লন্ডন, ০৬ আগস্ট : বাংলাদেশ হাই কমিশনের আয়োজনে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ট পুত্র ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (৫ আগষ্ট) সন্ধ্যায় ইষ্টলন্ডনের ব্রাডি আর্টসেন্টারে কর্মসূচির অংশ হিসেবে হাইকমিশনের ফাস্ট সেক্রেটারী মাহফুজা রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্টানের শুরুতে শহীদ শেখ কামাল ও ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্টের সকল শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করেন ব্রিকলেন জামে মসজিদের খতিব মাওলানা নজরুল ইসলাম। এরপর যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিমের নেতৃত্বে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ কামালের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পরে শেখ কামালের গৌরবময় ও সংগ্রাম গাঁথা জীবনের উপর বিস্তারিত তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম এছাড়া সংক্ষিপ্ত আলোচনায় অংশ নেন কমিউনিটি নেতা সুলতান মাহমুদ শরীফ, মুক্তিযোদ্ধা আবু মুসা হাসান, সৈয়দ মোজাম্মিল আলী, উদয় শংকর দাস প্রমুখ।
হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম তার বক্তব্যে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধসহ ক্রীড়া, শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে শহীদ শেখ কামালের জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বলেন শেখ কামাল এসব গুণাবলী তার পরিবার থেকে পেয়েছেন যা তার ব্যক্তিগত, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে প্রতিফলিত হয়েছে, হাইকমিশনার জাতির জনকের জেষ্ঠ্যপুত্র শেখ কামালের বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকার কথা গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় শেখ কামাল মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এমএজি ওসমানির এডিসি ছিলেন, হাইকমিশনার বলেন, শহীদ শেখ কামালের স্বপ্ন জীবনের তাৎপর্যপূর্ণ দিকগুলি বাঙালী জীবনের আদর্শ হিসেবে প্রতিফলিত হচ্ছে।
এবছর হাইকমিশনের পক্ষ থেকে তরুন প্রজন্মের তিনজন ব্রিটিশ বাংলাদেশীকে ক্রীড়া ও সংস্কৃতিতে অবদান রাখায় শেখ কামাল ডায়াসপারা এওয়ার্ড দেয়া হয়। এওয়ার্ড প্রাপ্তরা হলেন হামজা চৌধুরী, প্রীতম দাস ও নাদিয়া আলী। উক্ত অনুষ্ঠানে বীরমুক্তিযোদ্ধা গন, রাজনৈতিক, কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ সহ সংবাদকর্মীরা ও এপ্রজন্মের অনেক শিশুকিশোররা উপস্থিত ছিলেন। সবশেষে হাইকমিশনার অনুষ্ঠানে অংশগ্রহনকারী সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে নৈশভোজের আমন্ত্রণ জানান।
পরে শেখ কামালের গৌরবময় ও সংগ্রাম গাঁথা জীবনের উপর বিস্তারিত তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম এছাড়া সংক্ষিপ্ত আলোচনায় অংশ নেন কমিউনিটি নেতা সুলতান মাহমুদ শরীফ, মুক্তিযোদ্ধা আবু মুসা হাসান, সৈয়দ মোজাম্মিল আলী, উদয় শংকর দাস প্রমুখ।
হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম তার বক্তব্যে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধসহ ক্রীড়া, শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে শহীদ শেখ কামালের জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বলেন শেখ কামাল এসব গুণাবলী তার পরিবার থেকে পেয়েছেন যা তার ব্যক্তিগত, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে প্রতিফলিত হয়েছে, হাইকমিশনার জাতির জনকের জেষ্ঠ্যপুত্র শেখ কামালের বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকার কথা গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় শেখ কামাল মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এমএজি ওসমানির এডিসি ছিলেন, হাইকমিশনার বলেন, শহীদ শেখ কামালের স্বপ্ন জীবনের তাৎপর্যপূর্ণ দিকগুলি বাঙালী জীবনের আদর্শ হিসেবে প্রতিফলিত হচ্ছে।
এবছর হাইকমিশনের পক্ষ থেকে তরুন প্রজন্মের তিনজন ব্রিটিশ বাংলাদেশীকে ক্রীড়া ও সংস্কৃতিতে অবদান রাখায় শেখ কামাল ডায়াসপারা এওয়ার্ড দেয়া হয়। এওয়ার্ড প্রাপ্তরা হলেন হামজা চৌধুরী, প্রীতম দাস ও নাদিয়া আলী। উক্ত অনুষ্ঠানে বীরমুক্তিযোদ্ধা গন, রাজনৈতিক, কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ সহ সংবাদকর্মীরা ও এপ্রজন্মের অনেক শিশুকিশোররা উপস্থিত ছিলেন। সবশেষে হাইকমিশনার অনুষ্ঠানে অংশগ্রহনকারী সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে নৈশভোজের আমন্ত্রণ জানান।