মাধবপুর,(হবিগঞ্জ) ১৬ সেপ্টেম্বর : উপজেলার সুরমা চা বাগানে সঞ্চিতা সাঁওতাল (২০) নামে এক সন্তানের জননীকে হত্যার অভিযোগে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার সকালে মাধবপুর থানায় মেয়ের জামাতা জয়ন্ত সাঁওতালকে অভিযুক্ত করে সঞ্চিতার বাবা একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এর আগে শুক্রবার রাতে পুলিশ ঘাতক জয়ন্ত সাঁওতালকে (২৭) আটক করে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার জানান, সুরমা চা বাগানের ১০নং বিভাগের মৃত মঙ্গল সাঁওতালের পুত্র জয়ন্ত সাঁওতাল প্রায় দেড় বছর পূর্বে চুনারুঘাট উপজেলার দেউন্দি চা বাগানের সুজন সাঁওতালের মেয়ে সঞ্চিতা সাঁওতাকে বিয়ে করে। তাদের জ্যোতি নামে একটি কন্যা সন্তান হয় । এক সপ্তাহ আগে সঞ্চিতার ছোট বোন অর্পিতা (৭) বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসেছে । অর্পিতা জানায়. বৃহস্পতিবার রাতে জয়ন্ত ঘরে এসে সঞ্চিতাকে বুকে, পিঠে ও পেটে লাথি কিল ঘুসি দিয়েছে। তার পর থেকে সঞ্চিতা অসুস্থ হয়ে পড়ে। প্রতিবেশী সুমন সাঁওতালের স্ত্রী শিল্পী জানায়, জয়ন্তদের অভাবের সংসার জয়ন্ত নেশা করে প্রায়ই সঞ্চিতাকে মারধোর করতো। সঞ্চিতা খুবই ভাল ছিল । সে অসুস্থ শরীরেও বাগানের কাজ করতো। বৃহস্পতিবার রাতে জয়ন্ত তাকে নির্মম ভাবে মেরেছে। তার পর থেকে পেটে খুবই ব্যথা হচ্ছিল। সঞ্চিতা বার বার বলেছে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে নতুবা সে মরে যাবে। শুক্রবার বিকালে মাধবপুর হাসপাতালে নেয়ার পথে সে মারা যায়। সঞ্চিতার লাশ বাড়ীতে নিয়ে এসে মৃত্যুর খবর কাউকে জানায়নি। রাতে পুলিশ আসায় সবাই ঘটনা জানতে পেরেছে । মাধবপুর থানার ওসি রকিবুল ইসলাম খাঁন সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সঞ্চিতার স্বামী জয়ন্তকে বাড়ী থেকে আটক করা হয়েছে। সঞ্চিতার পিতা সুজন সাওতাল শনিবার সকালে মাধবপুর থানায় মামলা দায়ের করেছে । লাশ ময়না তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার জানান, সুরমা চা বাগানের ১০নং বিভাগের মৃত মঙ্গল সাঁওতালের পুত্র জয়ন্ত সাঁওতাল প্রায় দেড় বছর পূর্বে চুনারুঘাট উপজেলার দেউন্দি চা বাগানের সুজন সাঁওতালের মেয়ে সঞ্চিতা সাঁওতাকে বিয়ে করে। তাদের জ্যোতি নামে একটি কন্যা সন্তান হয় । এক সপ্তাহ আগে সঞ্চিতার ছোট বোন অর্পিতা (৭) বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসেছে । অর্পিতা জানায়. বৃহস্পতিবার রাতে জয়ন্ত ঘরে এসে সঞ্চিতাকে বুকে, পিঠে ও পেটে লাথি কিল ঘুসি দিয়েছে। তার পর থেকে সঞ্চিতা অসুস্থ হয়ে পড়ে। প্রতিবেশী সুমন সাঁওতালের স্ত্রী শিল্পী জানায়, জয়ন্তদের অভাবের সংসার জয়ন্ত নেশা করে প্রায়ই সঞ্চিতাকে মারধোর করতো। সঞ্চিতা খুবই ভাল ছিল । সে অসুস্থ শরীরেও বাগানের কাজ করতো। বৃহস্পতিবার রাতে জয়ন্ত তাকে নির্মম ভাবে মেরেছে। তার পর থেকে পেটে খুবই ব্যথা হচ্ছিল। সঞ্চিতা বার বার বলেছে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে নতুবা সে মরে যাবে। শুক্রবার বিকালে মাধবপুর হাসপাতালে নেয়ার পথে সে মারা যায়। সঞ্চিতার লাশ বাড়ীতে নিয়ে এসে মৃত্যুর খবর কাউকে জানায়নি। রাতে পুলিশ আসায় সবাই ঘটনা জানতে পেরেছে । মাধবপুর থানার ওসি রকিবুল ইসলাম খাঁন সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সঞ্চিতার স্বামী জয়ন্তকে বাড়ী থেকে আটক করা হয়েছে। সঞ্চিতার পিতা সুজন সাওতাল শনিবার সকালে মাধবপুর থানায় মামলা দায়ের করেছে । লাশ ময়না তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।