আটলান্টা, ১২ আগস্ট : জর্জিয়া রাজ্যের আটলান্টার শ্যামলী কমিউনিটি ভবন মিলনায়তনে লীলাবতী সংগীত নিকেতনের উদ্যোগে ‘কবি প্রণাম’ শীর্ষক অনুষ্ঠান গত ৩০ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়েছে। লীলাবতী সংগীত নিকেতন প্রতিবছর কবি প্রণাম অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে রবীন্দ্রনাথকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে থাকে।
তারই ধারাবাহিকতায় এবছর এই বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় লীলাবতী সংগীত নিকেতনের ছাত্র-ছাত্রীসহ স্বনামধন্য গুণী শিল্পী, সংস্কৃতি কর্মী, লেখক, সাংবাদিক ও আবৃত্তিকাররা রবীন্দ্রনাথের গান, আবৃত্তি, নৃত্য পরিবেশন এবং আলোচনায় অংশ নেন। লীলাবতী সংগীত নিকেতনের কর্ণধার চন্দ্রশেখর দত্তের শুভেচ্ছা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়।
কবি প্রণাম অনুষ্ঠানে কবির সৃষ্টি থেকে তুলে নেওয়া হয় পূজা, প্রেম ও প্রকৃতির গান। আর তাতে কন্ঠের মাধুর্যে শ্রোতাদের বিমোহিত করেন সংগীত শিল্পী অনন্যা দাস, অশোক সরকার, আকাশলীনা সায়েদ, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য্য, তাহমিদ রহমান, দেবারতি দত্ত, নীল মজুমদার, প্রবীর ভট্টাচার্য্য, ফারাহ মোয়াজ্জেম চৌধুরী, বিস্বরূপ বোস, রিশিমা সাহা মিঠাই, শুভ্র দাস গুপ্ত, শ্রীপর্ণা দাস, শ্রীয়ানা দাস গুপ্ত, সাজিয়া রহমান, সুভদ্র গুপ্ত, সোমা দাস গুপ্ত, স্বরূপ নন্দী।
সংগীত শিল্পীদের গান পরিবেশনের ফাঁকে ফাঁকে নৃত্যের ঝংকার তোলেন কঙ্কনা দাস, তন্দ্রিমা দেবনাথ, বিপাশা সেন, রিয়া ঘোষ, সংযুক্তা রায়, সর্বানী সমাদ্দার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ও আবৃত্তিতে ছিলেন জয়শ্রী চৌধুরী, অমর্ত্য সমাদ্দার, সংগীতা নন্দী। শিল্পীদেরকে যন্ত্র সংগীতে সহযোগিতা করেন সুরজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, ব্যাসদেব সাহা রানা, নাবীল রহমান, অরিন্দম চৌধুরী, এম এইচ আকমল, অমিতাভ সেন। অনুষ্ঠান পরিকল্পনায় ছিলেন সংযুক্তা রায় ও সঙ্গীত পরিচালনায় ছিলেন চন্দ্রশেখর দত্ত।
ওইদিন রবীন্দ্রপ্রেমীদের ভিড়ে মিলনায়তন ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। শ্রোতারা সবাই নিমগ্ন হয়ে রবীন্দ্র গানে, নাচে ও কবিতায় অবগাহন করেছে। তাঁরা অসাধারণ একটি অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ার জন্য আয়োজকদের টুপি খোলা অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তারই ধারাবাহিকতায় এবছর এই বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় লীলাবতী সংগীত নিকেতনের ছাত্র-ছাত্রীসহ স্বনামধন্য গুণী শিল্পী, সংস্কৃতি কর্মী, লেখক, সাংবাদিক ও আবৃত্তিকাররা রবীন্দ্রনাথের গান, আবৃত্তি, নৃত্য পরিবেশন এবং আলোচনায় অংশ নেন। লীলাবতী সংগীত নিকেতনের কর্ণধার চন্দ্রশেখর দত্তের শুভেচ্ছা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়।
কবি প্রণাম অনুষ্ঠানে কবির সৃষ্টি থেকে তুলে নেওয়া হয় পূজা, প্রেম ও প্রকৃতির গান। আর তাতে কন্ঠের মাধুর্যে শ্রোতাদের বিমোহিত করেন সংগীত শিল্পী অনন্যা দাস, অশোক সরকার, আকাশলীনা সায়েদ, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য্য, তাহমিদ রহমান, দেবারতি দত্ত, নীল মজুমদার, প্রবীর ভট্টাচার্য্য, ফারাহ মোয়াজ্জেম চৌধুরী, বিস্বরূপ বোস, রিশিমা সাহা মিঠাই, শুভ্র দাস গুপ্ত, শ্রীপর্ণা দাস, শ্রীয়ানা দাস গুপ্ত, সাজিয়া রহমান, সুভদ্র গুপ্ত, সোমা দাস গুপ্ত, স্বরূপ নন্দী।
সংগীত শিল্পীদের গান পরিবেশনের ফাঁকে ফাঁকে নৃত্যের ঝংকার তোলেন কঙ্কনা দাস, তন্দ্রিমা দেবনাথ, বিপাশা সেন, রিয়া ঘোষ, সংযুক্তা রায়, সর্বানী সমাদ্দার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ও আবৃত্তিতে ছিলেন জয়শ্রী চৌধুরী, অমর্ত্য সমাদ্দার, সংগীতা নন্দী। শিল্পীদেরকে যন্ত্র সংগীতে সহযোগিতা করেন সুরজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, ব্যাসদেব সাহা রানা, নাবীল রহমান, অরিন্দম চৌধুরী, এম এইচ আকমল, অমিতাভ সেন। অনুষ্ঠান পরিকল্পনায় ছিলেন সংযুক্তা রায় ও সঙ্গীত পরিচালনায় ছিলেন চন্দ্রশেখর দত্ত।
ওইদিন রবীন্দ্রপ্রেমীদের ভিড়ে মিলনায়তন ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। শ্রোতারা সবাই নিমগ্ন হয়ে রবীন্দ্র গানে, নাচে ও কবিতায় অবগাহন করেছে। তাঁরা অসাধারণ একটি অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ার জন্য আয়োজকদের টুপি খোলা অভিনন্দন জানিয়েছেন।