নিউজার্সি, ২৪ আগস্ট : যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি প্রবাসী সাংবাদিক, সফল সংগঠক, যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি ষ্টেট আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা, বাংলাদেশের ডিবিসি নিউজ টিভি’র যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি প্রতিনিধি এবং উত্তর আমেরিকা থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক নিউজ ম্যাগাজিন ‘দিনবদল‘-এর সম্পাদক বিশ্বজিৎ দে বাবলুর জন্মদিন আজ।
বিশ্বজিৎ দে বাবলু ৮০ দশকের আজকের এ দিনে হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার ৭নং করগাঁও ইউনিয়নের অতীত ঐতিয্যবাহী জন্তরী গ্রামে বিশিষ্ট কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতা বেনু লাল দে এবং মাতা সবিতা ঘোষ উভয়ই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক বর্তমানে আমেরিকা প্রবাসী। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি তার বাবা মায়ের ১ম সন্তান।
বিশ্বজিৎ দে বাবলু ২০০১ সালে নবীগঞ্জ সরকারি কলেজে অধ্যয়নরত অবস্থায় পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে আমেরিকায় অভিবাসন নিয়ে আসার পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে এনটিভি ইউসএ, এটিএন বাংলা, মিলিনিয়াম টিভি, এবং নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক বাংলাপত্রিকা, সাপ্তাহিক বর্ণমালার, অনলাইন নিউজ পোর্টাল, প্রবাস জার্নাল, বাপস নিউজ, বোস্টন বাংলা ডট কম, ইউএসএ বাংলা নিউজ ডট কম, খবর ডট কম, সিলেটের আলাপ, ও বাংলাদেশের জাগো নিউজ২৪ ও শীর্ষ খবর ডটকম, বাংলাদেশের দৈনিক মাতৃকন্ঠ-এর যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেছেন। বিশ্বজিৎ দে বাবলু ২০১৫ সালের প্রথম দিকে উত্তর আমেরিকা থেকে বাংলায় ভাষায় প্রকাশিত নিউজ ম্যাগাজিন ‘দিনবদল‘ এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তার সম্পাদিত নিউজ ম্যাগাজিন দিনবদল প্রবাসে বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তিনি দেড় যুগেরও অধিক সময় ধরে সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত রয়েছেন। সাংবাদিক বিশ্বজিৎ দে বাবলু ২০০৮ সালে নন্দিনী দে'র সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির এক ছেলে রুদ্রজিৎ দে বান্টি (১৩) এবং এক মেয়ে চন্দ্রিকা দে (৮)। বিশ্বজিৎ-এর প্রিয় রং লাল।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি স্টেটের টোটোয়া সিটিতে তিনি দীর্ঘদিন বসবাস করছেন। নিউজার্সির স্টেটের ডিভিশন অফ মেন্টাল হেলথ সার্ভিসে এসিস্ট্যান্ট থেরাপি প্রোগ্রামার হিসাবে গ্রেস্টোন পার্ক সাইকিয়াট্রিক হসপিটালে কাজ করছেন। কাজের ফাঁকে সাংবাদিকতায়, সোশ্যাল ওয়ার্ক এবং রাজনীতি ও সামাজিকতা নিয়েই বেশির ভাগ সময় ব্যয় করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউজ মিডিয়া পরিবার, দিনবদল নিউজ ম্যাগাজিন পাঠক ফোরামের পক্ষ থেকে সাংবাদিক বিশ্বজিৎ দে বাবলুকে জন্মদিনের আন্তরিক অভিনন্দন, শুভেচ্ছা। শুভ জন্মদিন। নির্ভয়ে এগিয়ে যান, বলিষ্ঠ লেখার মাধ্যমে সবার কাছে পৌঁছে দিন সত্যের বার্তা। ভালো থাকুন, বেঁচে থাকুন অনেকদিন ….অনেক বছর। রাঙিয়ে দিন পৃথিবী, আলোকিত হোক আপনার জীবন।
বিশ্বজিৎ দে বাবলু ৮০ দশকের আজকের এ দিনে হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার ৭নং করগাঁও ইউনিয়নের অতীত ঐতিয্যবাহী জন্তরী গ্রামে বিশিষ্ট কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতা বেনু লাল দে এবং মাতা সবিতা ঘোষ উভয়ই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক বর্তমানে আমেরিকা প্রবাসী। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি তার বাবা মায়ের ১ম সন্তান।
বিশ্বজিৎ দে বাবলু ২০০১ সালে নবীগঞ্জ সরকারি কলেজে অধ্যয়নরত অবস্থায় পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে আমেরিকায় অভিবাসন নিয়ে আসার পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে এনটিভি ইউসএ, এটিএন বাংলা, মিলিনিয়াম টিভি, এবং নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক বাংলাপত্রিকা, সাপ্তাহিক বর্ণমালার, অনলাইন নিউজ পোর্টাল, প্রবাস জার্নাল, বাপস নিউজ, বোস্টন বাংলা ডট কম, ইউএসএ বাংলা নিউজ ডট কম, খবর ডট কম, সিলেটের আলাপ, ও বাংলাদেশের জাগো নিউজ২৪ ও শীর্ষ খবর ডটকম, বাংলাদেশের দৈনিক মাতৃকন্ঠ-এর যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেছেন। বিশ্বজিৎ দে বাবলু ২০১৫ সালের প্রথম দিকে উত্তর আমেরিকা থেকে বাংলায় ভাষায় প্রকাশিত নিউজ ম্যাগাজিন ‘দিনবদল‘ এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তার সম্পাদিত নিউজ ম্যাগাজিন দিনবদল প্রবাসে বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তিনি দেড় যুগেরও অধিক সময় ধরে সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত রয়েছেন। সাংবাদিক বিশ্বজিৎ দে বাবলু ২০০৮ সালে নন্দিনী দে'র সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির এক ছেলে রুদ্রজিৎ দে বান্টি (১৩) এবং এক মেয়ে চন্দ্রিকা দে (৮)। বিশ্বজিৎ-এর প্রিয় রং লাল।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি স্টেটের টোটোয়া সিটিতে তিনি দীর্ঘদিন বসবাস করছেন। নিউজার্সির স্টেটের ডিভিশন অফ মেন্টাল হেলথ সার্ভিসে এসিস্ট্যান্ট থেরাপি প্রোগ্রামার হিসাবে গ্রেস্টোন পার্ক সাইকিয়াট্রিক হসপিটালে কাজ করছেন। কাজের ফাঁকে সাংবাদিকতায়, সোশ্যাল ওয়ার্ক এবং রাজনীতি ও সামাজিকতা নিয়েই বেশির ভাগ সময় ব্যয় করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউজ মিডিয়া পরিবার, দিনবদল নিউজ ম্যাগাজিন পাঠক ফোরামের পক্ষ থেকে সাংবাদিক বিশ্বজিৎ দে বাবলুকে জন্মদিনের আন্তরিক অভিনন্দন, শুভেচ্ছা। শুভ জন্মদিন। নির্ভয়ে এগিয়ে যান, বলিষ্ঠ লেখার মাধ্যমে সবার কাছে পৌঁছে দিন সত্যের বার্তা। ভালো থাকুন, বেঁচে থাকুন অনেকদিন ….অনেক বছর। রাঙিয়ে দিন পৃথিবী, আলোকিত হোক আপনার জীবন।