আটলান্টিক সিটি, ০৯ সেপ্টেম্বর : এগ হারবার টাউনশীপ নিবাসী কৃতি শিক্ষার্থী সামিতা ইসলাম স্বপ্ন পূরনের পথে এক ধাপ এগিয়ে গেলো। সে চলতি বছর নিউ ইয়র্ক এর Rensselaer Polytechnic Institute থেকে কৃতিত্বের সাথে সর্বোচ্চ সম্মান (Suma Cum Laude) সহ জীববিদ্যায় ব্যাচেলর ডিগ্রী অর্জনের পর জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব মেডিসিন এন্ড হেলথ সায়েন্সে এম ডি কোর্সে ভর্তির সুযোগ লাভ করেছে। গত ৫ আগষ্ট আনুষ্ঠানিকভাবে সে মেডিক্যাল শিক্ষার্থীদের অহংকার সাদা এপ্রোনগায়ে চাপিয়েছে। ভবিষ্যতে সে স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ হতে চায়।
সামিতা ইসলামের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে ২০০১ সালে। তার বাবা জহিরুল ইসলাম বাবুল বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাউথ জার্সির সভাপতি এবং আটলান্টিক সিটির নগর কর্তৃপক্ষের মারকেনটাইল বিভাগের সহকারী পরিচালক ও মা আফসানা আনজুম বিশিষ্ট নির্মাণ ব্যবসায়ী। চার ভাই-বোনের মধ্যে সামিতা ইসলাম সবার বড়। তার দাদার নাম মরহুম হাজী আব্দুর রাজ্জাক চেয়ারম্যান ও দাদী মরহুমা সুফিয়া খাতুন। তার নানা আলাউদ্দীন আহমেদ ও নানী কামরুননাহার। তাদের গ্রামের বাড়ি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায়।
সামিতা ইসলাম ছোটবেলা থেকেই লেখাপড়ায় খুব মেধাবী ছিল। সে ইউনাইটেড স্টেট এচিভমেনট একাডেমী থেকে “ন্যাশনাল ল্যাংগুয়েজ আর্টস পুরস্কার” বিজয়ী হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছিল। এছাড়া সে স্পেলিং বি প্রতিযোগীতায় আঞ্চলিক পর্যায়ে দ্বিতীয় স্হান অধিকার করেছিল। সামিতা লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। তার অবসর কাটে ভলান্টিয়ার কাজে আর বই পড়ে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব হযরত মুহাম্মদ (সঃ)।
তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের গরীব-দুঃখী মানুষদের ফ্রি চিকিৎসা সেবা দেওয়া।
সামিতার অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মার অবদানই সবচেয়ে বেশি। উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- সেরাটা দাও, সেরাটা পাবে। নিউ জার্সির এগ হারবার শহরে বসবাসকারী সদালাপী, বন্ধুভাবাপন্ন, মিষ্টিমুখের সামিতা তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার দোয়াপ্রার্থী।
সামিতা ইসলামের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে ২০০১ সালে। তার বাবা জহিরুল ইসলাম বাবুল বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাউথ জার্সির সভাপতি এবং আটলান্টিক সিটির নগর কর্তৃপক্ষের মারকেনটাইল বিভাগের সহকারী পরিচালক ও মা আফসানা আনজুম বিশিষ্ট নির্মাণ ব্যবসায়ী। চার ভাই-বোনের মধ্যে সামিতা ইসলাম সবার বড়। তার দাদার নাম মরহুম হাজী আব্দুর রাজ্জাক চেয়ারম্যান ও দাদী মরহুমা সুফিয়া খাতুন। তার নানা আলাউদ্দীন আহমেদ ও নানী কামরুননাহার। তাদের গ্রামের বাড়ি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায়।
সামিতা ইসলাম ছোটবেলা থেকেই লেখাপড়ায় খুব মেধাবী ছিল। সে ইউনাইটেড স্টেট এচিভমেনট একাডেমী থেকে “ন্যাশনাল ল্যাংগুয়েজ আর্টস পুরস্কার” বিজয়ী হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছিল। এছাড়া সে স্পেলিং বি প্রতিযোগীতায় আঞ্চলিক পর্যায়ে দ্বিতীয় স্হান অধিকার করেছিল। সামিতা লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। তার অবসর কাটে ভলান্টিয়ার কাজে আর বই পড়ে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব হযরত মুহাম্মদ (সঃ)।
তার অদম্য বাসনা বাংলাদেশের গরীব-দুঃখী মানুষদের ফ্রি চিকিৎসা সেবা দেওয়া।
সামিতার অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মার অবদানই সবচেয়ে বেশি। উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- সেরাটা দাও, সেরাটা পাবে। নিউ জার্সির এগ হারবার শহরে বসবাসকারী সদালাপী, বন্ধুভাবাপন্ন, মিষ্টিমুখের সামিতা তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার দোয়াপ্রার্থী।