আটলান্টিক সিটি, ১৩ সেপ্টেম্বর : যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যের আটলান্টিক সিটিতে ধর্মসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার পেনরোজ এভিনিউর প্রার্থনা হলে অনুষ্ঠিত ধর্মসভার বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে ছিল ভাগবত কথা, নাম কীর্তন, গীতা পাঠ, জপমালা, ভজন ইত্যাদি। ধর্মসভায় ভারতের নবদ্বীপ থেকে আগত নিত্য গোপাল গোস্বামী মহারাজ উপস্থিত থেকে ধর্মানুরাগীদের কৃতার্থ করেন।
ধর্মসভায় নিত্য গোপাল গোস্বামী মহারাজ বলেন, প্রকৃত সুখ লাভের জন্য পরমার্থ প্রয়োজন। জাগতিক প্রচেষ্টা ও ভাগবত আনুকূল্য যদি পাশাপাশি ক্রিয়াশীল থাকে তাহলে জীবনে উন্নতি সম্ভব। জীবনে প্রশান্তি লাভ করতে হলে পরমার্থ ছাড়া গতি নাই।
তিনি আরো বলেন, জগৎ সেবা মানেই কৃষ্ণ সেবা। ভগবান ভক্তের হৃদয়েই অবস্থান করেন। ভগবানের আরাধনার মাধ্যমেই ভগবান প্রাপ্তি ঘটে। তিনি আরো বলেন, মহাকাশের নিচে যা কিছুই আছে তার সেবা করাই হচ্ছে হরি আরাধনা।
ধর্মসভায় নিত্য গোপাল গোস্বামী মহারাজ ধর্মীয় সংগীত পরিবেশন করেন। তাঁর সাথে ধর্মানুরাগীরাও কন্ঠ মেলান। প্রার্থনা হলে সম্মিলিত কন্ঠে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে থাকে ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’, আর তা অপূর্ব এক সুর মূর্ছনার সৃষ্টি করে।
কৃষ্ণভক্ত সুমন মজুমদার, তৃপ্তি সরকার, দীপংকর মিত্র, আন্না মিত্র, প্রদীপ দে, পিকলু দাশ, গংগা সাহা, সুনীল দাশ, দীপা দে জয়া, ধীমান পাল, সজল দাশ, প্রভীন ভিগ, ভবানী প্যাটেল, সুমি মজুমদার, সোমা বিশ্বাস, মিনু নন্দী, সুপ্রীতি দে, লাকী চৌধুরী প্রমুখ ধর্মসভার বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন।
ধর্মসভায় অংশগ্রহনকারী ভক্তবৃন্দের সম্মিলিত কোরাসে হরিনাম সংকীর্তনের সুললিত সুর, ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’ এ অদ্ভুত এক ভালো লাগায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে সবার মনপ্রাণ। আটলান্টিক সিটির প্রবাসী হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন এই ধর্মসভার আয়োজন করেন। ধর্মসভা শেষে তাদের সবার মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
ধর্মসভায় নিত্য গোপাল গোস্বামী মহারাজ বলেন, প্রকৃত সুখ লাভের জন্য পরমার্থ প্রয়োজন। জাগতিক প্রচেষ্টা ও ভাগবত আনুকূল্য যদি পাশাপাশি ক্রিয়াশীল থাকে তাহলে জীবনে উন্নতি সম্ভব। জীবনে প্রশান্তি লাভ করতে হলে পরমার্থ ছাড়া গতি নাই।
তিনি আরো বলেন, জগৎ সেবা মানেই কৃষ্ণ সেবা। ভগবান ভক্তের হৃদয়েই অবস্থান করেন। ভগবানের আরাধনার মাধ্যমেই ভগবান প্রাপ্তি ঘটে। তিনি আরো বলেন, মহাকাশের নিচে যা কিছুই আছে তার সেবা করাই হচ্ছে হরি আরাধনা।
ধর্মসভায় নিত্য গোপাল গোস্বামী মহারাজ ধর্মীয় সংগীত পরিবেশন করেন। তাঁর সাথে ধর্মানুরাগীরাও কন্ঠ মেলান। প্রার্থনা হলে সম্মিলিত কন্ঠে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে থাকে ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’, আর তা অপূর্ব এক সুর মূর্ছনার সৃষ্টি করে।
কৃষ্ণভক্ত সুমন মজুমদার, তৃপ্তি সরকার, দীপংকর মিত্র, আন্না মিত্র, প্রদীপ দে, পিকলু দাশ, গংগা সাহা, সুনীল দাশ, দীপা দে জয়া, ধীমান পাল, সজল দাশ, প্রভীন ভিগ, ভবানী প্যাটেল, সুমি মজুমদার, সোমা বিশ্বাস, মিনু নন্দী, সুপ্রীতি দে, লাকী চৌধুরী প্রমুখ ধর্মসভার বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন।
ধর্মসভায় অংশগ্রহনকারী ভক্তবৃন্দের সম্মিলিত কোরাসে হরিনাম সংকীর্তনের সুললিত সুর, ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’ এ অদ্ভুত এক ভালো লাগায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে সবার মনপ্রাণ। আটলান্টিক সিটির প্রবাসী হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন এই ধর্মসভার আয়োজন করেন। ধর্মসভা শেষে তাদের সবার মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।