হবিগঞ্জ, ২৬ আগস্ট : চুনারুঘাটে আকলিমা খাতুন (৩২) নামে এক গৃহবধূকে হাত-পা কেটে হত্যা করেছে স্বামী। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের সোনাচং গ্রামের খেলার মাঠসংলগ্ন রাস্তায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সাবেক স্বামী সুজন মিয়াকে (৩৮) আটক করেছে পুলিশ।
জানা যায়, প্রায় ১৫ বছর আগে আকলিমাকে বিয়ে করেন সুজন মিয়া। তাদের ১৫ বছরের সংসারে ৭ ছেলেমেয়ে আছে। আকলিমা স্বামী-সন্তান রেখে অন্যত্র বিয়ে করেছেন, এমন অভিযোগ তুলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়াবিবাদ লেগে থাকত। সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের ছাড়াছাড়ি হয়।
এদিকে, শনিবার (২৬ আগস্ট) সন্ধ্যার আগমুহূর্তে বাড়ির সামনে একটি নারকেলগাছ পরিষ্কার করছিলেন সুজন মিয়া। ওই পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন আকলিমা। এ সময় তারা একে-অপরকে গালাগাল দেন। একপর্যায়ে সুজন মিয়া তার হাতে থাকা দা দিয়ে আকলিমাকে কোপাতে শুরু করেন। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আকলিমার বাঁ হাত কনুই থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আর ডান হাতের কবজি কেটে যায়। একইভাবে বাঁ পাও গোড়ালি থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত সুজন পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় সুজন মিয়াকে আটক করে চুনারুঘাট থানা-পুলিশ। আটকের পর সুজন মিয়া পুলিশকে জানান, আকলিমা তার সাবেক স্ত্রী। তিনি সাত ছেলেমেয়ে রেখে অন্যত্র বিয়ে করায় তাকে তিনি তালাক দিয়েছেন। আকলিমা তাকে গালিগালাজ করায় ক্ষুব্ধ হয়ে তার হাত-পা কেটে দিয়েছেন। আকলিমার মেজ মেয়ে তানজিনা আক্তার জানান, তার বাবা মাদকাসক্ত। প্রায়ই নেশা করে বাড়ি ফিরে মাকে নির্যাতন করতেন। তানজিনা বলেন, বাবা আমাদের ভরণপোষণ করেন না। মা-ই আমাদের একমাত্র ভরসা ছিল। চুনারুঘাট থানার ওসি রাশেদুল হক বলেন, আকলিমার স্বামীকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে।
জানা যায়, প্রায় ১৫ বছর আগে আকলিমাকে বিয়ে করেন সুজন মিয়া। তাদের ১৫ বছরের সংসারে ৭ ছেলেমেয়ে আছে। আকলিমা স্বামী-সন্তান রেখে অন্যত্র বিয়ে করেছেন, এমন অভিযোগ তুলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়াবিবাদ লেগে থাকত। সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের ছাড়াছাড়ি হয়।
এদিকে, শনিবার (২৬ আগস্ট) সন্ধ্যার আগমুহূর্তে বাড়ির সামনে একটি নারকেলগাছ পরিষ্কার করছিলেন সুজন মিয়া। ওই পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন আকলিমা। এ সময় তারা একে-অপরকে গালাগাল দেন। একপর্যায়ে সুজন মিয়া তার হাতে থাকা দা দিয়ে আকলিমাকে কোপাতে শুরু করেন। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আকলিমার বাঁ হাত কনুই থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আর ডান হাতের কবজি কেটে যায়। একইভাবে বাঁ পাও গোড়ালি থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত সুজন পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় সুজন মিয়াকে আটক করে চুনারুঘাট থানা-পুলিশ। আটকের পর সুজন মিয়া পুলিশকে জানান, আকলিমা তার সাবেক স্ত্রী। তিনি সাত ছেলেমেয়ে রেখে অন্যত্র বিয়ে করায় তাকে তিনি তালাক দিয়েছেন। আকলিমা তাকে গালিগালাজ করায় ক্ষুব্ধ হয়ে তার হাত-পা কেটে দিয়েছেন। আকলিমার মেজ মেয়ে তানজিনা আক্তার জানান, তার বাবা মাদকাসক্ত। প্রায়ই নেশা করে বাড়ি ফিরে মাকে নির্যাতন করতেন। তানজিনা বলেন, বাবা আমাদের ভরণপোষণ করেন না। মা-ই আমাদের একমাত্র ভরসা ছিল। চুনারুঘাট থানার ওসি রাশেদুল হক বলেন, আকলিমার স্বামীকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে।