকা পোস্ট) : মৌলভীবাজারের রাজনগরে বিয়ের আগের রাতে ‘ধামাইল নাচ’ দেওয়া নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (৪ আগস্ট) দুপুরে রাজনগর উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নের বেতাহুঞ্জা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের বেতাহুঞ্জা গ্রামের আজমত মিয়ার ছেলে কয়েছ মিয়ার বিয়ে ছিল আজ শুক্রবার। বিয়ের আগের রাতে (বৃহস্পতিবার) বরের বাড়িতে ‘ধামাইল নাচ’ দেওয়ার জন্য এলাকার বিভিন্ন ছেলেরা জড়ো হয়। এ সময় ওই এলাকার চেরাগ মিয়া, এরাগ মিয়া এবং লালা মিয়ার সন্তানদের সঙ্গে ইসকার মিয়া ও মিসকার মিয়ার ছেলেদের ‘ধামাইল নাচ’ নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। বিষয়টি ওই সময়ই স্থানীয়রা সমাধান করে দেন। পরে আজ শুক্রবার জুমার নামাজে যাওয়ার সময় ওই ঘটনার জের ধরে উভয় পক্ষ আবারও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। উভয় পক্ষ দুই ঘণ্টাব্যাপী দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন ও একে অপরের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন।
আহতরা হলেন- হৃদয় মিয়া (১৮), নাসেল মিয়া (৪৫), মিলু (১৮), আশ্বব মিয়া (৬০), মিছকার (৫৫), সুন্দর মিয়া (৬৫), সেলিম (৩৫), আবু কালাম (২৪), আকবর (২২), আমিন মিয়া (১৮), বাক্কর মিয়া (৫২), আয়াতুন বেগম (৫৫), হোসেনা বেগম (৩৫), লায়লুছ মিয়া (১৮), মাহিম (২৮), ফরিছ মিয়া (৩৫), জুবেল মিয়া (১৮), শাকিল মিয়া (২১), শানাই মিয়া (৪৫), আয়াছ (২৮), আহাদ মিয়া (৬৫), আব্দুস সালাম (১৮), মিজানুর রহমান (৪০), পাবলু মিয়া (১৮), ইদাই মিয়া (৪৫), শামিম (৩২), এবাদুর রহমান (২৭), ইসকার মিয়া (৬৫), আজাদ মিয়া (৬৫), ইদুকার মিয়া (৬২), হাবিবুর রহমান (১৮), মতি মিয়া (৩৬), আব্দুল হাকিম (২০), সেকাদ আলী (৩০), পাপ্পু (২৩), আছকির আলী (৪৪), রমজান আলী (২১), মাহমুদুল আহমদ (১৮), নাজমুল (১৪), মুক্তার মিয়া (৭০), নাসাই মিয়া (৫০), মিলু আহমদ (১৮) প্রমুখ।
এদের মধ্যে গুরুতর আহত হৃদয় মিয়া, নাসেল মিয়া, মিলু ও আশ্বব মিয়াকে সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদেরকে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যার হাসপাতাল ও রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এদিকে খবর পেয়ে রাজনগর থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলের দিকে রওয়ানা হয়। তবে ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই স্থানীয়দের সহায়তায় পরিস্থিতি শান্ত হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের বেতাহুঞ্জা গ্রামের আজমত মিয়ার ছেলে কয়েছ মিয়ার বিয়ে ছিল আজ শুক্রবার। বিয়ের আগের রাতে (বৃহস্পতিবার) বরের বাড়িতে ‘ধামাইল নাচ’ দেওয়ার জন্য এলাকার বিভিন্ন ছেলেরা জড়ো হয়। এ সময় ওই এলাকার চেরাগ মিয়া, এরাগ মিয়া এবং লালা মিয়ার সন্তানদের সঙ্গে ইসকার মিয়া ও মিসকার মিয়ার ছেলেদের ‘ধামাইল নাচ’ নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। বিষয়টি ওই সময়ই স্থানীয়রা সমাধান করে দেন। পরে আজ শুক্রবার জুমার নামাজে যাওয়ার সময় ওই ঘটনার জের ধরে উভয় পক্ষ আবারও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। উভয় পক্ষ দুই ঘণ্টাব্যাপী দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন ও একে অপরের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন।
আহতরা হলেন- হৃদয় মিয়া (১৮), নাসেল মিয়া (৪৫), মিলু (১৮), আশ্বব মিয়া (৬০), মিছকার (৫৫), সুন্দর মিয়া (৬৫), সেলিম (৩৫), আবু কালাম (২৪), আকবর (২২), আমিন মিয়া (১৮), বাক্কর মিয়া (৫২), আয়াতুন বেগম (৫৫), হোসেনা বেগম (৩৫), লায়লুছ মিয়া (১৮), মাহিম (২৮), ফরিছ মিয়া (৩৫), জুবেল মিয়া (১৮), শাকিল মিয়া (২১), শানাই মিয়া (৪৫), আয়াছ (২৮), আহাদ মিয়া (৬৫), আব্দুস সালাম (১৮), মিজানুর রহমান (৪০), পাবলু মিয়া (১৮), ইদাই মিয়া (৪৫), শামিম (৩২), এবাদুর রহমান (২৭), ইসকার মিয়া (৬৫), আজাদ মিয়া (৬৫), ইদুকার মিয়া (৬২), হাবিবুর রহমান (১৮), মতি মিয়া (৩৬), আব্দুল হাকিম (২০), সেকাদ আলী (৩০), পাপ্পু (২৩), আছকির আলী (৪৪), রমজান আলী (২১), মাহমুদুল আহমদ (১৮), নাজমুল (১৪), মুক্তার মিয়া (৭০), নাসাই মিয়া (৫০), মিলু আহমদ (১৮) প্রমুখ।
এদের মধ্যে গুরুতর আহত হৃদয় মিয়া, নাসেল মিয়া, মিলু ও আশ্বব মিয়াকে সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদেরকে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যার হাসপাতাল ও রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এদিকে খবর পেয়ে রাজনগর থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলের দিকে রওয়ানা হয়। তবে ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই স্থানীয়দের সহায়তায় পরিস্থিতি শান্ত হয়।