ঢাকা, ০৭ আগস্ট (ঢাকা পোস্ট) : দুর্নীতি দমনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পারস্পরিক আইনি সহায়তা থাকার উদ্যোগের পরও বিভিন্ন দেশ থেকে সাড়া না পাওয়ার বিষয়টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছে বাংলাদেশ। সোমবার (৭ আগস্ট) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঢাকা সফররত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বৈশ্বিক দুর্নীতি দমন বিভাগের সমন্বায়ক রিচার্ড নেফিউরের সঙ্গে বৈঠক করেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রসচিব।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, দুর্নীতি দমন সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক একাধিক উদ্যোগের সঙ্গে বাংলাদেশ জড়িত। তাদের বলেছি যে, দুর্নীতি দমনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যে মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিসটেন্স আছে, সেক্ষেত্রে আমরা সব দেশ থেকে সাড়া পাই না। যেমন কিছুদিন আগে আমরা সুইসদের থেকে সহযোগিতা পাইনি। আমরা চাই যে সবাই যেন এই ইস্যুতে সহযোগিতা করে।
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, মূলত ওনাদের আমরা বললাম যে, আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতির ইস্যু বা এই ধরনের আর্থিক বিষয়গুলো কীভাবে দেখি এবং এক্ষেত্রে আমাদের নবীন কর্মকর্তাদের আমরা কী কী প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। বৈঠকে আমাদের ইন্সপেক্টর জেনারেল অব মিশনস বলেছেন যে, আমাদের মিশনগুলোর আর্থিকসহ সার্বিক মূল্যায়ন কীভাবে হয়।
তিনি বলেন, তাদের আরও বলেছি যে, আন্তর্জাতিক যেসব কনভেনশন আছে সেগুলোর কিছু কিছুতে আমাদের অবলিগেশন আছে এবং সেগুলো আমরা বাংলাদেশে কীভাবে বাস্তবায়ন করছি। বিশেষ করে, দুর্নীতি দমন কমিশন আছে, বাংলাদেশ ব্যাংক আছে তাদের সঙ্গে আমরা (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) কীভাবে সমন্বয় বা সহযোগিতা করছি তা বলেছি।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, বিভিন্ন সময় কোর্ট থেকেও আমাদের কাছে দুর্নীতি বিষয়ক নির্দেশনা আসে। সেগুলো আমরা কীভাবে প্রতিপালন করছি, এই বিষয়গুলো আমরা তুলে ধরে বলেছি যে, আমাদের এখানে বিদেশি কূটনীতিকরাও আছেন। ভবিষ্যতে যদি তাদের ক্ষেত্রে কোনো প্রশিক্ষণ বা কিছু থাকে তাহলে আমরা আন্তরিকতার সঙ্গে সহযোগিতা করব।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টাতে দুর্নীতি বিষয়ক কর্মকাণ্ডের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সম্মেলন করছে ওয়াশিংটন। সেখানে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ করেছে মার্কিন দুর্নীতি দমন বিভাগের সমন্বায়ক। ওই সম্মেলনে বাংলাদেশের যোগ দেওয়ার কথা জানান পররাষ্ট্রসচিব।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আশা করে যে বাংলাদেশ সেখানে অংশ নেবে। আমরা বলেছি যে, বাংলাদেশ অংশ নেবে। আরও বলেছি যে, জি-২০ এর মধ্যেও দুর্নীতি নিয়ে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক আছে। সেখানেও আমাদের মন্ত্রী পর্যায়ের অংশগ্রহণ থাকবে, সম্ভবত আমাদের আইনমন্ত্রী অংশ নেবেন।
১১ বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার কথা আসছে। বৈঠকে বিষয়টি এসেছে কি না-জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, এগুলো নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। তিনি (রিচার্ড) নিজেও যেহেতু স্যাংশনসের কর্মকর্তা ছিলেন এক সময় সুতরাং কোনো ইন্ডিভিজ্যুয়ালের কথা বলেননি।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, দুর্নীতি দমন সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক একাধিক উদ্যোগের সঙ্গে বাংলাদেশ জড়িত। তাদের বলেছি যে, দুর্নীতি দমনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যে মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিসটেন্স আছে, সেক্ষেত্রে আমরা সব দেশ থেকে সাড়া পাই না। যেমন কিছুদিন আগে আমরা সুইসদের থেকে সহযোগিতা পাইনি। আমরা চাই যে সবাই যেন এই ইস্যুতে সহযোগিতা করে।
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, মূলত ওনাদের আমরা বললাম যে, আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতির ইস্যু বা এই ধরনের আর্থিক বিষয়গুলো কীভাবে দেখি এবং এক্ষেত্রে আমাদের নবীন কর্মকর্তাদের আমরা কী কী প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। বৈঠকে আমাদের ইন্সপেক্টর জেনারেল অব মিশনস বলেছেন যে, আমাদের মিশনগুলোর আর্থিকসহ সার্বিক মূল্যায়ন কীভাবে হয়।
তিনি বলেন, তাদের আরও বলেছি যে, আন্তর্জাতিক যেসব কনভেনশন আছে সেগুলোর কিছু কিছুতে আমাদের অবলিগেশন আছে এবং সেগুলো আমরা বাংলাদেশে কীভাবে বাস্তবায়ন করছি। বিশেষ করে, দুর্নীতি দমন কমিশন আছে, বাংলাদেশ ব্যাংক আছে তাদের সঙ্গে আমরা (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) কীভাবে সমন্বয় বা সহযোগিতা করছি তা বলেছি।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, বিভিন্ন সময় কোর্ট থেকেও আমাদের কাছে দুর্নীতি বিষয়ক নির্দেশনা আসে। সেগুলো আমরা কীভাবে প্রতিপালন করছি, এই বিষয়গুলো আমরা তুলে ধরে বলেছি যে, আমাদের এখানে বিদেশি কূটনীতিকরাও আছেন। ভবিষ্যতে যদি তাদের ক্ষেত্রে কোনো প্রশিক্ষণ বা কিছু থাকে তাহলে আমরা আন্তরিকতার সঙ্গে সহযোগিতা করব।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টাতে দুর্নীতি বিষয়ক কর্মকাণ্ডের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সম্মেলন করছে ওয়াশিংটন। সেখানে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ করেছে মার্কিন দুর্নীতি দমন বিভাগের সমন্বায়ক। ওই সম্মেলনে বাংলাদেশের যোগ দেওয়ার কথা জানান পররাষ্ট্রসচিব।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আশা করে যে বাংলাদেশ সেখানে অংশ নেবে। আমরা বলেছি যে, বাংলাদেশ অংশ নেবে। আরও বলেছি যে, জি-২০ এর মধ্যেও দুর্নীতি নিয়ে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক আছে। সেখানেও আমাদের মন্ত্রী পর্যায়ের অংশগ্রহণ থাকবে, সম্ভবত আমাদের আইনমন্ত্রী অংশ নেবেন।
১১ বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার কথা আসছে। বৈঠকে বিষয়টি এসেছে কি না-জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, এগুলো নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। তিনি (রিচার্ড) নিজেও যেহেতু স্যাংশনসের কর্মকর্তা ছিলেন এক সময় সুতরাং কোনো ইন্ডিভিজ্যুয়ালের কথা বলেননি।