কুড়িগ্রাম, ১৪ অক্টোবর (ঢাকা পোস্ট) : আগামী নভেম্বর মাস থেকে সারাদেশে পাইলটিং প্রকল্প হিসেবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিল চালু হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, এমপি। শনিবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে কুড়িগ্রাম বাস টার্মিনালের পাশে ২৫ শতক জমির ওপর নির্মিত পাসপোর্ট ভবনটির উদ্বোধন শেষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এমপি একথা বলেন।
এসময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, মিড ডে মিলের জন্য অক্টোবর মাসে একনেক সভায় অনুমোদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনুমোদন হয়ে গেলে এ মাসে মিড ডে মিল চালু হবে, না হলে নভেম্বর মাস চালু হবে।
মিড ডে মিলের বরাদ্দ অনেক। আমরা পাইলটিং আকারে চালু করবো। আগে রান্না করা খাবার দেওয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও সেটি বাদ দেওয়া হয়েছে। এখন আমরা শিক্ষার্থীদের বিস্কুট, দুধ এবং ডিম জাতীয় পুষ্টিকর খাবার দেব। এতে করে শিশুদের বিদ্যালয়ে ৩০ ভাগ পুষ্টি নিশ্চিত হবে।
তিনি বলেন, সারাদেশে সব বিদ্যালয়ে এখনও এক শিফট হিসেবে চালু করা সম্ভব হয়নি। এক শিফট চালুর জন্য বিদ্যালয়ে ৮টি শ্রেণি কক্ষ লাগে। ইতোমধ্যে নতুন ভবন নির্মাণ করে সারাদেশে ৯০ ভাগ বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষ সংকট দূর হয়েছে। এখনও ১০ ভাগ বাকি আছে। এটা পূরণ হয়ে গেলে এক শিফট চালু করা হবে বলে তিনি জানান।
তিন কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ে তিনতলা ভবনের (প্রায় ৮ হাজার বর্গফুট আয়তনের) এই পাসপোর্ট অফিসে সাচ্ছন্দ্যে দ্রুত পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশনের সব ধরনের সেবা পাবেন বলে জানানো হয়।
আরও জানানো হয়, এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় চার কোটি ৬৫ লক্ষ ২৬ হাজার টাকা এবং মেয়াদ ছিল ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত। নির্ধারিত সময়ের আগে এবং ৯২ লাখ ৫৮ হাজার ২০০ শত টাকা সাশ্রয় হয়।
এসময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, মিড ডে মিলের জন্য অক্টোবর মাসে একনেক সভায় অনুমোদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনুমোদন হয়ে গেলে এ মাসে মিড ডে মিল চালু হবে, না হলে নভেম্বর মাস চালু হবে।
মিড ডে মিলের বরাদ্দ অনেক। আমরা পাইলটিং আকারে চালু করবো। আগে রান্না করা খাবার দেওয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও সেটি বাদ দেওয়া হয়েছে। এখন আমরা শিক্ষার্থীদের বিস্কুট, দুধ এবং ডিম জাতীয় পুষ্টিকর খাবার দেব। এতে করে শিশুদের বিদ্যালয়ে ৩০ ভাগ পুষ্টি নিশ্চিত হবে।
তিনি বলেন, সারাদেশে সব বিদ্যালয়ে এখনও এক শিফট হিসেবে চালু করা সম্ভব হয়নি। এক শিফট চালুর জন্য বিদ্যালয়ে ৮টি শ্রেণি কক্ষ লাগে। ইতোমধ্যে নতুন ভবন নির্মাণ করে সারাদেশে ৯০ ভাগ বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষ সংকট দূর হয়েছে। এখনও ১০ ভাগ বাকি আছে। এটা পূরণ হয়ে গেলে এক শিফট চালু করা হবে বলে তিনি জানান।
তিন কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ে তিনতলা ভবনের (প্রায় ৮ হাজার বর্গফুট আয়তনের) এই পাসপোর্ট অফিসে সাচ্ছন্দ্যে দ্রুত পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশনের সব ধরনের সেবা পাবেন বলে জানানো হয়।
আরও জানানো হয়, এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় চার কোটি ৬৫ লক্ষ ২৬ হাজার টাকা এবং মেয়াদ ছিল ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত। নির্ধারিত সময়ের আগে এবং ৯২ লাখ ৫৮ হাজার ২০০ শত টাকা সাশ্রয় হয়।