হবিগঞ্জ, ১৬ ফেব্রুয়ারি : হবিগঞ্জের বৃন্দাবন সরকারী কলেজে নতুন অধ্যক্ষ হিসাবে যোগদান করেছেন ড. মো. মাসুদুল হাসান। বৃহস্পতিবার তিনি এই কলেজে যোগদান করেন। এর আগে তিনি একই কলেজে উপাধ্যক্ষ ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
হবিগঞ্জের কৃতি সন্তান প্রফেসর ড. মোঃ মাসুদুল হাসান পৃথিবীর বৃহত্তম গ্রাম হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৯৬৪ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুল রহমান ছিলেন একজন সরকারি চাকুরে এবং মাতা ছিলেন ধর্মপ্রাণ মহীয়সী নারী। তিনি শাহজীবাজার পিডিবি হাইস্কুল থেকে এস এস সি ও সিলেট এম সি কলেজ থেকে কৃতিত্বের সাথে এইচ এস সি পাসের পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন শাস্ত্রে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে তাঁর গবেষণার হাতেখড়ি হয় এবং এরই ধারাবাহিকতায় তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০৩ সালে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন।
পরবর্তীতে তিনি পৃথিবীর অন্যতম সম্মানজনক জার্মানীর হুমবোল্ড ফেলোশীপ লাভ করেন এবং একাধিক পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণা সম্পন্ন করেন। তিনি একজন বিখ্যাত “ন্যাচারাল ফাইবার পলিমার কম্পোজিট এবং বায়োম্যাটেরিয়াল” বিশেষজ্ঞ এবং এ সংক্রান্ত গবেষণায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নোবেল বিজয়ীদের সাথে কাজ করেন। ইতোমধ্যেই এই কৃতি শিক্ষাবিদের দশটি বই এবং ৬০টির বেশি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা জার্ণালে প্রকাশিত হয়েছে।
আপাদমস্তক শিক্ষক ও গবেষক প্রফেসর ড. মোঃ মাসুদুল হাসান ২০১৮ ও ২০১৯ সালে বিভাগীয় পর্যায়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কতৃক সেরা শিক্ষকের সম্মাননা পেয়েছেন। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও কনফারেন্সে অংশগ্রহণের জন্য তিনি কানাডা, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর বহুদেশ ভ্রমণ করেছেন।
প্রফেসর ড. মোঃ মাসুদুল হাসান ঐতিহ্যবাহী বৃন্দাবন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ পদে যোগদান করায় শিক্ষক-কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে উচ্ছাস দেখা গেছে। তাঁর এই পদায়নে তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে বৃন্দাবন সরকারি কলেজকে “সেন্টার অব এক্সিলেন্স” করার জন্য সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন।
হবিগঞ্জের কৃতি সন্তান প্রফেসর ড. মোঃ মাসুদুল হাসান পৃথিবীর বৃহত্তম গ্রাম হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৯৬৪ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুল রহমান ছিলেন একজন সরকারি চাকুরে এবং মাতা ছিলেন ধর্মপ্রাণ মহীয়সী নারী। তিনি শাহজীবাজার পিডিবি হাইস্কুল থেকে এস এস সি ও সিলেট এম সি কলেজ থেকে কৃতিত্বের সাথে এইচ এস সি পাসের পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন শাস্ত্রে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে তাঁর গবেষণার হাতেখড়ি হয় এবং এরই ধারাবাহিকতায় তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০৩ সালে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন।
পরবর্তীতে তিনি পৃথিবীর অন্যতম সম্মানজনক জার্মানীর হুমবোল্ড ফেলোশীপ লাভ করেন এবং একাধিক পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণা সম্পন্ন করেন। তিনি একজন বিখ্যাত “ন্যাচারাল ফাইবার পলিমার কম্পোজিট এবং বায়োম্যাটেরিয়াল” বিশেষজ্ঞ এবং এ সংক্রান্ত গবেষণায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নোবেল বিজয়ীদের সাথে কাজ করেন। ইতোমধ্যেই এই কৃতি শিক্ষাবিদের দশটি বই এবং ৬০টির বেশি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা জার্ণালে প্রকাশিত হয়েছে।
আপাদমস্তক শিক্ষক ও গবেষক প্রফেসর ড. মোঃ মাসুদুল হাসান ২০১৮ ও ২০১৯ সালে বিভাগীয় পর্যায়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কতৃক সেরা শিক্ষকের সম্মাননা পেয়েছেন। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও কনফারেন্সে অংশগ্রহণের জন্য তিনি কানাডা, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর বহুদেশ ভ্রমণ করেছেন।
প্রফেসর ড. মোঃ মাসুদুল হাসান ঐতিহ্যবাহী বৃন্দাবন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ পদে যোগদান করায় শিক্ষক-কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে উচ্ছাস দেখা গেছে। তাঁর এই পদায়নে তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে বৃন্দাবন সরকারি কলেজকে “সেন্টার অব এক্সিলেন্স” করার জন্য সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন।