জেনেভা, ৫ অক্টোবর : জাপানের ওষুধ ও টিকা প্রস্তুতকারী কোম্পানি তাকেদা ফার্মাসিউটিক্যালসের ডেঙ্গু টিকাকে জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহারের ছাড়পত্র দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। ২ অক্টোবর ‘কিউডেঙ্গা’ নামের ওই টিকাকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। ডব্লিউএইচও মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম গেব্রিয়াসিস এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, অনুমোদন পাওয়া টিকা ৬-১৬ বছর বয়সী শিশুদের দেওয়া, যারা তীব্র ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত এবং যাদের বাস উচ্চ সংক্রমণ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায়। তাকেদার দুই ডোজের টিকা। প্রথম ডোজ নেওয়ার তিন মাস পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে। এ টিকা ডেঙ্গুর দ্বিতীয় ধরনের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। তবে এখানে অন্য তিনটি ধরনের উপাদানও যুক্ত রয়েছে।
ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র, পানামা এবং ফিলিপাইনে ১ হাজার ৮০০ জন তরুণ-তরুণীর ওপর চালানো হয়েছে এই টিকার পরীক্ষা। গবেষণায় দেখা গেছে, টিকা নেওয়ার পর এটি ডেঙ্গুর চার ধরনের বিরুদ্ধে অন্তত চার বছর সুরক্ষা দেয়। এই ফলাফলের পর এশিয়া ও লাতিন আমেরিকার ২০ হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবীর ওপর আরেকটি পরীক্ষা চালায় তাকেদা। দেখা যায়, ভ্যাকসিন গ্রহীতাদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হার অন্যদের তুলনায় ৮৪ শতাংশ কম এবং এটি ৬১ শতাংশ পর্যন্ত রোগ প্রতিরোধে কাজ করে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, অনুমোদন পাওয়া টিকা ৬-১৬ বছর বয়সী শিশুদের দেওয়া, যারা তীব্র ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত এবং যাদের বাস উচ্চ সংক্রমণ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায়। তাকেদার দুই ডোজের টিকা। প্রথম ডোজ নেওয়ার তিন মাস পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে। এ টিকা ডেঙ্গুর দ্বিতীয় ধরনের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। তবে এখানে অন্য তিনটি ধরনের উপাদানও যুক্ত রয়েছে।
ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র, পানামা এবং ফিলিপাইনে ১ হাজার ৮০০ জন তরুণ-তরুণীর ওপর চালানো হয়েছে এই টিকার পরীক্ষা। গবেষণায় দেখা গেছে, টিকা নেওয়ার পর এটি ডেঙ্গুর চার ধরনের বিরুদ্ধে অন্তত চার বছর সুরক্ষা দেয়। এই ফলাফলের পর এশিয়া ও লাতিন আমেরিকার ২০ হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবীর ওপর আরেকটি পরীক্ষা চালায় তাকেদা। দেখা যায়, ভ্যাকসিন গ্রহীতাদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হার অন্যদের তুলনায় ৮৪ শতাংশ কম এবং এটি ৬১ শতাংশ পর্যন্ত রোগ প্রতিরোধে কাজ করে।