মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ২৮ আগস্ট : উপজেলার ভান্ডারুয়া জামালপুর গ্রামের হতদ্ররিদ্র পরিবারের এক তরুনীকে ঢাকায় পোশাক কারখানায় লোভনীয় চাকরির প্রলোভন দিয়ে ঢাকার এক হোটেলে আটকে রেখে রাতে ধর্ষণ করেছে দুই যুবক। ধর্ষণের পর ওই
তরুনীকে হোটেলে বিক্রি করার অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগী ওই তরুনী। সোমবার দুপুরে দুস্কৃতিকারীদের কবল থেকে ওই তরুনী অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে ফিরেছে। তাকে চিকিৎসার জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী ওই তরুনীর অভিযোগ মাধবপুর উপজেলার ভান্ডারুয়া জামালপুর গ্রামের জাহেদ মিয়ার ছেলে নয়ন মিয়া (২৫) একই গ্রামের তরুনীকে ঢাকায় পোশাক কারখানায় চাকরি দেওয়ার কথা বলে গত ২৩ আগস্ট বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। ওই দিন রাত ১০ টায় ঢাকার একটি হোটেলে ওই তরুণীকে নিয়ে রাত্রি যাপন করে। রাতের বেলা নয়ন ও হোটেলের এক ছেলেকে নিয়ে তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করে। সকালে তাকে ওই হোটেলে রেখে পালিয়ে যায়। হোটেলের মধ্যে বাড়ি ফিরতে কান্নাকাটি শুরু করলে হোটেলের এক নারী তাকে জানায় নয়ন তাকে হোটেলে তাকে বিক্রি করে চলে গেছে। তাকে বাচঁতে হলে লুকিয়ে পালিয়ে যেতে হবে। পরে হোটেল থেকে
পালিয়ে অনেক কষ্ট সহ্য করে বাড়িতে ফিরে আসে। তরুনীর পিতা জানান, তার মেয়েকে নয়ন কৌশলে চাকরির কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে তার সর্বনাশ করেছে। এখন এ বিষয়ে মামলা করতে গেলে তাদের ঢাকায় যেতে হবে। তিনি বলেন, যারা আমার মেয়ের এমন সর্বনাশ করেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। অসুস্থ মেয়েকে সোমবার বিকেলে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।
মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রকিবুল ইসলাম খান জানান, ঘটনাটি আমরা শুনেছি। ঘটনার স্থল সম্ভবত ঢাকা যাত্রাবাড়ি এলাকা। তবে অপরাধের ঘটনাস্থল যেহেতু ঢাকায় তাই সংশ্লিষ্ট থানায় ভুক্তভোগীকে অভিযোগ দিতে পরামর্শ দিয়েছি।
তরুনীকে হোটেলে বিক্রি করার অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগী ওই তরুনী। সোমবার দুপুরে দুস্কৃতিকারীদের কবল থেকে ওই তরুনী অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে ফিরেছে। তাকে চিকিৎসার জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী ওই তরুনীর অভিযোগ মাধবপুর উপজেলার ভান্ডারুয়া জামালপুর গ্রামের জাহেদ মিয়ার ছেলে নয়ন মিয়া (২৫) একই গ্রামের তরুনীকে ঢাকায় পোশাক কারখানায় চাকরি দেওয়ার কথা বলে গত ২৩ আগস্ট বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। ওই দিন রাত ১০ টায় ঢাকার একটি হোটেলে ওই তরুণীকে নিয়ে রাত্রি যাপন করে। রাতের বেলা নয়ন ও হোটেলের এক ছেলেকে নিয়ে তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করে। সকালে তাকে ওই হোটেলে রেখে পালিয়ে যায়। হোটেলের মধ্যে বাড়ি ফিরতে কান্নাকাটি শুরু করলে হোটেলের এক নারী তাকে জানায় নয়ন তাকে হোটেলে তাকে বিক্রি করে চলে গেছে। তাকে বাচঁতে হলে লুকিয়ে পালিয়ে যেতে হবে। পরে হোটেল থেকে
পালিয়ে অনেক কষ্ট সহ্য করে বাড়িতে ফিরে আসে। তরুনীর পিতা জানান, তার মেয়েকে নয়ন কৌশলে চাকরির কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে তার সর্বনাশ করেছে। এখন এ বিষয়ে মামলা করতে গেলে তাদের ঢাকায় যেতে হবে। তিনি বলেন, যারা আমার মেয়ের এমন সর্বনাশ করেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। অসুস্থ মেয়েকে সোমবার বিকেলে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।
মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রকিবুল ইসলাম খান জানান, ঘটনাটি আমরা শুনেছি। ঘটনার স্থল সম্ভবত ঢাকা যাত্রাবাড়ি এলাকা। তবে অপরাধের ঘটনাস্থল যেহেতু ঢাকায় তাই সংশ্লিষ্ট থানায় ভুক্তভোগীকে অভিযোগ দিতে পরামর্শ দিয়েছি।