ট্রয়, ০৫ সেপ্টেম্বর : গান, কবিতা, আড্ডায় এক আনন্দময় দিন কাটালো মিশিগানের অনেকগুলো পরিবার। হ্যামট্রাম্যাক সিটির বাসিন্দা প্রবীর রায় ও তাঁর সহধর্মিনী শিপ্রা রায়ের আয়োজনে এই আনন্দ আড্ডাটি গতকাল সোমবার ট্রয় সিটির জেইসি পার্কে অনুষ্ঠিত হয়।
দুপুর না গড়াতেই একে একে পরিবার পরিজন নিয়ে হাজির হন আমন্ত্রিত অতিথিরা। বেলা ১টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে এই আনন্দ আয়োজন। নানা আয়োজনে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য অবলোকনের পাশাপাশি চলে ফটোসেশন। শিশু কিশোররা মেতেছে খেলায়। সুশৃংখল এ আয়োজনে বাড়তি আনন্দ যোগ করে সাংস্কৃতিক পর্ব।
গান পরিবেশন করেন শিমুল দত্ত, বিনীতা দত্ত, বাপ্পি ধর, রুমকি সেন, ঋষিকেশ দাশ, মাম্পি রায়, ত্রয়ী রায় সহ আরো অনেকে। কবিতা আবৃত্তি করেন বাদল মন্ডল। কেউ কেউ হারানো দিনের স্মৃতিচারণ করেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করে মনীষ ভট্টাচার্য। আনন্দ আড্ডায় দই, মিষ্টি, আইসক্রিম থেকে শুরু করে ছিল নানা পদের খাবার। হরেক রকমের পানীয়ও ছিল।
মিলন মেলা অনুষ্ঠানের আয়োজক প্রবীর রায় বলেন, আমাদের পরিচয় আমরা সবাই বন্ধু। আন্তরিকতা, বিশ্বস্ততা, শ্রদ্ধাবোধ ও ভালোবাসা থাকলে প্রাণে প্রাণ মিলবেই। বন্ধুত্বের বন্ধন অটুট রাখতেই প্রতি বছর এ ধরণের আয়োজন করে থাকেন বলে জানান তিনি। প্রতিবছরের ধারাবাহিকতা ভেঙে এবার তিনি বাড়তি আনন্দ দিতে আয়োজনটি করেছেন পার্কে।
রায় পরিবারের এই আনন্দ আড্ডাটি বন্ধুত্ব ও ভালোবাসায় সত্যি মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে। কেননা এই আয়োজন পরিণত হয় এক মিলন মেলায়। সকলেই মন খুলে উপভোগ করছেন দিনটি।
দুপুর না গড়াতেই একে একে পরিবার পরিজন নিয়ে হাজির হন আমন্ত্রিত অতিথিরা। বেলা ১টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে এই আনন্দ আয়োজন। নানা আয়োজনে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য অবলোকনের পাশাপাশি চলে ফটোসেশন। শিশু কিশোররা মেতেছে খেলায়। সুশৃংখল এ আয়োজনে বাড়তি আনন্দ যোগ করে সাংস্কৃতিক পর্ব।
গান পরিবেশন করেন শিমুল দত্ত, বিনীতা দত্ত, বাপ্পি ধর, রুমকি সেন, ঋষিকেশ দাশ, মাম্পি রায়, ত্রয়ী রায় সহ আরো অনেকে। কবিতা আবৃত্তি করেন বাদল মন্ডল। কেউ কেউ হারানো দিনের স্মৃতিচারণ করেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করে মনীষ ভট্টাচার্য। আনন্দ আড্ডায় দই, মিষ্টি, আইসক্রিম থেকে শুরু করে ছিল নানা পদের খাবার। হরেক রকমের পানীয়ও ছিল।
মিলন মেলা অনুষ্ঠানের আয়োজক প্রবীর রায় বলেন, আমাদের পরিচয় আমরা সবাই বন্ধু। আন্তরিকতা, বিশ্বস্ততা, শ্রদ্ধাবোধ ও ভালোবাসা থাকলে প্রাণে প্রাণ মিলবেই। বন্ধুত্বের বন্ধন অটুট রাখতেই প্রতি বছর এ ধরণের আয়োজন করে থাকেন বলে জানান তিনি। প্রতিবছরের ধারাবাহিকতা ভেঙে এবার তিনি বাড়তি আনন্দ দিতে আয়োজনটি করেছেন পার্কে।
রায় পরিবারের এই আনন্দ আড্ডাটি বন্ধুত্ব ও ভালোবাসায় সত্যি মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে। কেননা এই আয়োজন পরিণত হয় এক মিলন মেলায়। সকলেই মন খুলে উপভোগ করছেন দিনটি।