ওয়ারেন, ১৭ সেপ্টেম্বর : মিশিগান কালিবাড়িতে গতকাল শনিবার দ্বিতীয় বারের মতো শ্রীশ্রী শনিদেবের পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিদেবের সন্তুষ্টি কামনায় এই পূজায় বিপুল সংখ্যক ভক্তবৃন্দের উপস্থিতি ছিল লক্ষনীয়।
সন্ধ্যা ৬ টায় শুরু হয় পূজা। পূজায় পৌরহিত্য করেন মন্দিরের প্রিস্ট অশোক আচার্য্য। তাকে সহযোগিতা করেন এবং শনিদেবের পাঁচালি পাঠ করেন প্রিস্ট অরুন আচার্য্য। এ সময় মন্দিরের প্রধান প্রিস্ট দুর্গা শঙ্কর চক্রবর্তী এবং প্রিস্ট সঞ্জয় চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।
যজ্ঞ সম্পাদনের পর ভক্তরা অঞ্জলি প্রদান করেন। পূজা ঘিরে সকাল থেকে গোধুলি লগ্ন অবদি উপবাস যাপন করেন অনেক নারী ও পুরুষ। পূজা শেষে ভক্তবৃন্দের মধ্যে মহাপ্রসাদ বিতরণ হয়।
মিশিগান কালিবাড়ির প্রেসিডেন্ট শ্যামা বি হালদার বলেন, শনির আশীর্বাদে সমস্ত দোষ এবং কাজে বাধার অবসান ঘটে। তাই আমরা গত বছর থেকে এ পূজা করে আসছি। তিনি পূজায় আগত ভক্তদের সাথে কুশলাদি ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
উল্লেখ্য, হিন্দুধর্মে অন্যান্য দেবতার মতো শনিদেবও একজন উপাস্য দেবতা। তিনি সূর্য ও ছায়ার পুত্র এবং নবগ্রহের অন্যতম। জীবনে চলার ক্ষেত্রে যে-সকল বাধা-বিপত্তি আসে, শনিদেব তা দূর করেন । তাই হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা বাধা-বিপত্তির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য শনিদেবের পূজা করেন ।
সাধারণত মন্দিরে বা পারিবারিক পর্যায়ে সূর্যাস্তের পরে শনিপূজা করা হয় অন্যান্য পূজার মতো সকল ধরনের বিধি-বিধান অনুসরণ করা হয়। পারিবারিক পর্যায়ে শনিপূজার ক্ষেত্রে বাড়ির আঙ্গিনাকে বেছে নেয়া হয়। গৃহের অভ্যন্তরে শনিপূজা করা হয় না ।
সন্ধ্যা ৬ টায় শুরু হয় পূজা। পূজায় পৌরহিত্য করেন মন্দিরের প্রিস্ট অশোক আচার্য্য। তাকে সহযোগিতা করেন এবং শনিদেবের পাঁচালি পাঠ করেন প্রিস্ট অরুন আচার্য্য। এ সময় মন্দিরের প্রধান প্রিস্ট দুর্গা শঙ্কর চক্রবর্তী এবং প্রিস্ট সঞ্জয় চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।
যজ্ঞ সম্পাদনের পর ভক্তরা অঞ্জলি প্রদান করেন। পূজা ঘিরে সকাল থেকে গোধুলি লগ্ন অবদি উপবাস যাপন করেন অনেক নারী ও পুরুষ। পূজা শেষে ভক্তবৃন্দের মধ্যে মহাপ্রসাদ বিতরণ হয়।
মিশিগান কালিবাড়ির প্রেসিডেন্ট শ্যামা বি হালদার বলেন, শনির আশীর্বাদে সমস্ত দোষ এবং কাজে বাধার অবসান ঘটে। তাই আমরা গত বছর থেকে এ পূজা করে আসছি। তিনি পূজায় আগত ভক্তদের সাথে কুশলাদি ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
উল্লেখ্য, হিন্দুধর্মে অন্যান্য দেবতার মতো শনিদেবও একজন উপাস্য দেবতা। তিনি সূর্য ও ছায়ার পুত্র এবং নবগ্রহের অন্যতম। জীবনে চলার ক্ষেত্রে যে-সকল বাধা-বিপত্তি আসে, শনিদেব তা দূর করেন । তাই হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা বাধা-বিপত্তির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য শনিদেবের পূজা করেন ।
সাধারণত মন্দিরে বা পারিবারিক পর্যায়ে সূর্যাস্তের পরে শনিপূজা করা হয় অন্যান্য পূজার মতো সকল ধরনের বিধি-বিধান অনুসরণ করা হয়। পারিবারিক পর্যায়ে শনিপূজার ক্ষেত্রে বাড়ির আঙ্গিনাকে বেছে নেয়া হয়। গৃহের অভ্যন্তরে শনিপূজা করা হয় না ।