নোয়াখালী, ১০ অক্টোবর : রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন বৃহত্তর নোয়াখালীর মুজিব বাহিনীর প্রধান, সাবেক সংসদ সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বেলায়েত (৭৮)। মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) বেলা ১২টার দিকে জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সামনের মাঠে জানাজা শেষে তাকে জেলা শহরের গুপ্তাঙ্কের বাবা-মায়ের কবরের পাশে দাফন করা হয়। এর আগে তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করে নোয়াখালী জেলা পুলিশের একটি চৌকস দল।
তার জানাজাসহ গার্ড অব অনার প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম, সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী, সংসদ সদস্য মামুনুর রশীদ কিরণ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান, জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এইচ এম খাইরুল আনম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সহিদ উল্যাহ খান সোহেল, নিহতের একমাত্র ছেলে নাফিজ মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গতকাল রাজধানীর ন্যাম ভবনে জানাজা শেষে রাতে মাহমুদুর রহমান বেলায়েতের মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্সটি পৈতৃক নিবাস চাটখিলে পৌঁছালে আত্মীয়স্বজন ও রণাঙ্গনের সঙ্গী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কান্না ও আহাজারিতে এক হৃদয়বিদারক পরিবেশের সৃষ্টি হয়। এরপর চাটখিল পিজি স্কুল মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, মাহমুদুর রহমান ১৯৪৫ সালের ১ জুলাই নোয়াখালী সদরের গুপ্তাংক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তিনি ছিলেন মুজিব বাহিনীর প্রধান। তৎকালীন নোয়াখালী-১০ (চাটখিল উপজেলা) সংসদীয় আসনে দুইবার (১৯৭৩ এবং ১৯৮৬) সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মাহমুদুর রহমান বেলায়েত গতকাল সোমবার (৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
তার জানাজাসহ গার্ড অব অনার প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম, সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী, সংসদ সদস্য মামুনুর রশীদ কিরণ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান, জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এইচ এম খাইরুল আনম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সহিদ উল্যাহ খান সোহেল, নিহতের একমাত্র ছেলে নাফিজ মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গতকাল রাজধানীর ন্যাম ভবনে জানাজা শেষে রাতে মাহমুদুর রহমান বেলায়েতের মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্সটি পৈতৃক নিবাস চাটখিলে পৌঁছালে আত্মীয়স্বজন ও রণাঙ্গনের সঙ্গী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কান্না ও আহাজারিতে এক হৃদয়বিদারক পরিবেশের সৃষ্টি হয়। এরপর চাটখিল পিজি স্কুল মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, মাহমুদুর রহমান ১৯৪৫ সালের ১ জুলাই নোয়াখালী সদরের গুপ্তাংক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তিনি ছিলেন মুজিব বাহিনীর প্রধান। তৎকালীন নোয়াখালী-১০ (চাটখিল উপজেলা) সংসদীয় আসনে দুইবার (১৯৭৩ এবং ১৯৮৬) সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মাহমুদুর রহমান বেলায়েত গতকাল সোমবার (৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।