আটলান্টিক সিটি, ১১ আগস্ট : নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যের আটলান্টিক কাউন্টিতে বসবাসরত প্রবাসী হিন্দু সম্প্রদায়ের পুণ্যার্থীদের তীর্থযাত্রা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়েছে। প্রবাসী হিন্দু সম্প্রদায়ের পুণ্যার্থীরা গত ৭ আগষ্ট , সোমবার সকালে তীর্থযাত্রা উপলক্ষে পশ্চিম ভার্জিনিয়ার মার্শাল কাউন্টিতে অবস্থিত হিন্দুদের পবিত্র ধর্মীয় তীর্থস্থান ‘নিউ বৃন্দাবন’ এ গমন করেন। পুণ্যার্থীদের বৈদিক মন্ত্র ও পবিত্র গীতা পাঠের মাধ্যমে তীর্থযাত্রার শুভ সূচনা হয়। যাত্রা পথে পুণ্যার্থীরা মালা জপ, হরিনাম সংকীর্তনসহ বৈদিক মন্ত্র ও পবিত্র গীতা থেকে পাঠ করেন।
তীর্থগতিরসম্মিলিত কন্ঠে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে থাকে ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’, আর তা অপূর্ব এক সুর মূর্ছনার সৃষ্টি করে। ভক্তবৃন্দের সম্মিলিত কোরাসে হরিনাম সংকীর্তনের সুললিত সুর, ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’ এ অদ্ভুত এক ভালো লাগায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে সবার মনপ্রাণ।
তীর্থযাত্রার আয়োজকদের সূত্রে জানা গেছে, তিন হাজার একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত প্রাকৃতিক রূপের লীলাভূমি, ধর্মীয় পীঠস্থান ‘নিউ বৃন্দাবন’ এ পুণ্যার্থীরা গিয়েছিলেন “অমৃতের সন্ধান” পেতে । “নিউ বৃন্দাবন”এ পুণ্যার্থীরা মালা জপ, পূজার্চনা, কীর্তন, ভজন, হরিনাম সংকীর্তনের মাধ্যমে নিউ বৃন্দাবন পরিভ্রমণ, প্রসাদ গ্রহণসহ বিভিন্ন ধর্মীয় কার্যক্রমে অংশগ্রহন করেন।
“ তীর্থ পরিক্রমা পূণ্য অর্জনের একটি অন্যতম মাধ্যম। মনে ধর্মভাব জাগলে নৈতিকতার বহিঃপ্রকাশ এমনিতেই ঘটে, আর তাতে উপকৃত হয় সমাজ, সংসার। সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে তীর্থভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। এই উপলব্ধি থেকেই তীর্থভ্রমণের আয়োজন “ - জানান আয়োজকদের অন্যতম আটলান্টিক সিটির পুলিশ কর্মকর্তা সুমন মজুমদার।
আয়োজকরা জানান, এই তীর্থযাত্রা প্রতি বছর নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে। গত ৯ আগষ্ট , বুধবার পুণ্যার্থীরা নিউ বৃন্দাবন থেকে ফিরে আসেন। ওইদিন সকালে নিউ বৃন্দাবনের ব্রহ্মচারি শুভানন্দ দাশ তীর্থযাত্রীদের বিদায় জানান। কৃষ্ণভক্ত তৃপ্তি সরকার , দীপংকর মিত্র,প্রদীপ দে, সুনীল দাশ,শ্যামল চক্রবর্তী, আন্না মিত্র , সজল চক্রবর্তী, দীপা দে, রুমী মল্লিক, গঙ্গা সাহা, রতন ভট্টাচার্য, সজল দাশ, সুপ্রীতি দে, ধীমান পাল প্রমুখের যথাযথ কর্মোদ্যোগে তীর্থযাত্রা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হওয়ায় সুমন মজুমদার সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
তীর্থগতিরসম্মিলিত কন্ঠে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে থাকে ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’, আর তা অপূর্ব এক সুর মূর্ছনার সৃষ্টি করে। ভক্তবৃন্দের সম্মিলিত কোরাসে হরিনাম সংকীর্তনের সুললিত সুর, ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’ এ অদ্ভুত এক ভালো লাগায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে সবার মনপ্রাণ।
তীর্থযাত্রার আয়োজকদের সূত্রে জানা গেছে, তিন হাজার একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত প্রাকৃতিক রূপের লীলাভূমি, ধর্মীয় পীঠস্থান ‘নিউ বৃন্দাবন’ এ পুণ্যার্থীরা গিয়েছিলেন “অমৃতের সন্ধান” পেতে । “নিউ বৃন্দাবন”এ পুণ্যার্থীরা মালা জপ, পূজার্চনা, কীর্তন, ভজন, হরিনাম সংকীর্তনের মাধ্যমে নিউ বৃন্দাবন পরিভ্রমণ, প্রসাদ গ্রহণসহ বিভিন্ন ধর্মীয় কার্যক্রমে অংশগ্রহন করেন।
“ তীর্থ পরিক্রমা পূণ্য অর্জনের একটি অন্যতম মাধ্যম। মনে ধর্মভাব জাগলে নৈতিকতার বহিঃপ্রকাশ এমনিতেই ঘটে, আর তাতে উপকৃত হয় সমাজ, সংসার। সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে তীর্থভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। এই উপলব্ধি থেকেই তীর্থভ্রমণের আয়োজন “ - জানান আয়োজকদের অন্যতম আটলান্টিক সিটির পুলিশ কর্মকর্তা সুমন মজুমদার।
আয়োজকরা জানান, এই তীর্থযাত্রা প্রতি বছর নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে। গত ৯ আগষ্ট , বুধবার পুণ্যার্থীরা নিউ বৃন্দাবন থেকে ফিরে আসেন। ওইদিন সকালে নিউ বৃন্দাবনের ব্রহ্মচারি শুভানন্দ দাশ তীর্থযাত্রীদের বিদায় জানান। কৃষ্ণভক্ত তৃপ্তি সরকার , দীপংকর মিত্র,প্রদীপ দে, সুনীল দাশ,শ্যামল চক্রবর্তী, আন্না মিত্র , সজল চক্রবর্তী, দীপা দে, রুমী মল্লিক, গঙ্গা সাহা, রতন ভট্টাচার্য, সজল দাশ, সুপ্রীতি দে, ধীমান পাল প্রমুখের যথাযথ কর্মোদ্যোগে তীর্থযাত্রা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হওয়ায় সুমন মজুমদার সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।