ওয়ারেন, ১০ অক্টোবর : আগামী শনিবার (১৪ অক্টোবর) শুভ মহালয়া। মহালয়া পিতৃপক্ষের শেষ আর দেবীপক্ষের শুরু। অমাবস্যার পরবর্তী তিথি প্রতিপদ থেকে শুরু হয় দেবীপক্ষ অর্থাৎ দেবী দুর্গার আরাধনা। হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা শুরুর প্রাক্কালে এদিন চণ্ডীপাঠের মাধ্যমে মর্ত্যলোকে আমন্ত্রণ জানানো হবে দেবী দুর্গাকে। মহালয়া উদযাপনের মাধ্যমে সূচিত হবে দেবীর আরাধনা। দুর্গাপূজার ক্ষণগণনার শুরু এদিন থেকেই।
মহালয়া উপলক্ষে আগামী শনিবার ওয়ারেন সিটির শিব মন্দির টেম্পল অব জয় এবং মিশিগান কালিবাড়িতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এসব আয়োজনের মধ্যে রয়েছে চণ্ডীপাঠ, চণ্ডীপূজা, আবাহন সংগীত, ভক্তিমূলক গান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
শুভ মহালয়া উপলক্ষে মিশিগান কালিবাড়িতে মহালয়ার বিশেষ অনুষ্ঠান শুরু হবে ভোর ৬টায়। ঘট স্থাপন, চন্ডীপাঠ, পূজা অর্চনা, আরাধনাসহ রয়েছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
মহালয়া উপলক্ষে শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ে এদিন সন্ধ্যা ৬টায় চণ্ডীপাঠ, চণ্ডীপূজা, আবাহন সঙ্গীত এবং ভক্তিমূলক গানের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মর্ত্যলোকে আমন্ত্রণ জানানো হবে দেবী দুর্গাকে।
হিন্দু ধর্মমতে, মহালয়ায় দেব-দেবীকুল দুর্গাপূজার জন্য নিজেদের জাগ্রত করেন। এদিন অতি প্রত্যুষে মন্দিরে মন্দিরে চণ্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে দেবীকে আবাহন করা হয়। এদিন অনেক হিন্দু তাদের মৃত আত্মীয়-পরিজন ও পূর্বপুরুষদের আত্মার সদ্গতি প্রার্থনা করে তর্পণ করেন।
মহালয়ার ৬ দিন পর আগামী ২০ অক্টোবর ষষ্ঠীপূজার মাধ্যমে পাঁচ দিনব্যাপী দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিক সূচনা ঘটবে। সনাতন বিশ্বাস ও পঞ্জিকামতে, জগতের মঙ্গল কামনায় দেবী দুর্গা এবার ঘোটকে (ঘোড়া) চড়ে স্বর্গলোক থেকে মর্ত্যলোকে (পৃথিবী) আসবেন। দেবী বিদায়ও নেবেন ঘোটকে চড়ে। হিন্দুশাস্ত্র অনুযায়ী, দুর্গার আগমন ও প্রস্থানের বাহন নির্ধারণ করে মর্তলোকে সারা বছর কেমন যাবে। প্রতি বছর দুর্গার আগমন ও প্রস্থান সাধারণত একই বাহনে হয় না। যদি কোনও বছর হয়‚ তবে তা খুবই অশুভ ইঙ্গিত বহন করে। এই বছর দুর্গার আসা ও যাওয়া, দুটোই হবে ঘোড়ায়। ফলে আগামী এক বছর অশুভ প্রভাব থাকবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
মহালয়া উপলক্ষে আগামী শনিবার ওয়ারেন সিটির শিব মন্দির টেম্পল অব জয় এবং মিশিগান কালিবাড়িতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এসব আয়োজনের মধ্যে রয়েছে চণ্ডীপাঠ, চণ্ডীপূজা, আবাহন সংগীত, ভক্তিমূলক গান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
শুভ মহালয়া উপলক্ষে মিশিগান কালিবাড়িতে মহালয়ার বিশেষ অনুষ্ঠান শুরু হবে ভোর ৬টায়। ঘট স্থাপন, চন্ডীপাঠ, পূজা অর্চনা, আরাধনাসহ রয়েছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
মহালয়া উপলক্ষে শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ে এদিন সন্ধ্যা ৬টায় চণ্ডীপাঠ, চণ্ডীপূজা, আবাহন সঙ্গীত এবং ভক্তিমূলক গানের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মর্ত্যলোকে আমন্ত্রণ জানানো হবে দেবী দুর্গাকে।
হিন্দু ধর্মমতে, মহালয়ায় দেব-দেবীকুল দুর্গাপূজার জন্য নিজেদের জাগ্রত করেন। এদিন অতি প্রত্যুষে মন্দিরে মন্দিরে চণ্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে দেবীকে আবাহন করা হয়। এদিন অনেক হিন্দু তাদের মৃত আত্মীয়-পরিজন ও পূর্বপুরুষদের আত্মার সদ্গতি প্রার্থনা করে তর্পণ করেন।
মহালয়ার ৬ দিন পর আগামী ২০ অক্টোবর ষষ্ঠীপূজার মাধ্যমে পাঁচ দিনব্যাপী দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিক সূচনা ঘটবে। সনাতন বিশ্বাস ও পঞ্জিকামতে, জগতের মঙ্গল কামনায় দেবী দুর্গা এবার ঘোটকে (ঘোড়া) চড়ে স্বর্গলোক থেকে মর্ত্যলোকে (পৃথিবী) আসবেন। দেবী বিদায়ও নেবেন ঘোটকে চড়ে। হিন্দুশাস্ত্র অনুযায়ী, দুর্গার আগমন ও প্রস্থানের বাহন নির্ধারণ করে মর্তলোকে সারা বছর কেমন যাবে। প্রতি বছর দুর্গার আগমন ও প্রস্থান সাধারণত একই বাহনে হয় না। যদি কোনও বছর হয়‚ তবে তা খুবই অশুভ ইঙ্গিত বহন করে। এই বছর দুর্গার আসা ও যাওয়া, দুটোই হবে ঘোড়ায়। ফলে আগামী এক বছর অশুভ প্রভাব থাকবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।