মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ১৭ আগস্ট : মাধবপুরে শিক্ষকের ছুড়ে মারা বেতের আঘাতে মেহেদী হাসান (৪) নামে প্রাক-প্রাথমিকের এক শিক্ষার্থীর চোখ গুরুতর আহত হয়েছে। আশংকাজনক অবস্থায় শিশুটিকে বুধবার রাতে ঢাকার আগারগাঁও জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সষ্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মাধবপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়- বুধবার সকালে উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের উত্তর বানিয়াপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস চলা
কালিন সময়ে ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মোর্শেদা বেগম দুষ্টুমি করার অভিযোগে শ্রেণীকক্ষে অবস্থানরত মেহেদি হাসানকে লক্ষ্য করে তার হাতে থাকা বাঁশের বেত ছুড়ে মারেন। এটি মেহেদি হাসানের ডান চোখে গিয়ে আঘাত করে। এতে মেহেদি হাসানের চোখ রক্তাক্ত জখম হয়। পরে তার স্বজনরা উদ্ধার করে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকাস্থ আগারগাও চক্ষু ইন্সষ্টিটিউটে রেফার করেন। ওই সময় মাধবপুরে একটি মতবিনিময় সভায় অবস্থানরত জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ্র ঘটনা শুনে বিষয়টি তদন্ত করে দায়ি শিক্ষিকার বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মওলা জানান, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও ওই কাস্টারের দায়িত্বরত সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থল গিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেয়ার পর সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত করে এসেছেন। উপজেলা শিক্ষা অফিসার জাকিরুল হাসান জানান, তদন্ত করে শিক্ষিকা মোর্শেদা বেগম মেহেদী কে বেত ছুড়ে মেড়েছে এর সত্যতা পাওয়া গেছে। এসংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট পাঠিয়েছি। প্রতিবেদন দেখে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। আহত মেহেদী হাসানের বাবা মোতালিব মিয়া চিকিৎসকদের বরাত জানান বৃহস্পতিবার দুপুরে আড়াই ঘন্টা ব্যাপী মেহেদি হাসানের চোখের অস্ত্রোপচার হয়েছে। অবস্থা ভালো নয়। বর্তমানে তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। চিকিৎসকের বরাদ দিয়ে তিনি জানান ছেলের চোখ ভাল হওয়ার আশা নেই। এ চোখ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়- বুধবার সকালে উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের উত্তর বানিয়াপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস চলা
কালিন সময়ে ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মোর্শেদা বেগম দুষ্টুমি করার অভিযোগে শ্রেণীকক্ষে অবস্থানরত মেহেদি হাসানকে লক্ষ্য করে তার হাতে থাকা বাঁশের বেত ছুড়ে মারেন। এটি মেহেদি হাসানের ডান চোখে গিয়ে আঘাত করে। এতে মেহেদি হাসানের চোখ রক্তাক্ত জখম হয়। পরে তার স্বজনরা উদ্ধার করে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকাস্থ আগারগাও চক্ষু ইন্সষ্টিটিউটে রেফার করেন। ওই সময় মাধবপুরে একটি মতবিনিময় সভায় অবস্থানরত জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ্র ঘটনা শুনে বিষয়টি তদন্ত করে দায়ি শিক্ষিকার বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মওলা জানান, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও ওই কাস্টারের দায়িত্বরত সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থল গিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেয়ার পর সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত করে এসেছেন। উপজেলা শিক্ষা অফিসার জাকিরুল হাসান জানান, তদন্ত করে শিক্ষিকা মোর্শেদা বেগম মেহেদী কে বেত ছুড়ে মেড়েছে এর সত্যতা পাওয়া গেছে। এসংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট পাঠিয়েছি। প্রতিবেদন দেখে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। আহত মেহেদী হাসানের বাবা মোতালিব মিয়া চিকিৎসকদের বরাত জানান বৃহস্পতিবার দুপুরে আড়াই ঘন্টা ব্যাপী মেহেদি হাসানের চোখের অস্ত্রোপচার হয়েছে। অবস্থা ভালো নয়। বর্তমানে তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। চিকিৎসকের বরাদ দিয়ে তিনি জানান ছেলের চোখ ভাল হওয়ার আশা নেই। এ চোখ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।