পূজা মন্ডপ পরিদর্শন শেষে মত বিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেছেন জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ।
মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ২০ সেপ্টেম্বর : উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নের রামেশ্বর গ্রামে বিশ্বকর্মা পূজায় একদল বখাটে যুবককে মন্ডবে নাচতে বাধা দেওয়ায় পূজারীদের ওপর অর্তকিত হামলা চালিয়ে পূজা মন্ডব ভাংচুর ও ১০ জনকে পিটিয়ে আহত করেছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০ টায় রামেশ্বর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বুধবার ভোররাতে ৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতরা হল রামেশ্বর গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য শফিক মিয়া (৪৫), তার ছেলে হাফিজ মিয়া (২০,) মধু মিয়া (৫০) ও তার ছেলে মোস্তফা (১৮), সাহেদ মিয়া (২০), এবং ইকবাল মিয়া (১৮)। বুধবার দুপুরে জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ, পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে স্থানীয় লোকজনদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার রাতে রামেশ্বর গ্রামে যুব তরঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে বিশ্বকর্মা পূজা চলছিল। ওই দিন রাত ১০ টার দিকে রামেশ্বর গ্রামের মোস্তফা নামে এক বখাটে যুবকের নেতৃত্বে ১০/১৫ তরুন পূজা মন্ডবে নাচানাচি শুরু করে। এক পর্যায়ে ওই তরুণরা নারী পূজারীদের গা ঘেষে অশ্লীল নাচানাচি করে। বিষয়টি আপত্তিকর হওয়ায় পূজারীরা এ ধরনের নাচ বন্ধ রাখার অনুরোধ করে। এতে ওই তরুণরা ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়ি থেকে লাঠিসোটা নিয়ে পূজা মন্ডবে অর্তকিত হামলা চালায়। এতে আহত হন ওই গ্রামের গৌতম সরকার (১৮), অয়ন সরকার (১৯), বিকাশ সরকার (১৭), পরিমল সরকার (১৮) গৌড়কান্ত দাশ (২০), অঞ্জন দাশ (২২), রাসেল সরকার (২০)।
স্থানীয় ইউপি সদস্য সুদন দাশ জানান, তাদের হামলায় বিশ্বকর্মা পূজায় মূর্তি ও কিছু ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ঘটনার খবর পেয়ে বুধবার দুপুরে রামেশ্বর গ্রামে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন। পুলিশ সুপার বলেন, যারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি নষ্ট করতে এধরনের কাজ করেছেন তাদের আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।
জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে যাদের ইন্দন রয়েছে সে যত বড় শক্তিশালী হউক তাকে ছাড় দেওয়া হবেনা। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনজুর আহসান, অফিসার ইনচার্জ রকিবুল ইসলাম খান, স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এবং হিন্দু বৌদ্ধ খৃীষ্টান ঐক্য পরিষদ ও পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ।
মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রকিবুল ইসলাম খান জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। বাকী জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া রামেশ্বর গ্রামে আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে সার্বক্ষনিক পুলিশ
প্রহরা নিয়োজিত করা হয়েছে।
মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ২০ সেপ্টেম্বর : উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নের রামেশ্বর গ্রামে বিশ্বকর্মা পূজায় একদল বখাটে যুবককে মন্ডবে নাচতে বাধা দেওয়ায় পূজারীদের ওপর অর্তকিত হামলা চালিয়ে পূজা মন্ডব ভাংচুর ও ১০ জনকে পিটিয়ে আহত করেছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০ টায় রামেশ্বর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বুধবার ভোররাতে ৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতরা হল রামেশ্বর গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য শফিক মিয়া (৪৫), তার ছেলে হাফিজ মিয়া (২০,) মধু মিয়া (৫০) ও তার ছেলে মোস্তফা (১৮), সাহেদ মিয়া (২০), এবং ইকবাল মিয়া (১৮)। বুধবার দুপুরে জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ, পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে স্থানীয় লোকজনদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার রাতে রামেশ্বর গ্রামে যুব তরঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে বিশ্বকর্মা পূজা চলছিল। ওই দিন রাত ১০ টার দিকে রামেশ্বর গ্রামের মোস্তফা নামে এক বখাটে যুবকের নেতৃত্বে ১০/১৫ তরুন পূজা মন্ডবে নাচানাচি শুরু করে। এক পর্যায়ে ওই তরুণরা নারী পূজারীদের গা ঘেষে অশ্লীল নাচানাচি করে। বিষয়টি আপত্তিকর হওয়ায় পূজারীরা এ ধরনের নাচ বন্ধ রাখার অনুরোধ করে। এতে ওই তরুণরা ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়ি থেকে লাঠিসোটা নিয়ে পূজা মন্ডবে অর্তকিত হামলা চালায়। এতে আহত হন ওই গ্রামের গৌতম সরকার (১৮), অয়ন সরকার (১৯), বিকাশ সরকার (১৭), পরিমল সরকার (১৮) গৌড়কান্ত দাশ (২০), অঞ্জন দাশ (২২), রাসেল সরকার (২০)।
স্থানীয় ইউপি সদস্য সুদন দাশ জানান, তাদের হামলায় বিশ্বকর্মা পূজায় মূর্তি ও কিছু ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ঘটনার খবর পেয়ে বুধবার দুপুরে রামেশ্বর গ্রামে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন। পুলিশ সুপার বলেন, যারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি নষ্ট করতে এধরনের কাজ করেছেন তাদের আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।
জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে যাদের ইন্দন রয়েছে সে যত বড় শক্তিশালী হউক তাকে ছাড় দেওয়া হবেনা। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনজুর আহসান, অফিসার ইনচার্জ রকিবুল ইসলাম খান, স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এবং হিন্দু বৌদ্ধ খৃীষ্টান ঐক্য পরিষদ ও পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ।
মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রকিবুল ইসলাম খান জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। বাকী জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া রামেশ্বর গ্রামে আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে সার্বক্ষনিক পুলিশ
প্রহরা নিয়োজিত করা হয়েছে।