গত ২ অক্টোবর আমেরিকা থেকে প্রকাশিত সুপ্রভাত মিশিগান পত্রিকায় লাখাইয়ে ভর্তুকির কৃষিযন্ত্র দিয়ে চলছে রমরমা বানিজ্য শীর্ষক সংবাদের প্রতিবাদটুকু আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রতিবাদে আশীষ দাশগুপ্ত উল্লেখ করেন, আমি বিভিন্ন সময়ে তার কাছে অর্থ দাবি করি যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এ ধরনের কোনো প্রমাণ বা তথ্য ছাড়াই তিনি মনগড়া প্রতিবাদলিপি প্রেরণ করে। তবে সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতার স্বার্থে তার মতামতকে সম্মান জানিয়ে প্রতিবাদটি ছাপা হয়েছে, এটা প্রমাণ করানোর জন্য যে, সুপ্রভাত মিশিগান অনলাইন নিউজ পোর্টাল বা তাদের প্রতিনিধি কোনো মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে না।
মূলত সত্যকে আড়াল করতে তিনি কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়েছেন। স্থানীয় শতাধিক কৃষকের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণের মাধ্যমে ভর্তুকির যন্ত্রপাতি অন্যত্র বিক্রির অভিযোগ পাওয়া যায় যার ভিডিও এবং অডিও ডকুমেন্টস প্রমাণ হিসেবে সংরক্ষিত আছে। পত্রিকায় কৃষকদের নিজস্ব ব্যক্তিগত মতামত সরেজমিনে সাক্ষাৎকার নিয়ে অডিও ভিডিও আকারে ধারন করে পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। সেখানে সংবাদকর্মী বা সংবাদ প্রতিনিধি হিসেবে আমার মনগড়া তথ্য উপস্থাপনের প্রশ্নই আসেনা। মনগড়া তথ্য উপস্থাপন সাংবাদিকতার নীতি বহির্ভূত এবং হলুদ সাংবাদিকতার পরিচায়ক যা আমি শিখিনি । সাংবাদিকতার নীতি ও নিয়মকানুন মেনে আমি সংবাদকর্মী হিসেবে দীর্ঘ ৫ বছর যাবত কাজ করে যাচ্ছি এবং অন্যায় ও অনিয়মকারীদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সত্য প্রকাশ করে যাচ্ছি। মেশিন মেকানিকের ভাষ্য এবং তার আত্মীয়ের ভাষ্যে (মুঠোফোনের ধারনকৃত অডিও) প্রমাণ করে পাওয়ারটিলার চালিত সিডারটি বর্তমানে মাধবপুর উপজেলায় আছে এবং উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান মিজান তাকে কৃষি অফিসে ডেকে নিয়ে জানতে চান, মেশিনটি কেন অন্য উপজেলায় থাকবে। তখনো তিনি সদুত্তর দিতে পারেনি। তাছাড়া উপ- সহকারী কৃষি কর্মকর্তা অমিত ভট্টাচার্য্যের মুঠোফোনের আলাপ (অডিও আকারে সংরক্ষিত) অনুযায়ী তিনি সরেজমিনে মেশিনটি তার বাড়িতে পান নি। স্থানীয় বাসিন্দা জালাল মিয়া জানান, পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর আশীষ দাশগুপ্ত আমাকে ধমকের সুরে বলে আমি কেন বক্তব্য প্রদান করলাম। তিনি আমাকে জেরা করে এবং হুমকি দিয়ে শাসিয়ে যায় ।
তাউছ মিয়া জানান, আমি তার মেশিন বিক্রির কথা বলায়, আমাকে গালিগালাজ ও আমার পা ভেঙে ফেলার হুমকি দেয়। সিলেট বিভাগে আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষি উন্নয়ন সমিতির কৃষক গ্রুপ-৩ এর সাধারন সম্পাদক হিসেবে আমি তার অনিয়ম ও পকেট কমিটি নিয়ে লাখাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান মিজান বরাবর গত ৮ আগস্ট দরখাস্ত প্রেরণ করেছি। প্রকাশিত নিউজে সমিতির বিষয়টি ছিলনা এবং বিচারাধীন বিষয় নিয়ে মন্তব্য না করা শ্রেয় বিধায় বিষয়টি এড়িয়ে গেলাম।
সর্বোপরি আশীষ দাশগুপ্ত তার অন্যায় অপকর্ম ঢাকতে আমার প্রতিবেদন ও আমার ব্যক্তিগত মান-মর্যাদা নষ্ট করার যে হীন অপচেষ্টা চালিয়েছে তার তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
সানি চন্দ্র বিশ্বাস
প্রতিবেদক, সুপ্রভাত মিশিগান
মূলত সত্যকে আড়াল করতে তিনি কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়েছেন। স্থানীয় শতাধিক কৃষকের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণের মাধ্যমে ভর্তুকির যন্ত্রপাতি অন্যত্র বিক্রির অভিযোগ পাওয়া যায় যার ভিডিও এবং অডিও ডকুমেন্টস প্রমাণ হিসেবে সংরক্ষিত আছে। পত্রিকায় কৃষকদের নিজস্ব ব্যক্তিগত মতামত সরেজমিনে সাক্ষাৎকার নিয়ে অডিও ভিডিও আকারে ধারন করে পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। সেখানে সংবাদকর্মী বা সংবাদ প্রতিনিধি হিসেবে আমার মনগড়া তথ্য উপস্থাপনের প্রশ্নই আসেনা। মনগড়া তথ্য উপস্থাপন সাংবাদিকতার নীতি বহির্ভূত এবং হলুদ সাংবাদিকতার পরিচায়ক যা আমি শিখিনি । সাংবাদিকতার নীতি ও নিয়মকানুন মেনে আমি সংবাদকর্মী হিসেবে দীর্ঘ ৫ বছর যাবত কাজ করে যাচ্ছি এবং অন্যায় ও অনিয়মকারীদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সত্য প্রকাশ করে যাচ্ছি। মেশিন মেকানিকের ভাষ্য এবং তার আত্মীয়ের ভাষ্যে (মুঠোফোনের ধারনকৃত অডিও) প্রমাণ করে পাওয়ারটিলার চালিত সিডারটি বর্তমানে মাধবপুর উপজেলায় আছে এবং উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান মিজান তাকে কৃষি অফিসে ডেকে নিয়ে জানতে চান, মেশিনটি কেন অন্য উপজেলায় থাকবে। তখনো তিনি সদুত্তর দিতে পারেনি। তাছাড়া উপ- সহকারী কৃষি কর্মকর্তা অমিত ভট্টাচার্য্যের মুঠোফোনের আলাপ (অডিও আকারে সংরক্ষিত) অনুযায়ী তিনি সরেজমিনে মেশিনটি তার বাড়িতে পান নি। স্থানীয় বাসিন্দা জালাল মিয়া জানান, পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর আশীষ দাশগুপ্ত আমাকে ধমকের সুরে বলে আমি কেন বক্তব্য প্রদান করলাম। তিনি আমাকে জেরা করে এবং হুমকি দিয়ে শাসিয়ে যায় ।
তাউছ মিয়া জানান, আমি তার মেশিন বিক্রির কথা বলায়, আমাকে গালিগালাজ ও আমার পা ভেঙে ফেলার হুমকি দেয়। সিলেট বিভাগে আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষি উন্নয়ন সমিতির কৃষক গ্রুপ-৩ এর সাধারন সম্পাদক হিসেবে আমি তার অনিয়ম ও পকেট কমিটি নিয়ে লাখাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান মিজান বরাবর গত ৮ আগস্ট দরখাস্ত প্রেরণ করেছি। প্রকাশিত নিউজে সমিতির বিষয়টি ছিলনা এবং বিচারাধীন বিষয় নিয়ে মন্তব্য না করা শ্রেয় বিধায় বিষয়টি এড়িয়ে গেলাম।
সর্বোপরি আশীষ দাশগুপ্ত তার অন্যায় অপকর্ম ঢাকতে আমার প্রতিবেদন ও আমার ব্যক্তিগত মান-মর্যাদা নষ্ট করার যে হীন অপচেষ্টা চালিয়েছে তার তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
সানি চন্দ্র বিশ্বাস
প্রতিবেদক, সুপ্রভাত মিশিগান