চট্টগ্রাম, ১১ অক্টোবর : সুরে সুরে বঙ্গবন্ধু টানেলকে তুলে ধরলেন বাংলাদেশ পুলিশের একজন কর্মকর্তা সিএমপি, হালিশহর থানার ওসি তদন্ত পুলিশ পরিদর্শক মোজাহেদ হাসান। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় নির্মিত বঙ্গবন্ধু টানেলকে নিয়ে ‘কর্ণফুলী টানেল’ শিরোনামে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় একটা গান লিখে সেই গানে নিজেই সুর করে নিজের কন্ঠে অসাধারণভাবে Mojo Melody নামের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করেন। বঙ্গবন্ধু টানেল নিয়ে সর্বপ্রথম তিনিই গান করেন।
মোজাহেদ হাসান এর আগে ‘এগিয়ে যাও বাংলাদেশ’ শিরোনামে পদ্মা সেতু নিয়েও নিজের লেখা ও সুরে মুশফিক লিটুর সংগীতে Mojo Melody ইউটিউব চ্যানেলে একটা গান পরিবেশন করেন। মোজাহেদ হাসান সমুদ্র শহরের কক্সবাজার জেলার বুকে জেগে উঠা দ্বীপের রাণী পর্যটন সম্ভাবনাময় অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ ইউনিয়নের ০৬নং ওয়ার্ডের মুরালিয়া এলাকার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে মোজাহেদ হাসান জন্মগ্রহণ করেন। ব্যক্তি জীবনে তিনি সহজ-সরল, বন্ধুসুলভ, বিনয়ী ও সদা হাস্যোজ্জল একজন মানুষ। সহজেই একজন মানুষকে আপন করে নেয়ার মহৎ গুণ রয়েছে তাঁর। ছোটবেলা থেকে পড়ালেখার পাশাপাশি শিল্প, গানের প্রতি তার ব্যাপক মনোযোগ ছিলো। পিতা মৃত শফিউল আলম। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, কুতুবদিয়া উপজেলা শাখার আওতাধীন বড়ঘোপ ইউপি আওয়ামী লীগের সফল সভাপতি হিসেবে সৎ, ন্যায় ও নিষ্টার সাথে আমৃত্যু দ্বায়িত্ব পালন করেছেন।
মোজাহেদ হাসান কুতুবদিয়া উপজেলার স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কুতুবদিয়া আদর্শ (পাইলট) উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৯৯ সালে এসএসসি এবং ২০০১ সালে কুতুবদিয়া কলেজ থেকে এইচ.এস.সি শেষ করেন। ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম কলেজ থেকে ২০০২-০৩ শিক্ষাবর্ষে সমাজবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্ট থেকে অনার্স ও একই কলেজ থেকে ২০০৬-০৭ শিক্ষাবর্ষে সমাজবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্ট থেকে মাষ্টার্স এবং চট্টগ্রাম আইন কলেজ থেকে ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে এল.এল.বি ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি তার পেশাদারিত্বের ব্যস্ততার পাশাপাশি তিনি কবিতা, গল্প লেখেন। লিখেন গান এবং সুরারোপ করেন। তিনি ওস্তাদ ওস্তাদ নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরী’র তত্বাবধানে শুদ্ধ সঙ্গীত এর তালিম নেন। কুতুবদিয়া উপজেলার স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্টান কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক জগতের গুরু যাকে অনুসরণ বা ছুয়ে দেখা না হলে মোজাহেদ হাসান সঙ্গীত জীবনের এতদূর আসতে পারতেন না। তিনি মাস্টার মরহুম সিরাজুল ইসলাম মধু’কে তার সঙ্গীত জীবনের শ্রেষ্ট শিক্ষক হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
মোজাহেদ হাসানকে তার চলার পথে দু:সময়ে যারা সাহস দিয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে বলেন, শেখ মোহাম্মদ খালেদ চৌধুরী তাকে দুর্দিনে সাহস জুগিয়েছেন। সুরবন্ধু অশোক চৌধুরী, সোহরাব খান ও উপমহাদেশের শুদ্ধ সংগীতের জীবন্ত কিংবদন্তী ওস্তাদ নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরীর কাছ থেকে শুদ্ধ সঙ্গীতের ছোঁয়া পেয়েছেন। তিনি নিজে গান লেখেন, সুর করেন এবং নিজেই কন্ঠ দেন। একজন বহুমুখী সঙ্গীত-প্রতিভার মানুষ মোজাহেদ হাসানের Mojo Melody ইউটিউব চ্যানেলে তার বেশ কিছু গান জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। তিনি বাংলাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী কণার সাথে দ্বৈতকণ্ঠে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় “ওরে ও সুন্দরী, হডে তোঁয়ার বাড়ি” গান করেন। চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় লেখা এই গানের সঙ্গীতটি পরিচালনা করেছেন মুশফিক লিটু। রোমান্টিক এই দ্বৈত গানে কণ্ঠ দিয়েছেন শিল্পী কণা ও মোজাহেদ। সম্প্রতি মোজাহেদ হাসান নিজের লেখা ও সুরে উত্তম আকাশ পরিচালিত প্রেমচোর চলচ্চিত্রে বোকামন শিরোনামে একটা গান করেন। শুধু আঞ্চলিক নয়, আধুনিক গানেও সমান জনপ্রিয় সুপ্রতিভাবান এই গুণী শিল্পী। বর্তমানে সঙ্গীতাঙ্গনে জনপ্রিয় এই শিল্পীর বেশকিছু গানের অডিও অ্যালবাম ও মিউজিক ভিডিও এবং একাধিক গান Mojo Melody ইউটিউব চ্যানেলে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
পরিশেষে মোজাহেদ হাসান বলেন, আমি বাংলাদেশ পুলিশের চাকরি করি, আমার পেশা আমার অহংকার আমার পবিত্র পোশাক আমার সবচেয়ে বড় অলংকার। কর্মজীবনের শত ব্যস্ততা থাকা সত্ত্বেও ছোটবেলার প্রেম-ভালোবাসার গানকে ছাড়িনি। শ্রোতারা আমার গান পছন্দ করছেন, এটাই আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। আমি দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে বাংলাদেশ পুলিশে চাকরি করি। আমার ওপর অর্পিত সরকারি দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের পাশাপাশি শুদ্ধ সঙ্গীতের চর্চাও চালিয়ে যাচ্ছি। গানের মাধ্যমের জীবনের সুখ, দুঃখ, আবেগ ও সমাজের কাছে ফুটিয়ে তোলার প্রচেষ্টা সবসময় থাকবে। শিল্পীর আরো বেশ কিছু গান Mojo Melody ইউটিউব চ্যানেলে রিলিজ হতে যাচ্ছে। “সুস্থ সঙ্গীতের সাথে থাকবো, সমাজ, পরিবেশ সুন্দর রাখবো।
মোজাহেদ হাসান এর আগে ‘এগিয়ে যাও বাংলাদেশ’ শিরোনামে পদ্মা সেতু নিয়েও নিজের লেখা ও সুরে মুশফিক লিটুর সংগীতে Mojo Melody ইউটিউব চ্যানেলে একটা গান পরিবেশন করেন। মোজাহেদ হাসান সমুদ্র শহরের কক্সবাজার জেলার বুকে জেগে উঠা দ্বীপের রাণী পর্যটন সম্ভাবনাময় অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ ইউনিয়নের ০৬নং ওয়ার্ডের মুরালিয়া এলাকার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে মোজাহেদ হাসান জন্মগ্রহণ করেন। ব্যক্তি জীবনে তিনি সহজ-সরল, বন্ধুসুলভ, বিনয়ী ও সদা হাস্যোজ্জল একজন মানুষ। সহজেই একজন মানুষকে আপন করে নেয়ার মহৎ গুণ রয়েছে তাঁর। ছোটবেলা থেকে পড়ালেখার পাশাপাশি শিল্প, গানের প্রতি তার ব্যাপক মনোযোগ ছিলো। পিতা মৃত শফিউল আলম। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, কুতুবদিয়া উপজেলা শাখার আওতাধীন বড়ঘোপ ইউপি আওয়ামী লীগের সফল সভাপতি হিসেবে সৎ, ন্যায় ও নিষ্টার সাথে আমৃত্যু দ্বায়িত্ব পালন করেছেন।
মোজাহেদ হাসান কুতুবদিয়া উপজেলার স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কুতুবদিয়া আদর্শ (পাইলট) উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৯৯ সালে এসএসসি এবং ২০০১ সালে কুতুবদিয়া কলেজ থেকে এইচ.এস.সি শেষ করেন। ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম কলেজ থেকে ২০০২-০৩ শিক্ষাবর্ষে সমাজবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্ট থেকে অনার্স ও একই কলেজ থেকে ২০০৬-০৭ শিক্ষাবর্ষে সমাজবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্ট থেকে মাষ্টার্স এবং চট্টগ্রাম আইন কলেজ থেকে ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে এল.এল.বি ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি তার পেশাদারিত্বের ব্যস্ততার পাশাপাশি তিনি কবিতা, গল্প লেখেন। লিখেন গান এবং সুরারোপ করেন। তিনি ওস্তাদ ওস্তাদ নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরী’র তত্বাবধানে শুদ্ধ সঙ্গীত এর তালিম নেন। কুতুবদিয়া উপজেলার স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্টান কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক জগতের গুরু যাকে অনুসরণ বা ছুয়ে দেখা না হলে মোজাহেদ হাসান সঙ্গীত জীবনের এতদূর আসতে পারতেন না। তিনি মাস্টার মরহুম সিরাজুল ইসলাম মধু’কে তার সঙ্গীত জীবনের শ্রেষ্ট শিক্ষক হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
মোজাহেদ হাসানকে তার চলার পথে দু:সময়ে যারা সাহস দিয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে বলেন, শেখ মোহাম্মদ খালেদ চৌধুরী তাকে দুর্দিনে সাহস জুগিয়েছেন। সুরবন্ধু অশোক চৌধুরী, সোহরাব খান ও উপমহাদেশের শুদ্ধ সংগীতের জীবন্ত কিংবদন্তী ওস্তাদ নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরীর কাছ থেকে শুদ্ধ সঙ্গীতের ছোঁয়া পেয়েছেন। তিনি নিজে গান লেখেন, সুর করেন এবং নিজেই কন্ঠ দেন। একজন বহুমুখী সঙ্গীত-প্রতিভার মানুষ মোজাহেদ হাসানের Mojo Melody ইউটিউব চ্যানেলে তার বেশ কিছু গান জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। তিনি বাংলাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী কণার সাথে দ্বৈতকণ্ঠে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় “ওরে ও সুন্দরী, হডে তোঁয়ার বাড়ি” গান করেন। চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় লেখা এই গানের সঙ্গীতটি পরিচালনা করেছেন মুশফিক লিটু। রোমান্টিক এই দ্বৈত গানে কণ্ঠ দিয়েছেন শিল্পী কণা ও মোজাহেদ। সম্প্রতি মোজাহেদ হাসান নিজের লেখা ও সুরে উত্তম আকাশ পরিচালিত প্রেমচোর চলচ্চিত্রে বোকামন শিরোনামে একটা গান করেন। শুধু আঞ্চলিক নয়, আধুনিক গানেও সমান জনপ্রিয় সুপ্রতিভাবান এই গুণী শিল্পী। বর্তমানে সঙ্গীতাঙ্গনে জনপ্রিয় এই শিল্পীর বেশকিছু গানের অডিও অ্যালবাম ও মিউজিক ভিডিও এবং একাধিক গান Mojo Melody ইউটিউব চ্যানেলে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
পরিশেষে মোজাহেদ হাসান বলেন, আমি বাংলাদেশ পুলিশের চাকরি করি, আমার পেশা আমার অহংকার আমার পবিত্র পোশাক আমার সবচেয়ে বড় অলংকার। কর্মজীবনের শত ব্যস্ততা থাকা সত্ত্বেও ছোটবেলার প্রেম-ভালোবাসার গানকে ছাড়িনি। শ্রোতারা আমার গান পছন্দ করছেন, এটাই আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। আমি দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে বাংলাদেশ পুলিশে চাকরি করি। আমার ওপর অর্পিত সরকারি দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের পাশাপাশি শুদ্ধ সঙ্গীতের চর্চাও চালিয়ে যাচ্ছি। গানের মাধ্যমের জীবনের সুখ, দুঃখ, আবেগ ও সমাজের কাছে ফুটিয়ে তোলার প্রচেষ্টা সবসময় থাকবে। শিল্পীর আরো বেশ কিছু গান Mojo Melody ইউটিউব চ্যানেলে রিলিজ হতে যাচ্ছে। “সুস্থ সঙ্গীতের সাথে থাকবো, সমাজ, পরিবেশ সুন্দর রাখবো।