মাধবপুর (হবিগঞ্জ) ২৪ আগস্ট : মাধবপুরের রঘুনন্দন পাহাড়ে রাখাল বাবুল মিয়া (৪৫) হত্যার রহস্য উদঘাটন হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরে মাধবপুর চুনারুঘাট সার্কলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার নির্মলেন্দু চক্রর্বত্তীর তত্ত্বাবধানে মাধবপুর থানার ওসি রকিবুল ইসলাম খাঁন সহ একদল পুলিশ চুনারুঘাট উপজেলার কালীনগর গ্রামের লাল মিয়াকে (৪৫) গ্রেফতারের পর বাবুল হত্যার রহস্যের জট খুলে। লাল মিয়া চুনারুঘাট উপজেলার কালিনগর গ্রামের মৃত চেরাগ আলীর ছেলে। বৃহস্পতিবার বিকালে লাল মিয়া আদালতে হত্যার স্বীকারোক্তি দিয়েছে।
মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের ইটাখোলা গ্রামের মৃত ছায়েব আলী সর্দারের ছেলে বাবুল মিয়া গত ১৫ জুলাই সকালে রঘুনন্দন পাহাড় এলাকায় প্রতিদিনের মত গরু চড়াতে যান। কিন্তু বেলা শেষে গরুগুলো ফিরে আসলেও বাবুল মিয়া ফিরে আসেননি। পরে পাহাড়ের বিভিন্ন এলাকায় খোঁজাখুঁজি করে তাকে না পেয়ে তার স্ত্রী মাধবপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করেন। মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) স্থানীয় লোকজন গহীন পাহাড়ের বরুরা নামক স্থানে হাত পা ও মুখ বাধা অবস্থায় একটি লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে এবং লাশটি বাবুল মিয়ার বলে শনাক্ত হয়। এই হত্যা রহস্য উদঘাটনে পুলিশ কাজ শুরু করে। অবশেষে বুধবার রাতে লাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এদিকে গ্রেফতারের পর পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে লাল মিয়া উক্ত ঘটনার সাথে জড়িত বলে স্বীকারেক্তি প্রদান করেছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই দ্বীন মোহাম্মদ আসামী লাল মিয়াকে বিজ্ঞ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফখরুল ইসলামের আদালতে হাজির করেন। বিজ্ঞ আদালতে ফৌজদারী কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী প্রদান করেছেন লাল মিয়া।
মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের ইটাখোলা গ্রামের মৃত ছায়েব আলী সর্দারের ছেলে বাবুল মিয়া গত ১৫ জুলাই সকালে রঘুনন্দন পাহাড় এলাকায় প্রতিদিনের মত গরু চড়াতে যান। কিন্তু বেলা শেষে গরুগুলো ফিরে আসলেও বাবুল মিয়া ফিরে আসেননি। পরে পাহাড়ের বিভিন্ন এলাকায় খোঁজাখুঁজি করে তাকে না পেয়ে তার স্ত্রী মাধবপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করেন। মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) স্থানীয় লোকজন গহীন পাহাড়ের বরুরা নামক স্থানে হাত পা ও মুখ বাধা অবস্থায় একটি লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে এবং লাশটি বাবুল মিয়ার বলে শনাক্ত হয়। এই হত্যা রহস্য উদঘাটনে পুলিশ কাজ শুরু করে। অবশেষে বুধবার রাতে লাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এদিকে গ্রেফতারের পর পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে লাল মিয়া উক্ত ঘটনার সাথে জড়িত বলে স্বীকারেক্তি প্রদান করেছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই দ্বীন মোহাম্মদ আসামী লাল মিয়াকে বিজ্ঞ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফখরুল ইসলামের আদালতে হাজির করেন। বিজ্ঞ আদালতে ফৌজদারী কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী প্রদান করেছেন লাল মিয়া।