কলকাতা, ২৬ নভেম্বর : সংসারের হাজারো খুঁটিনাটি কাজ, অফিসের ব্যস্ততার মাঝে কাজ করতে গেলেই প্রতি পদক্ষেপে ভুল করছেন। এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে দৈনন্দিন রুটিন। আসলে মানুষের মনকে শান্ত এবং আনন্দে রাখতে এক অদৃশ্য শক্তি কাজ করে। বহু মানুষ আছে যারা সারাদিন প্রচণ্ড ব্যস্ত থাকেন, অথচ মানসিক অবসাদ তাদের ছুঁতেও পারে না। খুব সুন্দর ভাবে ব্যালেন্স রুটিনে নিজেদেরকে বেঁধে রেখেছেন। যদি মনে করেন এলোমেলো জীবনকে খুব সুন্দর নিয়মে বেঁধে ফেলবেন, তাহলে অন্তত ১০ মিনিট করে সময় বার করুন। দিনের যে কোন দশ মিনিট হাতে রাখুন শুধুমাত্র প্রার্থনা করার জন্য। বহু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কয়েক মিনিটের প্রার্থনা মানুষের মস্তিষ্ক এবং শরীরের মধ্যে এমন কিছু পরিবর্তন আনে যার ফলে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। কেউ যদি নিয়মিত ভগবানের কাছে প্রার্থনা করেন, তাহলে মস্তিষ্কে থাকা কর্টিসেস আগের থেকে অনেকাংশের শক্তিশালী হয়। পাশাপাশি বৃদ্ধি পায় স্মৃতিশক্তি।
•বিশেষ করে যারা মানসিক অবসাদ কিংবা অ্যাংজাইটিতে ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে প্রতিদিনের প্রার্থনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাম্প্রতিক দেখালে দেখা গিয়েছে, অবসাদের কারণে অনেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন। মানসিক অবসাদ এমন একটা জিনিস যা অনেকে সবার সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারেন না। আপনি যদি নিয়মিত দশ মিনিট করে প্রার্থনা করেন, তাহলে মন খারাপ থেকে সহজেই বেরিয়ে আসতে পারবেন। ব্রিটিশ জার্নাল অফ হেলথ সাইকোলজিতে এই বিষয়ে নানান গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে।
•শুধুমাত্র প্রার্থনার কারণে, সামান্য মন খারাপের পারদ আপনাকে ছুঁতেও পারবে না। কষ্টে কেউই থাকতে চান না। সবাই চায় আনন্দ করে জীবন উপভোগ করতে। এক মনে প্রার্থনা করার সময় মস্তিষ্কের ভিতরে ডোপেমাইন নামক হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি পায়। যার কারণে মানুষ এক অদ্ভুত মানসিক শান্তি অনুভব করেন।
•বহু মানুষ বিশ্বাস করেন, প্রার্থনার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। শরীর থেকে দূরে থাকে মারণ রোগ। আসলে মানুষের মন ভালো থাকলে শরীর চনমনে থাকে। মানুষের মনই তো নিয়ন্ত্রণ করে গোটা শরীরকে। প্রার্থনা শুধুমাত্র কোন ধর্মীয় প্রথা নয়, এটি মানসিক চিকিৎসার থেকেও অনেক বেশি কিছু। যে কোনো সমস্যার মোকাবিলা করার সময় সান্তনা এবং শক্তি যোগাতে পারে দশ মিনিটের প্রার্থনা।
•দেখা গিয়েছে অপারেশন হওয়া রোগীরা প্রার্থনার কারণে খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। এই ছোট্ট কাজে মানুষ খুব দ্রুত ও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। খুব সহজেই এড়িয়ে চলতে পারেন জীবনের বাধা-বিপত্তি ।
সূত্র : ।। প্রথম কলকাতা ।।
•বিশেষ করে যারা মানসিক অবসাদ কিংবা অ্যাংজাইটিতে ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে প্রতিদিনের প্রার্থনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাম্প্রতিক দেখালে দেখা গিয়েছে, অবসাদের কারণে অনেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন। মানসিক অবসাদ এমন একটা জিনিস যা অনেকে সবার সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারেন না। আপনি যদি নিয়মিত দশ মিনিট করে প্রার্থনা করেন, তাহলে মন খারাপ থেকে সহজেই বেরিয়ে আসতে পারবেন। ব্রিটিশ জার্নাল অফ হেলথ সাইকোলজিতে এই বিষয়ে নানান গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে।
•শুধুমাত্র প্রার্থনার কারণে, সামান্য মন খারাপের পারদ আপনাকে ছুঁতেও পারবে না। কষ্টে কেউই থাকতে চান না। সবাই চায় আনন্দ করে জীবন উপভোগ করতে। এক মনে প্রার্থনা করার সময় মস্তিষ্কের ভিতরে ডোপেমাইন নামক হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি পায়। যার কারণে মানুষ এক অদ্ভুত মানসিক শান্তি অনুভব করেন।
•বহু মানুষ বিশ্বাস করেন, প্রার্থনার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। শরীর থেকে দূরে থাকে মারণ রোগ। আসলে মানুষের মন ভালো থাকলে শরীর চনমনে থাকে। মানুষের মনই তো নিয়ন্ত্রণ করে গোটা শরীরকে। প্রার্থনা শুধুমাত্র কোন ধর্মীয় প্রথা নয়, এটি মানসিক চিকিৎসার থেকেও অনেক বেশি কিছু। যে কোনো সমস্যার মোকাবিলা করার সময় সান্তনা এবং শক্তি যোগাতে পারে দশ মিনিটের প্রার্থনা।
•দেখা গিয়েছে অপারেশন হওয়া রোগীরা প্রার্থনার কারণে খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। এই ছোট্ট কাজে মানুষ খুব দ্রুত ও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। খুব সহজেই এড়িয়ে চলতে পারেন জীবনের বাধা-বিপত্তি ।
সূত্র : ।। প্রথম কলকাতা ।।